লিগ্যাসি টাওয়ার (পূর্বাচল, ঢাকা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ভবন ও স্থাপনা সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ভবন ও কাঠামো স্থাপন |
|||
৪৬ নং লাইন: | ৪৬ নং লাইন: | ||
==বহিঃসংযোগ== |
==বহিঃসংযোগ== |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ভবন ও |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ভবন ও কাঠামো]] |
০৫:২৮, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আইকনিক টাওয়ার | |
---|---|
সাধারণ তথ্য | |
অবস্থা | অনুমোদিত |
অবস্থান | পূর্বাচল নতুন শহর |
শহর | ঢাকা |
দেশ | বাংলাদেশ |
নির্মাণকাজের আরম্ভ | ২০১৬ |
নির্মাণকাজের প্রাক্কলিত সমাপ্তি | ২০২০ |
নির্মাণব্যয় | USD $ ৩ বিলিয়ন |
উচ্চতা | |
স্থাপত্যগত | ৭৩৪ মিটার (২,৪০৮ ফু) |
শীর্ষবিন্দু পর্যন্ত | ৭৩৪ মিটার (২,৪০৮ ফু) |
শুঙ্গ বা শিখর পর্যন্ত | ৭৩৪ মিটার (২,৪০৮ ফু) |
কারিগরী বিবরণ | |
তলার সংখ্যা | ১৪২ |
নকশা এবং নির্মাণ | |
স্থপতি প্রতিষ্ঠান | কেপিসি গ্রুপ |
তথ্যসূত্র |
আইকনিক টাওয়ার হচ্ছে একটি প্রস্তাবিত ৭৩৪ মিটার (২,৪০৮ ফু) ১৪২তলা বিশিষ্ট আকাশচুম্ভী ভবন যা নির্মিত হবে পূর্বাচল নতুন শহর, ১৯ নম্বর সেক্টর, বাংলাদেশে।[২] এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে $৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি এই অঞ্চলের ব্যবসায় বাণিজ্যের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলবে এবং একে ঘিরে আরো কয়েকটি বাণিজ্যিক ভবন নির্মিত হবে। এর নির্মাণের জন্য ২০১৬-এ একটি আন্তর্জাতিক দরপত্র আহব্বান করা হয়েছে।
ভৌগলিক অবস্থান
ভৌগলিক স্থানাঙ্কে আইকনিক টাওয়ারের অবস্থান ২৩°৫১′০০″ উত্তর ৯০°৩০′৪৬″ পূর্ব / ২৩.৮৪৯৯১৬৩° উত্তর ৯০.৫১২৮২২৬° পূর্ব।
সার্বিক দিক
বিল্ডিংটি নির্মাণের প্রথম প্রস্তাবনা করে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক আবাসন নির্মাণ কোম্পানি কেপিসি গ্রুপ,প্রতিষ্ঠাতা কালী পি. চৌধুরী।[৩][৪] কোম্পানীটি প্রথমে ১০০ একর জায়গার প্রস্তাবনা করে, পরে তা কমিয়ে ৬০ একরে আনা হয়। [৫] মে ২০১৬ তে জমিটি নিলামে উঠানোর প্রস্তাবনা করা হয়েছিল কিন্তু কোনো কোম্পানী দর হাকায় নি। [৬] সেপ্টেম্বর ২০১৬-এ গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী মোশাররফ হোসেন বলেন পরবর্তী দুইমাসে দরপত্র আহ্বান শেষ হয়ে যাবে।[৭]
প্রকল্পটি তিন ভাগে বিভক্ত,প্রথম পর্বে আইকনিক টাওয়ার নির্মাণ শেষ হবে। দ্বিতীয় পর্বে ভবনটিকে ঘিরে আরো অনেক বাণিজ্যিক ভবন নির্মিত হবে। তৃতীয় পর্বে থাকবে কৃত্রিম লেক,মেগা শপিং মল, ৫ তারকা মানের আন্তজার্তিক হোটেল, ৭০ হাজার সিটের একটি ক্রীড়া কেন্দ্র থাকবে এটির নাম হবে পূর্বাচল ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট আরেনা। প্রকল্পটি ঢাকার একটি নতুন জেলা হবে এবং দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ ব্যবসায় জেলা হবে। বুয়েটের গবেষণা বিভাগ,টেস্টিং,পরামর্শ বিভাগ এবং রাজউক হবে প্রকল্পটির প্রধান পরামর্শক।
তথ্যসূত্র
- ↑ Kollol, Asif Shawkat (২২ জুন ২০১৬)। "দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ ভবন নির্মাণের অনুমোদন দিলেন প্রধানমন্ত্রী"। Dhaka Tribune। ২৬ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ http://www.kalerkantho.com/print-edition/last-page/2018/02/06/598695
- ↑ Rahman, Md Mahfuzur (১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫)। "পূর্বাঞ্চলে ১০০ তলা বিশিষ্ট কনভেনশন সেন্টার"। RisingBD। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "কালী চৌধুরী কেপিসি গ্রুপের চেয়ারম্যান"। The KPC Group। ১৯ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Hasan, Mahamudul (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। "আকাশচুম্ভী ভবন নির্মাণের অনুমোদন দিল রাজউক"। New Age। Dhaka। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "পূর্বাঞ্চলে ১৩০ তলা ভবন নির্মাণে কোন কোম্পানি আগ্রহ দেখায়নি"। New Age। Dhaka। ২৬ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "২০১৮ এ পূর্বাঞ্চল শেষ করতে হবে রাজউককে"। The Financial Express। Dhaka। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬।