বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ
বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ | |
|---|---|
| সংক্ষেপে | বাংলাদেশ ন্যাপ |
| চেয়ারম্যান | জেবেল রহমান গানি |
| সাধারণ সম্পাদক | এম গোলাম মোস্তফা ভূইয়াঁ |
| প্রতিষ্ঠাতা | শফিকুল গানি স্বপন |
| প্রতিষ্ঠা | অক্টোবর ২০০৬ |
| পূর্ববর্তী | ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি |
| সদর দপ্তর | ৮৫/১ নয়া পল্টন (৪র্থ তলা), মসজিদ গলি, ঢাকা-১০০০ |
| রাজনৈতিক অবস্থান | কেন্দ্র-বামপন্থী |
| জাতীয় সংসদের আসন | ০ / ৩০০
|
| নির্বাচনী প্রতীক | |
গাভী | |
| দলীয় পতাকা | |
| বাংলাদেশের রাজনীতি রাজনৈতিক দল নির্বাচন | |
বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল। মশিউর রহমানের (যাদু মিয়া) নেতৃত্বে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ভাসানী) একটি বিচ্ছিন্ন দল থেকে দলটির উৎপত্তি হয়।[১] ১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকে যাদু মিয়ার নেতৃত্বে ন্যাপের একটি বড়ো অংস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সাথে যোগদান করে।[১] যাদু মিয়ার ছেলে শফিকুল গনি স্বপন ২০০৬ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ পুনর্গঠন করেন।[১] শফিকুল গনি স্বপন ২০০৯ সালে মারা যান, এরপর তার জৈষ্টপুত্র জেবেল রহমান গানি দলের চেয়ারম্যানের নির্বাচিত হন এবং দায়িত্ব নেন।[১]
সংগঠন
[সম্পাদনা]দলটির চেয়ারম্যান হলেন জেবেল রহমান গানি এবং মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভূইয়াঁ।[২] দলটি ১৩ নভেম্বর ২০০৮ নিবন্ধিত হয় বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সাথে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ নামে।[১] বাংলাদেশ ন্যাপের নির্বাচনী প্রতীক হলো গাভী।[১] দলটির সাংগঠনিক কমিটি আছে ৩৮ টি জেলাতে। দলের নেতৃত্বে রয়েছে ৭১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি।[১]
নির্বাচনী রাজনীতি
[সম্পাদনা]২০১২ সালে দলটি বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে যোগ দেয়।[১] দলটি ২০১৪ সালের বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন বর্জন করেছিল।[১]
২০১৮ সালের ১৬ অক্টোবর দলটি ২০-দলীয় জোট থেকে বিচ্ছিন্ন করে।[১] ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির পাশাপাশি বাংলাদেশ ন্যাপও বিএনপির সঙ্গে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জোটের প্রতিবাদ করেছে।[১] পরবর্তীকালে, বাংলাদেশ ন্যাপ এবং এনডিপি বিকল্পধারা বাংলাদেশের নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টে যোগ দেয়।[৩]