বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থা
| গঠিত | ১৯৭২ |
|---|---|
| সদরদপ্তর | ঢাকা, বাংলাদেশ |
যে অঞ্চলে | বাংলাদেশ |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা |
বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থা মেয়েদের ক্রীড়ার জন্য বাংলাদেশের জাতীয় সংস্থা। সংস্থাটি বাংলাদেশে মেয়েদের ক্রীড়া পরিচালনার এবং তা সমর্থন করার জন্য দায়বদ্ধ।[১][২][৩] হামিদা বেগম বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক।[৪]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থা ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি সুলতানা কামাল মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স পরিচালনা এবং স্পোর্টস কমপ্লেক্স থেকে প্রাপ্ত ভাড়ার অর্থ দিয়ে পরিচালিত হয়।[৫]
২০০৪ সালে, বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থা এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন প্রথম মহিলা ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করে। এটিতে ছয়টি দল অংশ নিয়েছিল।[৬]
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ৩ নভেম্বর ২০১১-তে বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থার কার্যনির্বাহী কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন কমিটির ঘোষণা দেয়। সাধারণ সম্পাদক মাহফুজা আক্তার কিরন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনী চ্যালেঞ্জ দায়ের করেন, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদও তাৎক্ষণিকভাবে সংস্থাটির কমিটি গঠনের জন্য নির্বাচনের আহ্বান জানায়। ২০১২ সালের ১৫ মে বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাড হক কমিটির ওপর স্থগিতাদেশ জারি করে বাংলাদেশ হাইকোর্ট।[৭]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Lutfun Nessa Hoque Bokul Inter-District Women Athletics Championship-2019"। The Daily Observer। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Swimming fast gaining in popularity"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ জুলাই ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Kiron beats Dana in BWSF polls"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ ডিসেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ Pramanik, Shahidul। "Tiny Tots and Summerfield School sports competition held"। Bangladesh Sangbad Sangstha। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Bangladesh Women's Sports Association under scanner"। New Age (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Women's Football: Success, challenges and impact beyond the pitch"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ "HC stay on BWSA ad-hoc body"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২১।