মধুপুর জাতীয় উদ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বনাঞ্চল সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন স্থাপন |
|||
৫২ নং লাইন: | ৫২ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের জাতীয় উদ্যান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের জাতীয় উদ্যান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:টাঙ্গাইল জেলার দর্শনীয় স্থান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:টাঙ্গাইল জেলার দর্শনীয় স্থান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]] |
০৯:৪১, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মধুপুর জাতীয় উদ্যান | |
---|---|
অবস্থান | মধুপুর, টাঙ্গাইল, বাংলাদেশ |
নিকটবর্তী শহর | মধুপুর |
স্থানাঙ্ক | ২৪°৪১′৫৪″ উত্তর ৯০°০৭′১০″ পূর্ব / ২৪.৬৯৮৩০৩° উত্তর ৯০.১১৯৩৭৮° পূর্ব |
আয়তন | ৮,৪৩৬ হেক্টর |
স্থাপিত | ১৯৬২ |
মধুপুর জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের অন্যতম একটি জীববৈচিত্র্যপূর্ণ উন্মুক্ত উদ্যান, টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলায় অবস্থিত। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে এই বনকে জাতীয় উদ্যান ঘোষণা দেয়া হয়।[১] নিসর্গপ্রেমীদের কাছে মধুপুরের জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্থান।
অবস্থান
রাজধানী শহর ঢাকা থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে টাঙ্গাইল এর মধুপুর উপজেলায় অবস্থিত। টাঙ্গাইল জেলা শহর থেকে ময়মনসিংহ যাবার পথে রসুলপুর মাজার নামক স্থানে গিয়ে মধুপুর জাতীয় উদ্যানের প্রধান ফটক বামদিকে দেখতে পাওয়া যায়। ফটকের পাশেই মধুপুর জাতীয় উদ্যান রেঞ্জ অফিস ও সহকারী বন সংরক্ষকের অফিস অবস্থিত। সেখান থেকে অনুমতি নিয়ে বনের ভিতর ঢুকতে হয়।[২] এই উদ্যান ১৯৮২ সালের হিসাব অনুযায়ি ৮,৪৩৬ হেক্টর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত হলে। এটি পূর্বের আয়তন থেকে অনেক ছোট হয়ে এসেছে অনেকের মতে এটি প্রায় অর্ধেক। এই উদ্যান মূলত বিস্তৃত শালবনের খানিকটা অংশ নিয়ে গঠিত।[৩]
উদ্ভিদবৈচিত্র্য
শাল, বহেড়া, আমলকি, হলুদ, আমড়া, জিগা, ভাদি, অশ্বথ, বট সর্পগন্ধা, শতমূলী, জয়না, বিধা, আজুকি/ হারগাজা, বেহুলা প্রভৃতি নানা জাতের বৃক্ষরাজিতে শোভিত এই উদ্যান। এছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির পাহাড়ি আলু, শটি আর নাম না জানা বিভিন্ন ধরনের লতাগুল্ম।[২]
জীববৈচিত্র্য
এই বন পূর্বে চিতাবাঘ এর প্রিয় আবাস্থল ছিল ও বিস্তৃতিও ছিল বিশাল তবে বর্তমানে বানর, বুনো শূকর, মুখপোড়া হনুমান, হরিণ, মায়া হরিণ, শিয়াল, বন বিড়াল, মেছোবাঘ, বনরুই সহ ৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ী[৩]; বনমোরগসহ[২] ৩৮ প্রজাতির পাখি, ৪ প্রজাতির উভচর ও কয়েক প্রজাতির সরিসৃপ পাওয়া যায়। [৩] বনের ঠিক মাঝখানে লহরিয়া বিট অফিসের কাছে রয়েছে একটি হরিণ প্রজনন কেন্দ্র।[২]
গ্যালারী
-
ওয়াচ টাওয়ার, দোখালা
-
মধুপুর বনের গাছপালা
-
বিশ্রামের জন্য তৈরি বেঞ্চ
-
মধুপুর জাতীয় উদ্যানের প্রাণী
-
মধুপুর জঙ্গলের বুনো ফল
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ পাভেল পার্থ। "মধুপুর শালবনে রক্তের দাগ শুকোবে না?"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা। ২৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল (ওয়েব) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৩, ২০১০।
- ↑ ক খ গ ঘ "দর্শনীয় স্থান মধুপুর: মধুপুর জাতীয় উদ্যান" (ওয়েব)। টাঙ্গাইল জেলা তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৩, ২০১০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ রিদওয়ান আক্রাম (জানুয়ারি ২৫, ২০১০)। "বনে জঙ্গলে"। দৈনিক কালের কণ্ঠ (প্রিন্ট) । ঢাকা। পৃষ্ঠা ৯।