এ. টি. এম. আফজাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৬৬ নং লাইন: ৬৬ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৪-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৪-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজ্ঞ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজীবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী বিচারপতি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী বিচারপতি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি]]

০৯:২৩, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মাননীয় প্রধান বিচারপতি
এ. টি. এম. আফজাল
৮ম বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি
কাজের মেয়াদ
১ মে ১৯৯৫ – ৩১ মে ১৯৯৯
পূর্বসূরীবিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
উত্তরসূরীবিচারপতি মোস্তফা কামাল
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১ জুন ১৯৩৪
দিনাজপুর জেলা, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান: বাংলাদেশ)
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
বাসস্থানঢাকা
প্রাক্তন শিক্ষার্থীদিনাজপুর জিলা স্কুল
ঢাকা কলেজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাআইন
জীবিকাআইনবিদ
ধর্মইসলাম

বিচারপতি এ. টি. এম. আফজাল (জন্ম: ১ জুন ১৯৩৪) বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আইনবিদ এবং ৮ ম প্রধান বিচারপতি

জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি

এ. টি. এম. আফজালের জন্ম ১৯৩৪ সালের ১ জুন তারিখে। তার পিতার নাম তাজউদ্দিন আহমেদ; তিনি দিনাজপুর জেলার প্রখ্যাত আইনজীবি ছিলেন।[১][২]

শিক্ষাজীবন

বিচারপতি আফজাল দিনাজপুর জিলা স্কুল থেকে ১৯৪৯ সালে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিকুলেশন ও ১৯৫২ সালে ঢাকা কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৬ সালে স্নাতক ও ১৯৬০ সালে এল.এল.বি. ডিগ্রী লাভ করেন।[৩]

কর্মজীবন

১৯৬০ সালে আইনজীবি হিসেবে ঢাকা হাইকোর্টে যোগ দেয়া এ. টি. এম. আফজাল ১৯৭৭ সালে হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন এবং ১৯৮৫ সালে আপীল বিভাগের বিচারপতি নিযুক্ত হন।[৩]

১৯৯৫ সালের ৩০ এপ্রিল তারিখে বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের অবসর গ্রহণের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের ৮তম প্রধান বিচারপতি হিসাবে এ. টি. এম. আফজালকে নিয়োগ প্রদান করেন[৪] এবং তিনি ১৯৯৫ সালের ১ মে তারিখে প্রধান বিচারপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন ও ১৯৯৯ সালের ৩১ মে তারিখে ৬৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় অবসর গ্রহণ করেন।

প্রধান বিচারপতির পদ থেকে অবসর গ্রহণের পর তিনি বাংলাদেশ আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেন।[৫][৬]

রচনাবলী

পুরস্কার ও সম্মাননা

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "দিনাজপুর জেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব তাজউদ্দিন আহমদ"। ৬ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৫ 
  2. "তাজউদ্দিন আহমদ - প্রধান বিচারপতি এ টি এম আফজাল তারই দেশগৌরব পুত্র"। ১৩ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৫ 
  3. "সাবেক প্রধান বিচারপতি এ,টি,এম আফজাল"। ১৩ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৫ 
  4. "বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান - যার ভাষণে নিভেছিল '৯৬ এর রাজনৈতিক আগুন"। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৫ 
  5. "বিচারপতি সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ : একটি নাম ও একটি আদর্শ"। ২০১৬-০৩-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৭-০৯ 
  6. আইন কমিশনের চেয়ারম্যান।

বহি:সংযোগ