আনোয়ার হোসেন (ছাত্র নেতা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Dolon Prova (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ছাত্র রাজনীতি যোগ |
অ বিষয়শ্রেণী:খুলনার ব্যক্তিত্ব সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:খুলনার ব্যক্তি স্থাপন |
||
৩৭ নং লাইন: | ৩৭ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩০-এ জন্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩০-এ জন্ম]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫০-এ মৃত্যু]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫০-এ মৃত্যু]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:খুলনার |
[[বিষয়শ্রেণী:খুলনার ব্যক্তি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ছাত্র রাজনীতি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ছাত্র রাজনীতি]] |
১৭:২৩, ২১ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আনোয়ার হোসেন | |
---|---|
জন্ম | ১৯৩০ |
মৃত্যু | ১৪ এপ্রিল, ১৯৫০ |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) পাকিস্তান |
আন্দোলন | সাম্যবাদী |
- একই নামের অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের জন্য দেখুন আনোয়ার হোসেন।
আনোয়ার হোসেন (১৯৩০ - ১৪ এপ্রিল, ১৯৫০) একজন বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলন ও তেভাগা আন্দোলনের নেতা, সাম্যবাদী শহীদ বিপ্লবী।
প্রারম্ভিক জীবন
তার জন্ম হয় বাংলাদেশের খুলনায়। দরিদ্র বিধবা মায়ের একমাত্র সন্তান আনোয়ার মেধাবী ছাত্র ছিলেন। প্রগতিশীল ছাত্র আন্দোলনে সুবক্তা হিসেবে পরিচিতি ছিল। অসাম্প্রদায়িক চেতনা সম্পন্ন যুক্তিবাদী আনোয়ারকে মুসলিম লিগের নেতারা দলে টানার চেষ্টা করে ব্যার্থ হন। তিনি মার্ক্সবাদী চিন্তায় আগ্রহী ছিলেন।
জেল জীবন
১৯৪৯ সালে কমিউনিস্ট আন্দোলনে যোগ দিয়ে ঢাকা জেলে যান। কম বয়েসের কারনে ছাড়া পেলেও পরের বছর আবার গ্রেপ্তার হয়ে রাজসাহী জেলে প্রেরিত হহন তরুন আনোয়ার। এসময় জেলের ভেতরেই মার্কসবাদ সংক্রান্ত সাহিত্য, মাক্সিম গোর্কির লেখা পড়েন। বাংলা ও বিশ্বসাহিত্য ভাল দখল ছিল তার। গান রচনা করতে পারতেন। ব্যাঙ্গাত্বক গান লিখে জেলে কর্মচারী ও ডাক্তারদের দুর্ব্যবহারের প্রতিবাদ করেছেন। জেলবন্দী কমিউনিস্ট নেতা কর্মীদের সাথে উপযুক্ত রাজবন্দীর মর্যাদা, ভাল খাবারের দাবীতে অনশনে অংশগ্রহণ করেন[১][২]
মৃত্যু
১৯৫০ সালের ২৪ এপ্রিল রাজশাহী সেন্ট্রাল জেলে আটজন রাজবন্দীকে কনডেমড সেল বা ফাঁসির আসামীর নির্জন সেলে আটকে রাখলে তীব্র বিক্ষোভে সামিল হন বাকি বন্দীরা। তাদের কুখ্যাত খাপরা ওয়ার্ডে পাঠানো হয়। জেলার বিলের নির্দেশে বাইরে থেকে নির্মমভাবে গুলি চালায় কারারক্ষীরা। এর ফলে শহীদ হন তরুন সাম্যবাদী কর্মী আনোয়ার হোসেন। তার সাথে শহীদ হন আরো ছয়জন। শ্রমিক নেতা বিজন সেন, সুধীন ধর, হানিফ সেখ, দিলওয়ার হোসেন, তেভাগা আন্দোলনের প্রবীন নেতা কম্পরাম সিং, ছাত্র সংগঠক সুখেন ভট্টাচার্য। বাকি সমস্ত বন্দীরা মারা না গেলেও মারাত্মকভাবে আহত হন। পুলিশ রক্তাপ্লুত বন্দীদের ওপর পূনরায় লাঠিচার্জ করে।[১][৩]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "The Khapra Ward Day: The Moment and the Movement"। The Daily Star। 23 April 2016। সংগ্রহের তারিখ 28.01.17। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ প্রথম খন্ড, সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু (২০০২)। সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান। কলকাতা: সাহিত্য সংসদ। পৃষ্ঠা ৪৫। আইএসবিএন 81-85626-65-0।
- ↑ "ঐতিহাসিক খাপড়া ওয়ার্ড শহীদ দিবস রোববার"। বাংলা নিউজ। ২৪ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৮.০১.২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)