ষোল গুটি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
১৫ নং লাইন: ১৫ নং লাইন:
{{অসম্পূর্ণ}}
{{অসম্পূর্ণ}}


[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের গ্রামীণ খেলাধুলা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া]]

১০:১৫, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ষোল গুটি বাংলাদেশের গ্রামীণ পুরুষদের অন্যতম প্রধান খেলা।[১] অলস অবসরে গ্রামের যুবক ও মধ্যবয়সী পুরুষেরা ষোলগুটি খেলে। মাটিতে দাগ কেটে শুকনো ডাল ভেঙ্গে গুটি বানিয়ে চলে এই দীর্ঘমেয়াদি খেলা। খেলার এত সহজ সরঞ্জাম গ্রামবাসীর উৎসবমুখর মনের বহিঃপ্রকাশকেই তুলে করে।

খেলার নিয়মাবলী

ষোল গুটি খেলার ছক

সাধারণত মাটিতে দাগ কেটে ষোল গুটির ঘর বানানো হয়। প্রতি পক্ষেই ১৬টি করে গুটি থাকে। শুধু ঘরের মাঝখানের দাগটি দান চালার জন্য খালি থাকে। কোনাকুনি দাগের গুটিগুলো সারা ঘর জুড়ে এক ঘর করে কোনাকুনি খেতে পারে। উলম্ব দাগ কাটা ঘরের গুটিগুলো লম্বভাবে এক ঘর করে খেতে পারে। অপর পক্ষের গুটিকে ডিঙ্গাতে পারলেই সে গুটি কাটা পড়ে। এই ভাবে প্রতিপক্ষের গুটির সংখ্যা কমিয়ে শূন্য করে ফেলতে পারলেই খেলা শেষ হয়ে যায়। তবে অঞ্চলভেদে ১৩টি কিংবা নির্দিষ্ট সংখ্যক গুটি খেয়ে ফেলতে পারলেই খেলা শেষ হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে খেলা শুরুর আগেই সংখ্যাটি ঠিক করে নেয়া হয়। ষোল গুটির আর একটি রূপান্তর হলো বাঘ ছাগল খেলা। এক পক্ষ ষোলটি গুটি নেয় এবং অন্য পক্ষ একটি গুটি নিয়ে বাঘ ছাগল খেলা খেলে। একটি গুটিকে বাঘ এবং ষোলটি গুটিকে ছাগল বলে। বাঘের কোনাকুনি এবং লম্বালম্বি সব ধরনের গতিই বৈধ। ছাগল বা ষোল গুটির চাল অন্য খেলার মতই। ১৬ গুটি দিয়ে বাঘের চাল বন্ধ করে দিতে পারলেই খেলা শেষ হয়ে যায়। আর বাঘ চেষ্টা করে প্রতিপক্ষের সবগুলো গুটিকে খেয়ে নিতে।

আধুনিক সংস্করন

১৬ গুটি খেলাটির সবচেয়ে আধুনিক সংস্করন বর্তমানে আন্ড্রয়েড প্লাটফর্মের জন্য ডেভেলাপ করা হয়েছে। এই অ্যাপ্লিকেশনটি গুগল প্লে স্টোর থেকে সংগ্রহ করা যাবে।

তথ্যসূত্র

  1. হায়দার, রশীদ। বাংলাদেশের খেলাধুলাআইএসবিএন 9840729896  অজানা প্যারামিটার |প্রকাশনা= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)

বহিসংযোগ