বিজয় একাত্তর
| বিজয় একাত্তর | |
|---|---|
| শিল্পী | সৈয়দ সাইফুল কবীর রনজু |
| বছর | ২০১৪ |
| উপজীব্য | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ |
| আয়তন | ৬.৪ মিটার × ১৬ মিটার × ২২ মিটার (২১ ফুট × ৫২ ফুট × ৭১ ফুট) |
| অবস্থান | কালিহাতি উপজেলা |
| ২৪°২২′৩১″ উত্তর ৮৯°৫৮′১১″ পূর্ব / ২৪.৩৭৫২৯৪° উত্তর ৮৯.৯৬৯৭৭০২° পূর্ব | |
| মালিক | টাঙ্গাইল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ |
বিজয় একাত্তর বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য। টাঙ্গাইলের কালিহাতি উপজেলার বাঘুটিয়ায় টাঙ্গাইল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ প্রাঙ্গণে অবস্থিত,[১] ভাস্কর্যটি কলেজের প্রবেশদ্বারের কাছে ছয় দফা চত্বরের বিপরীতে স্থাপিত।[২] সৈয়দ সাইফুল কবীর রঞ্জুর নকশায় নির্মিত স্থাপনাটি ২০১৪ সালে আনুষ্ঠানিক উন্মোচন করা হয়।[২]
বর্ণনা
[সম্পাদনা]বিজয় একাত্তরের কেন্দ্রীয় চূড়ায় একজন মুক্তিযোদ্ধার অবয়ব আছে। অবয়বে মুক্তিযোদ্ধা পতাকা ও রাইফেল বহন করছেন। ভাস্কর্যটির ডানের দেয়ালে ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের কারুকার্যখচিত টেরাকোটা। বামের দেয়ালে একদল সাহসী মুক্তিযোদ্ধা; যারা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে লাঠি, ছোরা, রাইফেল, গ্রেনেড নিয়ে দেশমুক্তির জন্য প্রস্তুত ও অগ্রগামী।[২]
বিজয় একাত্তরের পরিমাপে বাংলাদেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক দিন তারিখের স্মরণ করা হয়েছে। মূল বেদির বাহিরের দৈর্ঘ্য ৭১ ফুট যা বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের বছর ১৯৭১-এর স্মারক। প্রস্থ ৫২ ফুট, যা ভাষা আন্দোলনের বছর ১৯৫২ থেকে গৃহীত। মূল বেদির উচ্চতা ২১ ফুট আর সৈনিকের অবয়ব ১৬ ফুট। যা ভাষা শহিদ দিবস ও বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে স্মরণ করায়।[২]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ হায়দার, মামুন (১২ অক্টোবর ২০২১)। "টাঙ্গাইলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উজ্জীবিত করছে নানা ভাস্কর্য ও স্মৃতিস্তম্ভ"। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০২৪।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: ইউআরএল-অবস্থা (লিঙ্ক) - 1 2 3 4 হোসেন, মো. রেদোয়ান (১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "বিজয় একাত্তর"। দৈনিক জনকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০২৪।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: ইউআরএল-অবস্থা (লিঙ্ক)