বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। (জানুয়ারি ২০১৮) |
এই নিবন্ধটি যাচাইযোগ্যতার জন্য প্রাথমিক উৎসের উপর প্রবলভাবে নির্ভর করে। (September 2012) |
![]() | |
ধরন | সরকারি |
---|---|
স্থাপিত | ২০০৭ |
বৃত্তিদান | বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় |
চেয়ারম্যান | প্রফেসর ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবুল কাশেম |
অধ্যক্ষ | ইঞ্জি: আব্দুল মজিদ |
শিক্ষার্থী | ৪২০ |
অবস্থান | কালিহাতি ,টাংগাইল |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
সংক্ষিপ্ত নাম | বিটেক/BTEC |
ওয়েবসাইট | www.btec.gov.bd |
বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ একটি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ যা বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতিতে অবস্থিত প্রশাসনিকেভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের অধীনে পরিচালিত হয়ে থাকে। এই কলেজ ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
পরিচ্ছেদসমূহ
অবকাঠামো[সম্পাদনা]
‘চরকা’ শিরোনামে ২০১৪ সালে একটি ভাস্কর্য কলেজের প্রধান ফটকের প্রবেশদ্বারে স্থাপন করা হয়। ভাস্কর্য-শিল্পী সৈয়দ সাইফুল কবীরের নিপুণ দক্ষতায় এখানে উঠে এসেছে বাংলার হাজার বছরের ঐতিহ্য তাঁতশিল্পে ব্যবহূত ‘চরকা’। বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ১১ একর জমির উপরে পুরো কমপ্লেক্সটির পরিকল্পক স্থপতি শিরাজী তারিকুল ইসলাম যিনি স্থাপত্য অধিদপ্তর, গৃহায়ন ও গনপূর্ত মন্ত্রনালয়ে কর্মরত আছেন ২০০৫ সাল থেকে!প্রকল্পটির স্থাপত্য নকশা প্রনয়নে তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেন যেকারনে ২০১০ সালে নকশার কাজ শুরু করে মাত্র ৪ বছরের মধ্যেই প্রকল্পটির নির্মান সম্পন্ন হয় ২০১৪ সালের মধ্যেই।
শিক্ষাপদ্ধতি[সম্পাদনা]
ভর্তি বিবরণঃ
প্রার্থীদের জন্মসূত্রে বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে। এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ৫০% নম্বর বা জিপিএ ৩.০ (৪র্থ বিষয়সহ) প্রাপ্ত হবে। প্রার্থীদের কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং/ ডিপ্লোমা ইন জুট ইঞ্জিনিয়ারিং/ ডিপ্লোমা ইন গার্মেন্টস ডিজাইন ও প্যাটার্ন, 55% নম্বর বা সিজিপিএ ২.৭৫ থাকতে হবে। মোট ১২০টি আসন। ৫টি আসন মুক্তিযোদ্ধা জন্য সংরক্ষিত করা হয়, ১টি আসন উপজাতীয় সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষিত করা হয়, ১টি আসন ক্ষুদ্র সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষিত হয়।