চুনী গোস্বামী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:আশুতোষ কলেজের শিক্ষার্থী সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:আশুতোষ কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী স্থাপন |
|||
৭৩ নং লাইন: | ৭৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় ফুটবলার]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় ফুটবলার]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৮-এ জন্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৮-এ জন্ম]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:আশুতোষ কলেজের শিক্ষার্থী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:আশুতোষ কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
১০:৩২, ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | সুবিমল গোস্বামী | ||
জন্ম | ১৫ জানুয়ারি ১৯৩৮ | ||
জন্ম স্থান | কিশোরগঞ্জ, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি (বর্তমানে বাংলাদেশে) | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
১৯৪৬–১৯৫৪ | মোহনবাগান বয়ঃকনিষ্ঠ দল | ||
১৯৫৪–১৯৬৮ | মোহনবাগান | ||
জাতীয় দল‡ | |||
১৯৫৬–১৯৬৪ | ভারত | ৩২ | (৯) |
পরিচালিত দল | |||
১৯৮৬–১৯৮৯ | অধিকর্তা, টাটা ফুটবল একাডেমি | ||
১০৯১–১৯৯২ | ভারত | ||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২৭ মে, ২০০৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৭ মে, ২০০৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | সুবিমল গোস্বামী | ||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | ||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডান কবজি ফাস্ট বোলিং | ||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | ||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ||||||||||||||||||||||||||
১৯৬২/৬৩ – ১৯৭২/৭৩ | বাংলা | ||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||
উৎস: Cricinfo, ৭ মার্চ ২০১৪ |
চুনী গোস্বামী (জন্ম: ১৫ জানুয়ারি ১৯৩৮) (ইংরেজি: Chuni Goswami) একজন বিখ্যাত বাঙালি ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি ভারতের জাতীয় দলেও খেলেছেন। ক্রিকেটার হিসেবেও তিনি সফল ছিলেন। বাংলা দলের হয়ে রনজি ট্রফি তে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি।
প্রারম্ভিক জীবন
চুনী গোস্বামী বর্তমান বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার আসল নাম সুবিমল গোস্বামী। [১]
ক্রীড়া জীবন
তিনি ১৯৪৬ থেকে ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত মোহনবাগানের জুনিয়র দলে খেলেন। ভারতীয় ফুটবলার বলাইদাস চট্টোপাধ্যায় ও বাঘা সোমকে কোচ হিসেবে পান তিনি। এরপর ১৯৫৪ থেকে ১৯৬৮ অবধি মোহনবাগানের মূল দলে খেলেন। তিনি মূলত স্ট্রাইকার পজিসনে খেলতেন। তিনি ১৯৬০ থেকে ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দ অবধি মোহনবাগানের অধিনায়ক ছিলেন। এই সময়ে মোহনবাগান ডুরান্ড কাপ সহ বহু প্রতিযোগিতায় ভাল ফল করেছিল।[১] তার ফুটবল জীবনের সবথকে বড় কৃতিত্ব ভারতের অধিনায়ক হিসাবে ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে জাকার্তায় এশিয়ান গেমসের সোনা জয়। ফাইনালে ভারত দক্ষিণ কোরিয়াকে ২-১ গোলে পরাস্ত করেছিল। গোলদুটি করেছিলেন পি কে ব্যানার্জী এবং জার্নেল সিং। এছাড়া তিনি অধিনায়ক হিসাবে তেল আভিভে এশিয়া কাপের রৌপ্য পদক জয় করেছিলেন। [১]
ফুটবল খেলা থেকে অবসর নেওয়ার পরে তিনি ক্রিকেট খেলায় মনোনিবেশ করেন এবং রঞ্জি ট্রফিতে তিনি বাংলার অধিনায়কত্ব করেন। তিনি দুবার রঞ্জি ট্রফির ফাইনাল খেলেছিলেন। তিনি ডানহাতি ব্যাটসম্যান ছিলেন এবং ডানহাতে মিডিয়াম পেস বল করতেন। তিনি ৪৬টি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট ম্যাচ খেলে একটি সেঞ্চুরি সহ ১৫৯২ রান করেছিলেন। তিনি বল করে ৪৭টি উইকেটও নিয়েছিলেন। [২]
পুরস্কার
১৯৬৩ খ্রিষ্টাব্দে চুনী গোস্বামী অর্জুন পুরস্কার এবং ১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দে পদ্মশ্রী পুরস্কার পেয়েছিলেন। ২০০৫ সালে তিনি মোহনবাগান রত্ন পান।[১][৩]