নকুলদানা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Paulswapan (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মিষ্টি সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মিষ্টান্ন স্থাপন |
||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:মিষ্টান্ন]] |
[[বিষয়শ্রেণী:মিষ্টান্ন]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:মিষ্টি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:মিষ্টি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মিষ্টান্ন]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী রন্ধনশৈলী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী রন্ধনশৈলী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার মিষ্টি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার মিষ্টি]] |
০৯:৪৫, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নকুলদানা একপ্রকারের চিনির মিষ্টি । এটা ছোট ছোট বলের মত দেখতে হয় । সাধারণত পূজার কাজে ইহা ব্যবহৃত হয় । কবে নকুলদানায় জন্ম জানা নেই তবে শিশুকাল থেকে পূজোর প্রসাদ হিসেবে খাই। তবে 1998 এর কয়েক যুগ আগেই নকুলদানার জন্ম বা প্রচলন।
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে বাদাম ভেজে নিতে হবে। অনেকে বাদামের বদলে ছোলা ব্যবহার করে থাকেন। তারপর বাদাম বা ছোলা চিনির শিরার মধ্যে নেড়ে নিতে হয়। মাখামাখা হয়ে ঠান্ডা হয়ে গেলেই পরিবেশনের উপযোগী হয়ে ওঠে। তবে আরও সুস্বাদু এবং সুঘ্রাণ নিয়ে আসতে প্রথমে জল গরম করার সময় মিষ্টি রান্নার মশলা দিয়ে জল গরম করে নিতে হবে এবং তাতে চিনি দিয়ে শিরা তৈরি করে নিতে হবে। সেই শিরার মধ্যে বাদাম দেওয়ার আগে মশলা গুলো ছেঁকে তুলে ফেলতে হবে।
তথ্যসূত্র
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |