বাধ্যবাধকতা
বাধ্যবাধকতা হলো এমন পদক্ষেপ যা কাউকে নিতে হয়, তা আইনগত বা নৈতিক বাধ্যবাধকতাই হোক না কেন। এটি স্বাধীনতাকে সীমিত করে। এটি বিদ্যমান থাকে যখন কোনটি নৈতিকভাবে ভাল এবং কোনটি নৈতিকভাবে অগ্রহণযোগ্য তা করার পছন্দ থাকে।[১] আদর্শিক প্রসঙ্গেও বাধ্যবাধকতা রয়েছে, যেমন শিষ্টাচারের বাধ্যবাধকতা, সামাজিক বাধ্যবাধকতা, ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা প্রভৃতি। এগুলি সাধারণত আইনি বাধ্যবাধকতা, যা পূরণ না করার জন্য জরিমানা হতে পারে, যদিও নির্দিষ্ট কিছু মানুষ অন্যান্য কারণেও কিছু ক্রিয়া সম্পাদন করতে বাধ্য, তা ঐতিহ্য হিসেবে হোক বা সামাজিক কারণে।
বাধ্যবাধকতা ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে পরিবর্তিত হয়: উদাহরণস্বরূপ, রাজনৈতিক পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তির সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের তুলনায় অনেক বেশি বাধ্যবাধকতা থাকবে, যারা নিজেরাই শিশুর চেয়ে বেশি বাধ্যবাধকতা পাবে।[২] এটি সাধারণত ব্যক্তির অধিকার বা ক্ষমতা বৃদ্ধির বিনিময়ে দেওয়া হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Ross, Ralph (১৯৭০)। Obligation, a social theory। Ann Arbor: The University of Michigan Press। আইএসবিএন 0472087657।
- ↑ Old Bear, Sacred Journey of the Medicine Wheel (2008), p. 393: "Adults have more obligations and are held to higher standards of accountability than children are".
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- "Political Obligation"। দর্শনের ইন্টারনেট বিশ্বকোষ (ইংরেজি ভাষায়)।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |