বাংলাদেশ–লাওস সম্পর্ক
বাংলাদেশ |
লাওস |
|---|---|
বাংলাদেশ—লাওস সম্পর্ক বলতে বাংলাদেশের এবং লাওসের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বোঝায়। আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৮৮ সালে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক শুরু হয়।[১]
উচ্চ স্তরের পরিদর্শন
[সম্পাদনা]২০১২ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারি সফরে ভিয়েনতিয়েন যান।[২]
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সহযোগিতা
[সম্পাদনা]বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশ ও লাওস একে অপরের সমর্থন করে আসছে।
২০১২ সালে, লাওস এশেমে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি সমর্থন করে।[৩]
অর্থনৈতিক সহযোগিতা
[সম্পাদনা]বাংলাদেশী ওষুধ, সিমেন্ট, সিরামিক, হালকা প্রকৌশলজাত পণ্য, চামড়া, ইস্পাত এবং কৃষি পণ্যগুলি লাওসে বিপুল চাহিদা সংবলিত পণ্য হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। উভয় দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য যথোপযুক্ত পরিবহন সংযোগের অভাব প্রধান সমস্যাগুলির মধ্যে একটি। উভয় দেশ এই পরিবহন সমস্যা সমাধানে কাজ করছে এবং এশিয়ার হাইওয়ে নেটওয়ার্কের সাথে যোগ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে, যা এই সমস্যার সমাধান করবে বলে আশা করা হচ্ছে।[৪][৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Laos keen to import medicines, cement from Bangladesh" (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ অক্টোবর ২০০৭। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৭।
- ↑ "Bangladesh keen to build partnership with Laos"। www.clickittefaq.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৭।
- ↑ "প্রিয়.কম - ইন্টারনেট লাইফ" (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৭।
- ↑ "Bangladesh, Laos eye strong trade ties - bdnews24.com"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম (ইংরেজি ভাষায়)।
{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}:|শিরোনাম=এর 41 নং অবস্থানে line feed character রয়েছে (সাহায্য) - ↑ http://newagebd.com/detail.php?date=2012-11-08&nid=29409