গুড়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৪১ নং লাইন: ৪১ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের খাদ্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের খাদ্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মিষ্টি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মিষ্টান্ন]]
[[বিষয়শ্রেণী:মিষ্টান্ন]]
[[বিষয়শ্রেণী:মিষ্টান্ন]]

০৯:৪৫, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

গুড়
বাংলাদেশে তৈরি খেজুরের গুড় যা শুধুমাত্র শীত মৌসুমে পাওয়া যায়
উৎপত্তিস্থলবাংলাদেশ, ভারত
অঞ্চল বা রাজ্যদক্ষিণ এশিয়া
প্রধান উপকরণআখের রস , খেজুরের রস , তালের রস

গুড় আখ কিংবা খেজুরের রস হতে তৈরি করা এক প্রকারের মিষ্টদ্রব্য। তালের রস হতেও গুড় তৈরি করা হয়। আখ, খেজুর এবং তাল গাছের রস ঘন করে পাক দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। গুড় প্রধানত তিনপ্রকার; ঝোলাগুড়, পাটালিগুড় , চিটাগুড়।

প্রস্তুত প্রণালী

আখের রস জ্বাল দেওয়া হচ্ছে

প্রথমে আখের বা খেজুরের রস একটি বড় খোলা পাত্রে ছেঁকে রাখা হয়। পরে বড় একটি চুলায় তা জ্বাল দিতে হয়, এতে জলীয় অংশ বাষ্প হয়ে যায়। ধীরে ধীরে রসের রং লালচে হতে শুরু করে। অবশেষে গুড় পাওয়া যাবে। এ রসকে গুড় না বানিয়ে চিনিও বানানো যায়। গুড় চিনির থেকে কম মিষ্টি হলেও বেশি পুষ্টিকর। চিনির জন্য দুবার ফোটালে ঘন কালচে একটু তিতকুটে ভেলি গুড় (second molasses) পড়ে থাকে। আরো বেশি বার চিনি বের করে নিলে থাকে চিটে গুড় (Blackstrap molasses), যার মধ্য প্রচুর ভিটামিন থাকলেও তেতো বলে সাধারণত গরুকে খাওয়ানো হয়।

বিভিন্ন রকম গুড়

বাংলাদেশের একটি দোকানে বিক্রির জন্যে রাখা পাটালি গুড়
  1. ঝোলা গুড়
  2. ভেলি গুড়(Second molasses)
  3. চিটে গুড় (Blackstrap molasses)
  4. নোলেন গুড় (খেজুর গুড়)
  5. পাটালী গুড় (জমাট বাঁধা)

পরিবেশন প্রণালী

বাংলাদেশে গুড় দিয়ে পিঠা, পায়েস ইত্যাদি সুস্বাদু নাস্তা তৈরি করা হয়। গুড়ের সন্দেশ এদেশে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মিষ্টান্ন

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র