বাংলাদেশ–রুয়ান্ডা সম্পর্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
২৭ নং লাইন: ২৭ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:রুয়ান্ডার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:রুয়ান্ডার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ ও কমনওয়েলথ অফ নেশনস|রুয়ান্ডা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ ও কমনওয়েলথ অব নেশন্স|রুয়ান্ডা]]
[[বিষয়শ্রেণী:রুয়ান্ডা ও কমনওয়েলথ অব নেশনস|বাংলাদেশ]]
[[বিষয়শ্রেণী:রুয়ান্ডা ও কমনওয়েলথ অব নেশনস|বাংলাদেশ]]

১৬:২৮, ১ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলাদেশ–রুয়ান্ডা সম্পর্ক
মানচিত্র Bangladesh এবং Rwanda অবস্থান নির্দেশ করছে

বাংলাদেশ

রুয়ান্ডা

বাংলাদেশ–রুয়ান্ডা সম্পর্ক হল বাংলাদেশরুয়ান্ডা রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক। দুটি রাষ্ট্রই নন-এলাইনড মুভমেন্ট, গ্রুপ অব ৭৭ এবং কমনওয়েলথ অব নেশনস সংস্থার সদস্য। কোনো রাষ্ট্রেরই স্থায়ী রাষ্ট্রদূত নেই।

ইতিহাস

১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ সৈনিক ও স্থাস্থ্য কর্মকর্তাসহ মোট ৯০০ জন শান্তিরক্ষীকে রুয়ান্ডান গণহত্যাকালীন শান্তিরক্ষার জন্য রুয়ান্ডায় পাঠায়।[১] মোট ৪০টি দেশ এ মিশনে অনুরূপ সহায়তা দিয়েছিল।

সম্প্রতি ২০১২ সালে বাংলাদেশ থেকে রুয়ান্ডায় একটি প্রতিনিধিদল পাঠানো হয়েছিল। ঐ সময় রুয়ান্ডা বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বিনিয়োগ কামনা করে।[২]

কেন্দ্রীয় আফ্রিকাতে রুয়ান্ডার অবস্থান, ফলে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের কেন্দ্রীয় আফ্রিকাতে যাওয়া সহজতর করতে রুয়ান্ডা কৌশলগত দিক থেকেও আদর্শ।\[৩]

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, সিরামিক এবং ওষুধজাতীয় দ্রব্য রুয়ান্ডার বাজারে ভালো কদর পাচ্ছে।[৪]

যান্ত্রিক কৃষিক্ষেত্র, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, টেক্সটাইল, বস্ত্র, সিরামিক এবং জাহাজনির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা রুয়ান্ডা অনুকরণ করতে চায় বলে জানিয়েছে।[৫]

২০১৫ সালে রুয়ান্ডা বাংলাদেশের সাথে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তোলার আশা প্রকাশ করে বলেছে, "বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, টেক্সটাইল ও পাটশিল্প উন্নয়ন, অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ, আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষায় সামর্থ্য বিনির্মাণ" বিষয়ে তারা আগ্রহী।[৬] বাংলাদেশ রুয়ান্ডায় আনুষ্ঠানিক সফরের মাধ্যমে এ দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক সুদৃঢ় করার ব্যাপারে আলোচনা করা হবে বলে জানায়।[৭]

তথ্যসূত্র

  1. Grünfeld, Frederik; Huijboom, Anke (২০০৭)। The Failure to Prevent Genocide in Rwanda: The Role of Bystanders। Martinus Nijhoff Publishers। পৃষ্ঠা 58, 208, 214। 
  2. "Rwanda seeks more trade with Bangladesh"নিউ এজ (বাংলাদেশ)। মে ১৭, ২০১২। জানুয়ারি ১৬, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৩রুয়ান্ডার রাষ্ট্রদূত উইলিয়ামস কুরুনজিজা কেন্দ্রীয় আফ্রিকার দেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের জন্য বলেন। বুধবার সিসিসিআইতে চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স ও বাণিজ্য মন্ত্রী মুর্শেদ মুরাদ ইব্রাহিমের সাথে আলোচনাকালীন তিনি এ কথা জানান। 
  3. "CCCI Urged to Invest in Central Africa"ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস (বাংলাদেশ)। মে ১৭, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০১-১১ 
  4. "Rwandan envoy invites investment from Bangladesh"ডেইলি সান। মে ১৭, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০১-১০ 
  5. "Nkurunziza presents credentials in Bangladesh"দ্য নিউ টাইমস। জুন ২৯, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০১-১০ভারতে নিযুক্ত রুয়ান্ডার রাষ্ট্রদূত উইলিয়ামস কুরুনজিজা বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত জিল্লুর রহমানের সাথে তার বিবরণী পেশ করেন। 
  6. James Karuhanga (জানুয়ারি ৮, ২০১৫)। "Rwanda: Amb. Rwamucyo Presents Credentials in Bangladesh"দ্য নিউ টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৫ 
  7. James Karuhanga (জানুয়ারি ৯, ২০১৫)। "Bangladeshi entrepreneurs keen to invest in Rwanda"দ্য নিউ টাইমসবাংলাদেশি বিনিয়োগকারীরা রুয়ান্ডায় সম্ভাব্য বিনিয়োগের খাত উদঘাটনে দেশটিতে সফর করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। 

টেমপ্লেট:রুয়ান্ডার বৈদেশিক সম্পর্ক