বারশিঙ্গা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পশু সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের প্রাণিকুল স্থাপন |
|||
৪৪ নং লাইন: | ৪৪ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ এশিয়ার স্তন্যপায়ী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ এশিয়ার স্তন্যপায়ী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের প্রাণিকুল]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের পশু]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের পশু]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:হরিণ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:হরিণ]] |
০৯:৩৫, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
Barasingha[১] | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | Artiodactyla |
পরিবার: | Cervidae |
গণ: | Rucervus |
প্রজাতি: | R. duvaucelii |
দ্বিপদী নাম | |
Rucervus duvaucelii (G. Cuvier, 1823) | |
Historic range (yellow); relict populations: duvaucelii (red); branderi (green); ranjitsinhi (blue) |
বারশিঙ্গা (ইংরাজীতে Barasingha) একধরনের ভারতীয় উপমহাদেশীয় জলা জঙ্গলের হরিণ যা আপাতত খালি উত্তর এবং মধ্য ভারত ও দক্ষিণ নেপালের কয়েকটি ছোট ছোট সংরক্ষিত বনাঞ্চলে জীবিত আছে এবং বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে অবলুপ্ত হয়েছে। [২] এর বৈজ্ঞানিক দ্বিপদ নামটি একজন ফরাসী প্রকৃতিবদের নামে রাখা হয়েছে Alfred Duvaucel। প্রাপ্ত বয়স্ক অবস্থায় বারটি শাখাযুক্ত শিং (আসলে দশ থেকে চোদ্দটা) থাকার জন্য এর নাম বারশিঙ্গা। [৩]
বৈশিষ্ট্য
ভৌগোলিক বিস্তার ও বাসস্থান
একসময়ে এই হরিণ উত্তরে সিন্ধু, গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর অববাহিকা থেকে আরম্ভ করে দক্ষিণে গোদাবরী নদীর তীর অবধি দেখা যেত। এদের অনেক হাজার বছর পুরানো হাড়ের ফসিল গুজরাতের লাংঘানি এলাকায় পাওয়া গেছে।
পরিবেশ বাস্তু ও ব্যবহার
অবলুপ্তির ভয়
রপ্তানিকৃত ও প্রতিপালিত বসাতি
সাংস্কৃতিক লেখালেখি
তথ্যসূত্র
- ↑ টেমপ্লেট:MSW3 Grubb
- ↑ ক খ Duckworth, J.W., Samba Kumar, N., Chiranjibi Prasad Pokheral, Sagar Baral, H., Timmins, R.J. (2008). Rucervus duvaucelii. 2008 IUCN Red List of Threatened Species. IUCN 2008. Retrieved on 5 April 2009. Database entry includes a brief justification of why this species is of vulnerable. উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "iucn" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ Prater, S. H. (1948) The book of Indian animals. Oxford University Press. (10th impression)
আরো পড়ুন
- M. Acharya, M. Barad, S.Bhalani, P. Bilgi, M.Panchal, V.Shrimali, W. Solanki, D.M. Thumber. Kanha Chronicle, Centre for Environment Education, Ahmedabad in collaboration with the United States National Park Service.