গ্রিস–বাংলাদেশ সম্পর্ক
![]() | |
![]() বাংলাদেশ |
![]() গ্রিস |
---|
বাংলাদেশ-গ্রিস সম্পর্ক বাংলাদেশ ও গ্রিসের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বোঝায়। গ্রিস বাংলাদেশকে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রথম দেশগুলির মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠার পর ১৯৭২ সালের মার্চ মাসে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। [১]
কূটনৈতিক প্রতিনিধিত্ব[সম্পাদনা]
অ্যাথেন্সে বাংলাদেশ দূতাবাসটি ২০০৯ সালের জুলাইয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। গ্রিস ঢাকায়একটি কনস্যুলেট জেনারেল এটি পরিচালনা করে। [২]
উচ্চ পর্যায়ের পরিদর্শন[সম্পাদনা]
২০১৩ সালে, গ্রীক প্রাক্তন গণপূর্ত ও নাগরিক নিরাপত্তা মন্ত্রী নিকোলোস দেন্ডিয়াস ঢাকায় একটি সরকারি সফরে এসেছিলেন। ২৯ অক্টোবর ২০১৯ এথেন্সে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আবুল কালাম আবদুল মোমেন সরকারি সফরে গিয়েছেন। [৩]
অর্থনৈতিক সম্পর্ক[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ ও গ্রিস দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে পারস্পরিক আগ্রহ দেখিয়েছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, ওষুধ, সিরামিকস, পাটজাত পণ্য, হিমায়িত খাবার এবং চামড়ার পণ্যগুলি গ্রীক বাজারে বিপুল সম্ভাবনাযুক্ত পণ্য হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। [৪] গ্রিসও বাংলাদেশ থেকে জাহাজ আমদানিতে আগ্রহ দেখিয়েছে। [৫] বাংলাদেশ তার কৃষি, শিপিং, পর্যটন, আইসিটি এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত উন্নয়নে গ্রিসের সহযোগিতা চেয়েছে। [৬]
২০০৯ অবধি, গ্রিসে প্রায় ২০,০০০ বাংলাদেশী প্রবাসী ছিলেন। [৫] এই সম্প্রদায়টি মূলত রাজধানী এথেন্সে অবস্থিত । [৭]
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Bangladesh becoming economic power"। The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪।
- ↑ Bangladeshi Embassy in Athens, Greece।
- ↑ "Visit of the Foreign Minister of Bangladesh Dr. Abul Kalam Abdul Momen in Athens"। ELINEPA। ৩০ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Greece to boost ties with Bangladesh"। The Financial Express। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪।
- ↑ ক খ "President urges Greece to import ship from Bangladesh"। The Bangabhaban। ২৭ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪।
- ↑ "Greece to open permanent mission in Dhaka soon"। New Age। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪।
- ↑ Victor Roudometof; Vasilios Makrides (২০১০)। Orthodox Christianity in 21st Century Greece: The Role of Religion in Culture, Ethnicity, and Politics। Ashgate Publishing, Ltd.। পৃষ্ঠা 93। আইএসবিএন 978-0-7546-6696-7।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |