আদমপুর বন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৪°১৬′০০″ উত্তর ৯১°৫৪′২৪″ পূর্ব / ২৪.২৬৬৮° উত্তর ৯১.৯০৬৮° পূর্ব / 24.2668; 91.9068
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৩৫ নং লাইন: ৩৫ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংরক্ষিত এলাকা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বনাঞ্চল]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বন]]
[[বিষয়শ্রেণী:মৌলভীবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:মৌলভীবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান]]

০৯:৩৬, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আদমপুর বন
গড়ান গাছ
ভূগোল
অবস্থানআদমপুর, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৪°১৬′০০″ উত্তর ৯১°৫৪′২৪″ পূর্ব / ২৪.২৬৬৮° উত্তর ৯১.৯০৬৮° পূর্ব / 24.2668; 91.9068
এলাকা১৩ হাজার ৮০ একর
অবস্থাসক্রিয়
কর্তৃপক্ষবাংলাদেশ বন বিভাগ

আদমপুর বন (যা কাউয়ারগলা বনআদমপুর জঙ্গল নামে পরিচিত) বাংলদেশের সিলেট বন বিভাগের অধীন মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত রাজকান্দি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের একটি বিটের নাম। একটি পর্যটন আকর্ষণ।[১][২]

অবস্থান

মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ থেকে দশ কিলোমিটার দূরের এ বনের অবস্থান। সীমান্ত ঘেঁষা এ জঙ্গলের পরেই ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য। আদমপুর বনের ভেতরেই আছে বনবিভাগের পরিদর্শন বাংলো।[২][৩]

বর্ণনা

আদমপুর বন বেশ নির্জন। মানুষের আনাগোনাও খুবই কম। বনের পাশেই আছে খাসিয়াপুঞ্জি। বেশিরভাগই উঁচুনিচু টিলা জুড়ে আদমপুরের জঙ্গল। বড় বড় গাছের নিচ দিয়ে চলে গেছে হাঁটাপথ। কোথাও কোথাও দুই টিলার মাঝখান থেকেই চলে গেছে পথ।[১][২]

উদ্ভিদ বৈচিত্র্য

আদমপুর বনের ভেতরেই আছে বড় বড় বাঁশ মহাল। মুলি, মিটিঙ্গা, ডলু, রূপাই জাতের বাঁশ এ বনে বেশি। রয়েছে ঘন গাছ-গাছালি এবং নানা প্রকার প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও বৃক্ষরাজি। এগুলোর মধ্যে চাপালিশ, শাল, গর্জন, চম্পাফুল, জারুল, মিনজিরি, চাউ, ঝাউ, কড়ই, জলপাই, আম, কাঁঠাল, নারিকেল, সুপারি, কামরাঙ্গা, চালতা, আগর, কৃষ্ণচূড়া, শিমুল, বাজনা, নাগেশ্বর, বকুল, হিজল, ডুমুর এবং বিবিধ বেত উল্লেখযোগ্য। নানা প্রজাতির গুল্ম, বীরুত্ এবং লতা এই পার্কটিকে অপূর্ব রূপ দিয়েছে। এছাড়া আদমপুর বনের আগে সড়কের দুইপাশে আছে অনেক আগর বাগান[৪]

জীববৈচিত্র্য

উল্লুক দেখা যায় কদাচিৎ। তবে গভীর বনে এদের চেঁচামেচি শোনা যায়। আর একটু গভীর বনে গেলে চশমা হনুমান ও মুখপোড়া হনুমানদের দেখা যায়। এছাড়া এ বনে আছে ভালুক। নানারকম পাখিও দেখা যায় এ বনে। বিভিন্ন ধরনের প্রাণীকে বন্য পরিবেশে ঘুরে দেখতে পাওয়া যায়। এদের মধ্যে রয়েছে শিয়াল, বানর, খেঁকশিয়াল, খরগোশ, সিভিট, বনমোরগ, মথুরা, মেছো বাঘ, মায়া হরিণ এবং শকুন ময়না, টিয়া, ঘুঘু, হরিডাস, সাত ভাই চম্পা পাখি[৪]

তথ্যসূত্র

  1. "আদমপুরের বনে"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ৫ জুন ২০১৫। ৩ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৯ 
  2. "বনে গিয়েছিল সুরুজ আলী ভালুকটা রেগে গিয়েছিল"কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৩ 
  3. "কমলগঞ্জে কাঠ পাচারকারীরা সক্রিয় হুমকির মুখে সংরক্ষিত বনাঞ্চল"দৈনিক সংগ্রাম। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৩ 
  4. "কমলগঞ্জে অবাধে হরিণ শিকার"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৩