বার্মিংহাম কেন্দ্রীয় মসজিদ

স্থানাঙ্ক: ৫২°২৭′৫৩.২″ উত্তর ১°৫৩′২৬.২″ পশ্চিম / ৫২.৪৬৪৭৭৮° উত্তর ১.৮৯০৬১১° পশ্চিম / 52.464778; -1.890611
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বার্মিংহাম কেন্দ্রীয় মসজিদ
বার্মিংহাম কেন্দ্রীয় মসজিদ
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিসুন্নি ইসলাম (দেওবন্দি)
অবস্থান
অবস্থানইংল্যান্ড হাইগেট, বার্মিংহাম, ইংল্যান্ড
বার্মিংহাম কেন্দ্রীয় মসজিদ ইংল্যান্ড-এ অবস্থিত
বার্মিংহাম কেন্দ্রীয় মসজিদ
ইংল্যান্ডে অবস্থান
স্থানাঙ্ক৫২°২৭′৫৩.২″ উত্তর ১°৫৩′২৬.২″ পশ্চিম / ৫২.৪৬৪৭৭৮° উত্তর ১.৮৯০৬১১° পশ্চিম / 52.464778; -1.890611
স্থাপত্য
ধরনমসজিদ
প্রতিষ্ঠার তারিখ১৯৭৫
বিনির্দেশ
ধারণক্ষমতা৪,৫০০
গম্বুজসমূহ
মিনার
ওয়েবসাইট
www.centralmosque.org.uk

বার্মিংহাম সেন্ট্রাল মসজিদ ইংল্যান্ডের বার্মিংহামের হাইগেট এলাকার একটি মসজিদ। এটি বার্মিংহাম মসজিদ ট্রাস্ট কর্তৃক পরিচালিত হয়। সংস্থাটি বার্মিংহাম কেন্দ্রীয় মসজিদটিকে দেওবন্দি হিসেবে শ্রেণিবিভাগ করে।[১] মহিলাসহ মসজিদটির ধারণক্ষমতা ৪,৫০০।[২] মসজিদটিতে একটি শরিয়াহ কাউন্সিল রয়েছে যা ২০১৬ সালে বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য ৪০০ টি অনুরোধ পরিচালনা করেছে।[৩]

মসজিদটিতে ২১ টি তালিকাভুক্ত তহবিল রয়েছে।[৪] এর চেয়ারম্যান হলেন মুহাম্মদ আফজাল[৫] এবং ভাইস চেয়ারম্যান হলেন মোহাম্মদ সরোয়ার।[৬]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৯৮১ সালে মিনারের শীর্ষে একটি সোনার গম্বুজ যুক্ত করা হয়।[৭] ১৯৮৬ সালে মসজিদে সীমাবদ্ধতার মধ্যে প্রার্থনা করার জন্য অনুমতি চাইলে অনুমতি দেওয়া হয়।[৮] ১৯৮৮ ও ১৯৯০ সালের মধ্যে, আল-হিজরাহ স্কুল স্মল হিথের মিডল্যান্ড হাউজে স্থানান্তরিত হওয়ার আগে মসজিদের ভিতরে তিনটি ভাড়া নেওয়া কক্ষে শিশুদের পড়াশোনা করিয়েছিল।[৯]

২০০৬ সালে ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস ফায়ার সার্ভিস মসজিদ ভবনের একটি অফিসের আগুন নিভায়। এটি খুব বেশি ছড়িয়ে না পড়লেও ইলেকট্রনিক্সের ব্যাপক ক্ষতি হয় এবং কাগজপত্র ধ্বংস হয়ে যায়।[১০]

২০১১ সালের ডিসেম্বর মাসে ফেসবুকে একজন লোক মসজিদে বোমা হামলার হুমকি দিলে তাকে গ্রেফতার করা হয়।[১১]

২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে ইংলিশ ডিফেন্স লিগের (ইডিএল) প্রতিবাদের পর, বার্মিংহাম কেন্দ্রীয় মসজিদ সেই বিক্ষোভগুলো মোকাবিলার এবং আস্থাযোগ্য সংলাপ প্রচারের লক্ষ্যে একটি চা পার্টি করে।[১২]

চিত্রশালা[সম্পাদনা]

রাস্তা থেকে দৃশ্যমান মসজিদ
মসজিদের মিনার
মসজিদের গম্বুজ

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Birmingham Central Mosque"mosques.muslimsinbritain.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১১ 
  2. "About Birmingham Central Mosque"Birmingham Central Mosque (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১১ 
  3. "Inside Britain's sharia councils: hardline and anti-women – or a dignified way to divorce?"the Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৩-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৩ 
  4. "THE BIRMINGHAM MOSQUE TRUST LIMITED - Charity 259545"register-of-charities.charitycommission.gov.uk (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৩ 
  5. Oldham, Jeanette (২০১৬-০১-২৮)। "Muhammad Afzal row after claiming more men domestic violence victims"BirminghamLive (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৩ 
  6. Oldham, Jeanette (২০১৬-০২-০৩)। "Birmingham Central Mosque DID hear forced marriage case says women's group - days after its denial"BirminghamLive (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৩ 
  7. Panikos Panayi (১৯৯৯)। The Impact of Immigration in Post-war Britain: A Documentary History of the Effects and Experiences of Immigrants in Britain since 1945। Manchester University Press। পৃষ্ঠা ১০৩। আইএসবিএন 0-7190-4685-8 
  8. W. A. R. Shadid (১৯৯৫)। Religious Freedom and the Position of Islam in Western Europe। Peters Publishers। পৃষ্ঠা ৩৫। আইএসবিএন 90-390-0065-4 
  9. "History of Al-Hijrah"। Al-Hijrah। ১৬ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-২০ 
  10. "Arsonists set fire to city mosque" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৬-০১-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৪ 
  11. Mirror.co.uk (২০১১-১২-১২)। "Man arrested after Facebook threat to bomb Birmingham mosque"mirror (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৪ 
  12. "EDL Birmingham Demo Countered By Mosque Tea Party"consent.yahoo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]