বাংলাদেশের বৈদেশিক সম্পর্কসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৫৯ নং লাইন: ৫৯ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বৈদেশিক সম্পর্ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বৈদেশিক সম্পর্ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ ও কমনওয়েলথ অফ নেশনস]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ ও কমনওয়েলথ অব নেশন্স]]

১৬:২৭, ১ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলাদেশের বৈদেশিক বা আন্তর্জাতিক বা পররাষ্ট্রনীতি হল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রণীত অপরাপর রাষ্ট্রসমূহের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ও আচরণের নীতিমালা। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে বাংলাদেশ 'সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়', এই নীতি অনুসরণ করে বৈদেশিক সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে। একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ সবসময়ই বিংশ শতাব্দীর স্নায়ুযুদ্ধে প্রভাবশালী রাষ্ট্রসমূহের পক্ষাবলম্বন থেকে বিরত থেকেছে। একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র হওয়ার কারণে অন্যান্য মুসলিম দেশগুলোর বাংলাদেশের সঙ্গে সুদৃঢ় কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক সুসম্পর্ক রয়েছে। পাশাপাশি, রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশ ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিরোধী।

==বহুদেশীয় সংগঠনসমূহের সদস্যতা== united nation

==দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক==কৌশলগত অবস্হা বজায় রাখে

এশিয়া

ভারত

ইন্দোনেশিয়া

মালয়েশিয়া

মালদ্বীপ

মায়ানমার

পাকিস্তান

সৌদি আরব

জাপান

মধ্যপ্রাচ্য

বাংলাদেশ ও মধ্যপ্রাচ্য সম্পর্কের উন্নয়ন শুরু হয় মূলত জিয়া শাসনামলে। সংবিধানের ৫ম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ও মধ্যপ্রাচ্য সম্পর্কের শুরু হয়। এর পরবর্তীকালে ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ ন্যাশনাল পার্টি (BNP) সরকার গঠন করার পরে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক রপ্তানি শুরু হয়। সরকারি মতে, বর্তমানে প্রায় ১৩ লাখ বাংলাদেশি শ্রমিক সৌদি আরবে বিভিন্ন পেশায় কাজ করছেন যা সারা বিশ্বের শ্রমিক গ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি। তবে বেসরকারি মতে, সৌদিতে বর্তমানে ২০ লাখেরও বেশি শ্রমিক কাজ করছেন।

সৌদিআরব

ওশেনিয়া

অস্ট্রেলিয়া

নিউজিল্যান্ড

আমেরিকা

আফ্রিকা

ইউরোপ

রাশিয়া

তুরস্ক

বিরোধ - আন্তর্জাতিক

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ