বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিকাল এন্ড ইনফেকসিয়াস ডিজিসেস
![]() বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিকাল এন্ড ইনফেকসিয়াস ডিজিসেসের লোগো | |
ধরন | সরকারি চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয় |
---|---|
স্থাপিত | ২০১৩ |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ |
অবস্থান | , |
শিক্ষাঙ্গন | গ্রাম্য |
সংক্ষিপ্ত নাম | বি আই টি আই ডি |
ওয়েবসাইট | bitidbd |
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিকাল এন্ড ইনফেকসিয়াস ডিজিসেস (অর্থাৎ "বাংলাদেশ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ও সংক্রামক রোগ গবেষণা প্রতিষ্ঠান") একটি সরকারি স্নাতকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং হাসপাতাল। এটি ফৌজদারহাট এলাকায় অবস্থিত। ২০১৩ সালে এটি যাত্রা শুরু করে। ২০ শয্যা বিশিষ্ট একটি সংক্রামক রোগের হাসপাতাল এখানে রয়েছে। ঢাকার বাইরে এটিই একমাত্র গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ও সংক্রামক রোগের হাসপাতাল।[১]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ সরকার ২০১৩ সালে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ও সংক্রামক রোগের চিকিৎসার জন্য এই হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠা করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটির উদ্বোধন করেন।[২]
চিকিৎসা[সম্পাদনা]
করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯[সম্পাদনা]
২০২০ সালের মার্চ মাসে করোনা ভাইরাস বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। চট্টগ্রামে প্রথম হাসপাতাল হিসেবে করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য ৫০ টি শয্যা বিআইটিআইডিতে তৈরি করা হয়। যদিও নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র এই হাসপাতালটিতে এখনো তৈরি করা হয়নি।[৩] পরবর্তীতে হাসপাতালটিতে করোনা শনাক্ত করার কিট পাঠানো হয় এবং করোনা শনাক্তকরণ পরীক্ষা শুরু হয়। ২০২০ সালের ৩ এপ্রিল বিআইটিআইডিতে ৬৭ বছর বয়সী প্রথম করোনা রোগী ধরা পড়ে। তাকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখা হয়।[৪] এরপর ২০২০ সালের ৫ এপ্রিল চট্টগ্রামে দ্বিতীয় করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়। ইনি প্রথম আক্রান্ত ব্যক্তির পুত্র।[৫]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

- ↑ "চট্টগ্রামে এখনো অপূর্ণাঙ্গ ট্রপিক্যাল রোগ ইন্সটিটিউট"। ১০ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "চট্টগ্রামের পাঁচ প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী"। banglanews24.com। জানুয়ারি ২৬, ২০১৩। ২২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "করোনা শনাক্তে কিট নেই বিশেষায়িত হাসপাতাল বিআইটিআইডিতে"। ১১ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "চট্টগ্রামে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত"। ৩ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "চট্টগ্রামে করোনায় আক্রান্ত দ্বিতীয় রোগী শনাক্ত"। ৫ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০।