সাত গম্বুজ মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) →তথ্যসূত্র: ccat |
অভিজিৎ দাস (আলোচনা | অবদান) |
||
৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
<gallery> |
<gallery> |
||
Image:Charles D'Oyly06.jpg|১৮১৪ সালে স্যার চার্লস ডি 'ওয়াইলি কর্তৃক বুড়িগঙ্গা নদীর পাশে সাত মসজিদের একটি শিল্পকর্ম। |
Image:Charles D'Oyly06.jpg|১৮১৪ সালে স্যার চার্লস ডি 'ওয়াইলি কর্তৃক বুড়িগঙ্গা নদীর পাশে সাত মসজিদের একটি শিল্পকর্ম। |
||
File:রাতে সাত গম্বুজ মসজিদ.jpg|thumb|রাতে সাত গম্বুজ মসজিদ |
|||
File:চিত্র-২ ঐতিহাসিক সাত গম্বুজ মসজিদের অভ্যন্তরভাগ.jpg|thumb|চিত্র-২ ঐতিহাসিক সাত গম্বুজ মসজিদের অভ্যন্তরভাগ |
|||
File:Sat Gambuj Mosque graveyard-2.jpg|thumb|Sat Gambuj Mosque graveyard-2 |
|||
File:Sat Gambuj Mosque main gate.jpg|thumb|Sat Gambuj Mosque main gate |
|||
File:ঐতিহাসিক সাত গম্বুজ মসজিদের পার্শ্ব দৃশ্য.jpg|thumb|ঐতিহাসিক সাত গম্বুজ মসজিদের পার্শ্ব দৃশ্য |
|||
File:Saat Gambuj Mosque.jpg|thumb|Saat Gambuj Mosque |
|||
</gallery> |
</gallery> |
||
১৫:৪১, ২ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সাত মসজিদ Sat Masjid | |
---|---|
অবস্থান | মোহাম্মদপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ |
স্থাপত্য |
তালিকা |
স্থাপত্য শৈলী |
মসজিদের তালিকা |
অন্যান্য |
তালিকা |
সাত গম্বুজ মসজিদ ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত মুঘল আমলে নির্মিত একটি মসজিদ। এই মসজিদটি চারটি মিনারসহ সাতটি গম্বুজের কারনে মসজিদের নাম হয়েছে 'সাতগম্বুজ মসজিদ'। এটি মোঘল আমলের অন্যতম নিদর্শন। ১৬৮০ সালে মোগল সুবাদার শায়েস্তা খাঁর আমলে তার পুত্র উমিদ খাঁ মসজিদটি নির্মান করান।[১][২] মসজিদটি লালবাগ দুর্গ মসজিদ এবং খাজা আম্বর মসজিদ এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
অবস্থান
ঢাকার মোহাম্মদপুরে কাটাসুর থেকে শিয়া মসজিদের দিকে একটা রাস্তা চলে গেছে বাঁশবাড়ী হয়ে। এই রাস্তাতে যাওয়ার পথে পড়ে সাত গম্বুজ মসজিদ।
অভ্যন্তরভাগ
এর ছাদে রয়েছে তিনটি বড় গম্বুজ এবং চার কোণের প্রতি কোনায় একটি করে অনু গম্বুজ থাকায় একে সাত গম্বুজ মসজিদ বলা হয়। এর আয়তাকার নামাজকোঠার বাইরের দিকের পরিমাণ দৈর্ঘ্যে ১৭.৬৮ এবং প্রস্থে ৮.২৩ মিটার। এর পূর্বদিকের গায়ে ভাঁজবিশিষ্ট তিনটি খিলান এটিকে বেশ আকর্ষণীয় করে তুলেছে। পশ্চিম দেয়ালে তিনটি মিহরাব রয়েছে। দূর থেকে শুভ্র মসজিদটি অত্যন্ত সুন্দর দেখায়। মসজিদের ভিতরে ৪টি কাতারে প্রায় ৯০ জনের নামাজ পড়ার মত স্থান রয়েছে।
মসজিদের পূর্বপাশে এরই অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে রয়েছে একটি সমাধি। কথিত আছে, এটি শায়েস্তা খাঁর মেয়ের সমাধি। সমাধিটি ‘বিবির মাজার’ বলেও খ্যাত। এ কবর কোঠাটি ভেতর থেকে অষ্টকোনাকৃতি এবং বাইরের দিকে চতুষ্কোনাকৃতির। বেশ কিছুদিন আগে সমাধিক্ষেত্রটি পরিত্যক্ত এবং ধ্বংসপ্রাপ্ত ছিল। বর্তমানে এটি সংস্কার করা হয়েছে। মসজিদের সামনে একটি বড় উদ্যানও রয়েছে। মসজিদের পশ্চিম পাশে বাংলাদেশের বিখ্যাত মাদরাসা জামিয়া রহমানিয়া আরাবিয়া অবস্থিত। একসময় মসজিদের পাশ দিয়ে বয়ে যেত বুড়িগঙ্গা। মসজিদের ঘাটেই ভেড়ানো হতো লঞ্চ ও নৌকা। কিন্তু বর্তমান অবস্থায় তা কল্পনা করাও কষ্টকর। বড় দালানকোঠায় ভরে উঠেছে মসজিদের চারপাশ।
প্রত্নত্ত অধিদপ্তর এর দেখাশোনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে।
চিত্রশালা
-
১৮১৪ সালে স্যার চার্লস ডি 'ওয়াইলি কর্তৃক বুড়িগঙ্গা নদীর পাশে সাত মসজিদের একটি শিল্পকর্ম।
-
রাতে সাত গম্বুজ মসজিদ
-
চিত্র-২ ঐতিহাসিক সাত গম্বুজ মসজিদের অভ্যন্তরভাগ
-
Sat Gambuj Mosque graveyard-2
-
Sat Gambuj Mosque main gate
-
ঐতিহাসিক সাত গম্বুজ মসজিদের পার্শ্ব দৃশ্য
-
Saat Gambuj Mosque
তথ্যসূত্র
- ↑ Bari, M. A.। "Satgumbad Mosque"। Dhaka: Banglapedia: The National Encyclopedia of Bangladesh, Asiatic Society of Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-১৮।
- ↑ "Sat Gumbad Mosque"। Lonelyplanet.com।