হরি তুমা হরো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৩২ নং লাইন: ৩২ নং লাইন:
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}


[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সংগীত]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সঙ্গীত]]
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু সংগীত]]
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু সংগীত]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভক্তি আন্দোলন]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভক্তি আন্দোলন]]

০৫:৩২, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

"হরি তুমা হরো"
জগজিৎ সিং
এম. এস. সুব্বুলক্ষ্মী
প্রমুখ শিল্পীবৃন্দ কর্তৃক সঙ্গীত
ভাষাহিন্দি
প্রকাশিত১৫শ শতাব্দী
ধারাভজন
গান লেখকমীরাবাঈ

হরি তুমা হরো হল ১৫শ শতাব্দীর ভক্তিবাদী কবি মীরাবাঈ রচিত একটি হিন্দি ভজন। এটি ছিল মহাত্মা গান্ধীর প্রিয় গান। তিনি এটি তার সর্বশেষ জন্মদিন উপলক্ষে এম. এস. সুব্বুলক্ষ্মীকে অনুরোধ করেছিলেন গানটি গেয়ে শোনানোর জন্য।[১]

বিষয়বস্তু

"হরি তুম হরো জনকি পীর" হল নারায়ণের উদ্দেশ্যে একটি প্রার্থনা। এই প্রার্থনা আর্ত ও পীড়িতের দুঃখ দূর করার জন্য নারায়ণের কাছে প্রার্থনা করা হয়েছে।[২]

ইতিহাস

এম. এস. সুব্বুলক্ষ্মী পূর্বে দিল্লিতে মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে তাকে রামধুন শুনিয়েছিলেন। সেই সময় গান্ধী তাকে এই গানটি গাইতে বলেছিলেন। সুব্বুলক্ষ্মী বলেছিলেন, তিনি এই গানটির সঙ্গে পরিচিত নন। তিনি অন্য কোনো বিশিষ্ট গায়ককে দিয়ে গানটি গাওয়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু গান্ধী বলেন যে, তিনি সুব্বুলক্ষ্মী ছাড়া অন্য কারোর কণ্ঠে গানটি শুনতে রাজি নন। তখন সুব্বুলক্ষ্মী তার বন্ধুদের সাহায্যে গানটি শিখে নেন। তারপর ১ অক্টোবর মধ্যরাতে তিনি মাদ্রাজের অল ইন্ডিয়া রেডিওর স্টুডিওতে গানটি রেকর্ড শুরু করেন। ২ অক্টোবর রাত ২টোয় রেকর্ডিং শেষ হয়। সেইদিনই গানটি বিমানে দিল্লিতে আনা হয় এবং ১৯৪৭ সালের ২ অক্টোবর গান্ধীর ৭৮তম জন্মদিনের সন্ধ্যায় এটি তাকে শোনানো হয়।[৩][৪][৫]

কয়েক মাস পর, ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি অল ইন্ডিয়া রেডিওতে গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের খবর সম্প্রচারের পর বারবার সুব্বুলক্ষ্মীর এই রেকর্ডটি বাজানো হয়েছিল।[৩][৪]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Menon, Nitya (সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৪)। "When the Queen of Song captured the West"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৯-৩০ 
  2. Narayan, M.K.V. (১ জানুয়ারি ২০১০)। Lyrical Musings on Indic Culture: A Sociological Study of Songs of Sant Purandara Dasa। Readworthy। পৃষ্ঠা 53–। আইএসবিএন 978-93-80009-31-5 
  3. Murthi, R.K.। Encyclopedia of Bharat Ratnas। Pitambar Publishing। পৃষ্ঠা 179–। আইএসবিএন 978-81-209-1307-3 
  4. Ahuja, M. L. (২০০৬)। Eminent Indians : Musicians। Rupa & Company। পৃষ্ঠা 32–। আইএসবিএন 978-81-291-1015-2 
  5. "Subbulakshmi, M. S.: Biography"Ramon Magsaysay Award Foundation। ২০১৪-১০-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৯-৩০