বাংলাদেশ–সংযুক্ত আরব আমিরাত সম্পর্ক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বাংলাদেশ-সংযুক্ত আরব আমিরাত সম্পর্ক
মানচিত্র Bangladesh এবং United Arab Emirates অবস্থান নির্দেশ করছে

বাংলাদেশ

সংযুক্ত আরব আমিরাত

বাংলাদেশ – সংযুক্ত আরব আমিরাত সম্পর্ক বাংলাদেশসংযুক্ত আরব আমিরাতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উল্লেখ করে।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

মুহাম্মদ ইমরান সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাংলাদেশের আবাসিক রাষ্ট্রদূত।[১] ২০১৪ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিকদের আগমনে ভিসা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল বাংলাদেশ।[২] ওয়ার্ল্ড এক্সপো ২০২০ এর আয়োজক শহর হিসেবে বাংলাদেশ দুবাইকে বাদ দিয়ে মস্কোর পক্ষে ভোট দেওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশীদের ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দেয়। দুবাই শেষ পর্যন্ত আয়োজক শহর নির্বাচিত হয়েছিল। দুবাই ভিসা নিষেধাজ্ঞার অস্তিত্ব অস্বীকার করেছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাংলাদেশে একটি দূতাবাস রয়েছে।[৩]

অর্থনৈতিক[সম্পাদনা]

ডিসেম্বর ২০১৬ এর মতে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৭০০,০০০ হাজার বাংলাদেশী অভিবাসী রয়েছেন।[৪] বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে বাণিজ্য ২০১২-২০১৩ মেয়াদে ৯৬৭ মিলিয়ন ডলার দাঁড়িয়েছে।[২] সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশে ২.৯ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ রয়েছে।[৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Bangladesh urges UAE to ease visa process"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  2. "Bangladesh grants Emiratis visa-on-arrival travel"The National। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  3. "No visa ban for Bangladesh nationals in UAE"bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  4. Reporter, Staff। "Bangladesh-UAE ties based on shared faith, traditions"khaleejtimes.com। Khaleej Times। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  5. Basit, Abdul। "UAE and Bangladesh trade ties continue to grow - Khaleej Times"www.khaleejtimes.com। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭