টিলাগড় ইকোপার্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৪°৫৫′০২″ উত্তর ৯১°৫৪′২৪″ পূর্ব / ২৪.৯১৭১১৮° উত্তর ৯১.৯০৬৭৩০° পূর্ব / 24.917118; 91.906730
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৪৪ নং লাইন: ৪৪ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ইকোপার্ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ইকোপার্ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বনাঞ্চল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের উদ্যান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের উদ্যান]]

০৯:৩৮, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

টিলাগড় ইকোপার্ক
মানচিত্র টিলাগড় ইকোপার্কের অবস্থান দেখাচ্ছে
মানচিত্র টিলাগড় ইকোপার্কের অবস্থান দেখাচ্ছে
বাংলাদেশে অবস্থান
অবস্থানসিলেট, সিলেট বিভাগ, বাংলাদেশ
নিকটবর্তী শহরসিলেট উপজেলা
স্থানাঙ্ক২৪°৫৫′০২″ উত্তর ৯১°৫৪′২৪″ পূর্ব / ২৪.৯১৭১১৮° উত্তর ৯১.৯০৬৭৩০° পূর্ব / 24.917118; 91.906730
আয়তন১১২ একর
স্থাপিত২০০৬
কর্তৃপক্ষবাংলাদেশ বন বিভাগ

টিলাগড় ইকোপার্ক বাংলাদেশের সিলেট জেলার টিলাগড় এলাকায় অবস্থিত দেশের তৃতীয়[১] ইকোপার্ক। টিলাগড় ইকো পার্কটি কয়েকটি ছোট ছোট টিলা নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে। এই ইকোপার্কের ছোটবড় টিলার মধ্য দিয়ে বয়ে গিয়েছে একটি ছড়া। ইকোপার্কটিতে রয়েছে ঘন গাছ-গাছালি। এখানে বেশকিছু ফল গাছের পাশাপাশি রয়েছে জীববৈচিত্রের সমাহার। এখানে রয়েছে পিকনিক কর্নার এবং শিশুদের জন্য চিলড্রেন’স কর্নার। বিষুবরেখা অঞ্চলে অবস্থিত এই চিরসবুজ জায়গাটিতে লাক্কাতুরা চা বাগান ছাড়াও রয়েছে শেভরন গ্যাসক্ষেত্র।

অবস্থান

গড়ান গাছ

সিলেট নগরীর উত্তর-পূর্ব কোণে শহর থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটার দূরে ইকোপার্কটির অবস্থান।[২][৩] শহরের পূর্ব দিকে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সিলেট প্রকৌশল কলেজের কাছে অবস্থিত একটি রিজার্ভ ফরেস্টে টিলাগড় ইকোপার্ক অবস্থিত।[৪]

ইতিহাস

সিলেট জেলা সদরের পূর্ব প্রান্তে টিলাগড় রিজার্ভ ফরেস্টের ১১২ একর জায়গা নিয়ে ২০০৬ সালে টিলাগড় ইকোপার্ক স্থাপন করা হয়।[৪] এটি সিলেট বনবিভাগ, বন অধিদপ্তর, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ইকোপার্ক প্রকল্প।

উদ্ভিদ বৈচিত্র্য

ইকোপার্কটিতে রয়েছে ঘন গাছ-গাছালি এবং নানা প্রকার প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও বৃক্ষরাজি। এগুলোর মধ্যে চাপালিশ, শাল, গর্জন, চম্পাফুল, জারুল, মিনজিরি, চাউ, ঝাউ, কড়ই, জলপাই, আম, কাঁঠাল, নারিকেল, সুপারি, কামরাঙ্গা, চালতা, আগর, কৃষ্ণচূড়া, শিমুল, বাজনা, নাগেশ্বর, বকুল, হিজল, ডুমুর এবং বিবিধ বেত উল্লেখযোগ্য। নানা প্রজাতির গুল্ম, বীরুত্ এবং লতা এই পার্কটিকে অপূর্ব রূপ দিয়েছে।[৩][৪]

জীববৈচিত্র্য

টিলাগড় ইকোপার্কে বিভিন্ন ধরনের প্রাণীকে বন্য পরিবেশে ঘুরে দেখতে পাওয়া যায়। এদের মধ্যে রয়েছে শিয়াল, বানর, খেঁকশিয়াল, খরগোশ, সিভিট, বনমোরগ, মথুরা, হনুমান এবং ময়না, টিয়া, ঘুঘু, হরিডাস, সাত ভাই চম্পা পাখি।[৪]

শকুনের নিরাপদ এলাকা

শকুনের নিরাপদ এলাকা-১ তফসিল অনুসারে টিলাগড় ইকোপার্ক শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত।[৫]

তথ্যসূত্র

  1. "টিলাগড় ইকোপার্ক"ittefaq.com.bd 
  2. "ইকোপার্কের অবস্থান"natunkichu.com। ৪ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৭ 
  3. "সিলেটের পর্যটন আকর্ষণ টিলাগড় ইকো পার্ক"ittefaq.com.bd 
  4. "ইকোপার্ক"bn.banglapedia.org 
  5. "শকুনের নিরাপদ এলাকা"রক্ষিত এলাকা। ২০১৭-০৯-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৮