কড়ি খেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের গ্রামীণ খেলাধুলা সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া স্থাপন |
||
১৪ নং লাইন: | ১৪ নং লাইন: | ||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া]] |
১০:১২, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কড়ি খেলা বাংলাদেশের একটি গ্রামীণ খেলা।[১] যে সব কৈশোর উত্তীর্ণ মেয়েদের চলাফেরা নিয়ন্ত্রিত সাধারণত তারাই কড়ি বেশি খেলে থাকে। কড়ি পাঁচ গুটির মতই সমান জনপ্রিয় একটি খেলা। কড়ি হিসাবে পাটখড়ি বা খেজুরের বিচি দিয়ে কড়ি বানিয়ে গ্রামে খেলা হয়ে থাকে।
খুশুর খুশুর দুর্গা মাসুর
তিন তালিয়া মার কেলিয়া
কুমড়ার চাক ধাপ্পা দিয়া
হাতের কড়ি হাতে থাক
খেলার নিয়মাবলী
কড়ি খুবই সহজ ও সরল একটি খেলা। চারটি কড়ি কোনো মসৃণ স্থানে হাত থেকে গড়িয়ে দিয়ে জোড়ায় জোড়ায় টোকা দিয়ে আঘাত করে পয়েন্ট সংগ্রহ করা হয়। আঘাত করতে ব্যর্থ হলে বা কড়ি চালার পর এক সাথে লেগে থাকলে ঐ খেলোয়াড়ের দান নষ্ট হয়ে যায় এবং অন্য জন খেলা শুরু করে। নিজের মাথার চুল দিয়ে গ্রামের মেয়েরা প্রায়ই আপাত স্পর্শ করে থাকা গুটিকে পৃথক প্রমাণ করে থাকে। কড়ি চালার পর যদি তিনটি গুটির বুক উপড়ে থাকে তবে ঐ দান নষ্ট হয় আর যদি চারটি গুটিই বুক উপড়ে থাকা অবস্থায় পড়ে তবে প্রতি গুটির জন্য চারটি করে পয়েন্ট পাওয়া যায় এবং এই গুটি সংগ্রহ করা নিয়ে খেলোয়াড়দের মাঝে কাড়াকাড়ি পড়ে যা। এই কড়ি বানানো হয়ে থাকে খেজুরের অাঠি দিয়ে।
তথ্যসূত্র
- ↑ বাংলাদেশের খেলাধুলা, রশীদ হায়দার, বাংলা একাডেমী
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |