নারীর প্রতি সহিংসতার অবসান ঘটানোর আন্তর্জাতিক দিবস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক দিবস কে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক উদ্যাপন দ্বারা প্রতিস্থাপন |
||
| ৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
{{সূত্র তালিকা|2}} |
{{সূত্র তালিকা|2}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক |
[[বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক উদ্যাপন]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:নভেম্বর উদ্যাপন]] |
[[বিষয়শ্রেণী:নভেম্বর উদ্যাপন]] |
||
১১:৩২, ২২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
| নারীর প্রতি সহিংসতার অবসান ঘটানোর আন্তর্জাতিক দিবস | |
|---|---|
| তাৎপর্য | নারীর প্রতি সহিংসতা সম্পর্কিত সচেতনতা তৈরি |
| তারিখ | ২৫ নভেম্বর |
| সংঘটন | বার্ষিক |
| সম্পর্কিত | ১৯৬০ সালে সংগঠিত মিরাবেল বোনদের হত্যাকান্ড |
| নারীর প্রতি সহিংসতা |
|---|
| ধারাবাহিকের অংশ |
| হত্যা |
| যৌন নিপীড়ন ও ধর্ষণ |
| বিকৃতি |
| অন্যান্য বিষয় |
| আন্তর্জাতিক আইনি কাঠামো |
| সম্পর্কিত বিষয় |
নারীর প্রতি সহিংসতার অবসান ঘটানোর আন্তর্জাতিক দিবস হলো জাতিসংঘ কর্তৃক প্রবর্তিত একটি বিশেষ দিবস যার লক্ষ্য হলো নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ করা।[১]
ইতিহাস
১৯৬০ সালের ২৫ নভেম্বর লাতিন আমেরিকার দেশ ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের স্বৈরাচারী শাসকের বিরুদ্ধে ন্যায়সংগত আন্দোলন করার জন্য প্যাট্রিয়া, মারিয়া তেরেসা ও মিনার্ভা মিরাবেল—এই তিন বোনকে হত্যা করা হলে তাদের স্মরণে ১৯৮১ সাল থেকে এই দিনটি আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিবাদ দিবস হিসেবে পালিত হয়।[১]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "নারী নির্যাতন রোধে সামাজিক আন্দোলন"। দৈনিক প্রথম আলো অনলাইন। ২৫ নভেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৭।