আফতাব আহমেদ (আলোকচিত্রী): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৪৯ নং লাইন: ৪৯ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:২০১৩-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০১৩-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:শিল্পকলায় একুশে পদক বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:শিল্পকলায় একুশে পদক বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আলোকচিত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আলোকচিত্রশিল্পী]]

০৯:২৫, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আফতাব আহমেদ
জন্ম১৯৩৫
ঢাকা, বাংলাদেশ
মৃত্যু২৫ ডিসেম্বর, ২০১৩
জাতীয়তা বাংলাদেশ
পেশাফটোসাংবাদিক
পুরস্কারএকুশে পদক

আফতাব আহমেদ (জন্ম: ১৯৩৫ - মৃত্যু: ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৩) বাংলাদেশের একজন ফটোসাংবাদিক। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে তার তোলা ছবি ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়। ফটোসাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য ২০০৬ সালে একুশে পদক লাভ করেন।[১]

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

আফতাব আহমেদের জন্ম ১৯৩৫ সালে রংপুর জেলার গঙ্গাচড়া থানার মহিপুরে জন্মগ্রহণ করেন। মাইনর স্কুলের পর ১৯৪৮ সালে রংপুর জেলা স্কুলে ভর্তি হন। ১৯৫২ সালে ম্যাট্রিক পাশ করেন এবং সে বছরই আইএ তে ভর্তি হন তিনি।

কর্মজীবন

বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি চাকরি করার পর অবশেষে ১৯৬২ সালে দৈনিক ইত্তেফাকে ফটোসাংবাদিক হিসেবে যোগ দেন এবং ২০০৬ সালে তিনি অবসরে যান। তিনি ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব ও জাতীয় প্রেসক্লাবের স্থায়ী সদস্য ছিলেন।[২]

উল্লেখযোগ্য কাজ

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ ছাড়াও ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ড, ৭ নভেম্বরে সিপাহী জনতার অভ্যুত্থান এবং দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের বহু অমূল্য ছবি তোলেন আফতাব আহমেদ। তবে তিনি সবচেয়ে বেশি আলোচিত হন ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষের প্রেক্ষাপটে তোলা 'জাল পড়া বাসন্তি'র ছবি তুলে।[২]

প্রকাশিত পুস্তকসমূহ

  • স্বাধীনতা সংগ্রামে বাঙালি
  • বাংলার মুক্তির সংগ্রাম- সিরাজুদৌল্লা থেকে শেখ মুজিব
  • আমরা তোমাদের ভুলবো না[৩]

পুরস্কার ও সম্মাননা

তথ্যসূত্র

  1. দৈনিক প্রথম আলো
  2. "ইতিহাসের অগ্নিসাক্ষী আফতাব আহমদ"দৈনিক ইত্তেফাক। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  3. বিডিনিউজ ২৪ ডট কম

বহিঃসংযোগ