বক্তৃতা ব্যাধি
বক্তৃতা ব্যাধি, বাক্দূর্বলতা অথবা বাক্বাধা হলো এক ধরনের যোগাযোগজনিত ব্যাধি, যেখানে স্বাভাবিক বক্তব্যের ধরন বা কথা বলার প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে।[১] এর অর্থ সাবলীলতা সম্পর্কিত ব্যাধি যেমন গলগল করা এবং অস্পষ্ট বক্তৃতা। যিনি বক্তৃতা ব্যাধির কারণে কথা বলতে অক্ষম, তাকে মৌন বলা হয়।[২] বক্তৃতা দক্ষতা সামাজিক সম্পর্ক এবং শেখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এই দক্ষতা বিকাশে বিলম্ব বা ব্যাধি ব্যক্তির কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করতে পারে।[৩] অনেক শিশু ও কিশোর-কিশোরীর জন্য এটি পড়াশোনায় সমস্যা দেখা দিতে পারে।[৪] যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১১.৫% মানুষ এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রায় ৫% শিক্ষার্থী বক্তৃতা ব্যাধিতে আক্রান্ত।[৫] বক্তৃতা একটি জটিল প্রক্রিয়া, যা সঠিক সময়, স্নায়ু ও পেশীর নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন, তাই এটি ব্যাধির প্রবণ। যে ব্যক্তি স্ট্রোক, দুর্ঘটনা বা জন্মগত ত্রুটি ভোগ করেছেন, তার বক্তৃতা এবং ভাষার সমস্যা থাকতে পারে।[৬]
শ্রেণিবিন্যাস
[সম্পাদনা]বক্তৃতা ব্যাধির মাত্রা ও ধরন নির্ধারণ এবং সঠিক চিকিৎসা নির্ধারণের জন্য তিনটি ভিন্ন শ্রেণিবিন্যাস স্তর রয়েছে:[৭]
- রোগী যে শব্দগুলো উচ্চারণ করতে পারে
- ধ্বনিগত – সহজে উচ্চারণযোগ্য; অর্থপূর্ণ এবং কার্যকরভাবে ব্যবহার করা যায়
- ধ্বনিতাত্ত্বিক – শুধুমাত্র অনুরোধে উচ্চারণ করা যায়; নিয়মিত, অর্থপূর্ণ বা কার্যকরভাবে ব্যবহার করা হয় না; সংযুক্ত বক্তৃতায় ব্যবহৃত হয় না
- শব্দ উদ্দীপিত করা
- সহজে উদ্দীপিত করা যায়
- প্রদর্শন ও অনুসন্ধানের পর উদ্দীপিত করা হয় (যেমন, জিহ্বা চাপানোর যন্ত্র দিয়ে)
- শব্দ উচ্চারণ করতে পারে না
- স্বেচ্ছায় উচ্চারণ করা যায় না
- কখনোই উচ্চারণ লক্ষ্য করা যায়নি
ব্যাধির ধরন
[সম্পাদনা]- অ্যাফ্যাসিয়া
- বক্তৃতা অ্যাপ্রেক্সিয়া – স্ট্রোকের ফলে হতে পারে[৮] এটি ধীরে ধীরে বাড়তে থাকা কোনো রোগের ফলেও হতে পারে। এতে বক্তৃতার ধ্বনিগুলো অনিয়মিতভাবে উচ্চারিত হয় এবং শব্দের মধ্যে ধ্বনিগুলোর স্থান পরিবর্তন ঘটে (যেমন, “আলু” শব্দটি কখনো “টালু”, আবার কখনো “লাটু” হয়ে যেতে পারে)। শব্দ উচ্চারণ করতে যত বেশি চেষ্টা করা হয়, তা তত কঠিন হয়ে পড়ে, তবে সাধারণ বাক্যগুলো কখনো কখনো স্বতঃস্ফূর্তভাবে সহজেই বলা যায়।
- ক্লাটারিং — এটি একটি বক্তৃতা ও সাবলীলতা ব্যাধি, যা মূলত দ্রুত গতিতে কথা বলার কারণে হয়, ফলে বক্তৃতা বোঝা কঠিন হয়ে যায়।
- বিকাশজনিত মৌখিক অপ্র্যাক্সিয়া — এটি শিশুদের বক্তৃতা অপ্র্যাক্সিয়া নামেও পরিচিত।
- ডিসার্থ্রিয়া — এটি হলো বক্তৃতার পেশীর দুর্বলতা বা পক্ষাঘাত, যা স্নায়ু বা মস্তিষ্কের ক্ষতির কারণে ঘটে। ডিসার্থ্রিয়া সাধারণত স্ট্রোক পারকিনসন রোগ,[৯] অ্যামিওট্রফিক ল্যাটারাল স্ক্লেরোসিস, মাথা বা ঘাড়ের আঘাত, অস্ত্রোপচারের সময় দুর্ঘটনা, অথবা সেরিব্রাল পালসি — এসব কারণেও এটি হতে পারে।
- ডিসপ্রোসোডি — এটি হলো একটি অত্যন্ত বিরল স্নায়ুবিক বক্তৃতা ব্যাধি। এতে শব্দের জোর, উচ্চারণের সময়কাল, ছন্দ, তালের গতি এবং স্বরের ওঠানামায় পরিবর্তন দেখা যায়। বাক্যে থাকা জোরযুক্ত ও জোরহীন অক্ষরগুলোর দৈর্ঘ্য, মূল স্বরতরঙ্গ ফান্ডামেন্টাল ফ্রিকোয়েন্সি এবং শব্দের তীব্রতার পরিবর্তনের ফলে ব্যক্তির বক্তৃতার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য হারিয়ে যায়।
ডিসপ্রোসোডির কারণ সাধারণত স্নায়ুবিক সমস্যার সঙ্গে যুক্ত, যেমন মস্তিষ্কে রক্তনালীর দুর্ঘটনা ব্রেন ভাসকুলার অ্যাক্সিডেন্ট, মাথায় আঘাত ক্রানিওএনসেফালিক ট্রমা, অথবা মস্তিষ্কে টিউমার।[১০]
- লিস্প — এটি একটি বক্তৃতা ব্যাধি, যেখানে নির্দিষ্ট কিছু ধ্বনি, বিশেষ করে “স” বা “জ” ধ্বনি, ঠিকভাবে উচ্চারণ করা যায় না।
- মৌনতা — এটি সম্পূর্ণভাবে কথা বলার অক্ষমতা।
- বক্তৃতা ধ্বনি ব্যাধি — এটি এমন একটি সমস্যা, যেখানে নির্দিষ্ট কিছু ধ্বনি উচ্চারণ করতে অসুবিধা হয় (সাধারণত কিছু ব্যঞ্জনধ্বনি, যেমন “স” বা “র”)।
এই ব্যাধি আবার দুই ভাগে বিভক্ত: উচ্চারণ ব্যাধি — যেখানে ধ্বনিগুলো শারীরিকভাবে সঠিকভাবে উৎপন্ন করতে শেখা কঠিন হয়। ধ্বনিগত ব্যাধি — যেখানে ভাষার ধ্বনিগুলোর পার্থক্য বোঝা কঠিন হয়, ফলে একজন ব্যক্তি একই ধ্বনি বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই একজন ব্যক্তির মধ্যে এই দুই ধরনের সমস্যা একসাথে দেখা যায়, যাকে বলা হয় মিশ্র বক্তৃতা ধ্বনি ব্যাধি, যেখানে উভয়ই — উচ্চারণ ও ধ্বনিগত সমস্যার বৈশিষ্ট্য — উপস্থিত থাকে।
- তোতলামি (অন্য নামে ডিসফেমিয়া)[১১] এটি প্রায় প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠীর ১% ক্ষেত্রে দেখা যায়।[২]
- কণ্ঠ ব্যাধি — এটি এমন সমস্যা, প্রায়শই শারীরিক, যা কণ্ঠযন্ত্র বা কণ্ঠের প্রতিধ্বনির কাজকে প্রভাবিত করে।
কারণ
[সম্পাদনা]কিছু ক্ষেত্রে কারণ অজানা। তবে বক্তৃতা ব্যাধির বিভিন্ন পরিচিত কিছু কারণ রয়েছে, যেমন শ্রবণশক্তি হ্রাস, স্নায়ুবিক ব্যাধি, মস্তিষ্কের আঘাত, মানসিক চাপ বৃদ্ধি, নিয়মিত হয়রানি, বুদ্ধিমত্তা অক্ষমতা, মাদকাসক্তি, ওঠাল ঠোঁট ও তালু এবং কণ্ঠের অতিরিক্ত বা ভুল ব্যবহার।[১২] স্ট্রোকের পরে, বক্তৃতা অপ্র্যাক্সিয়া-এর মাত্রা বেশি দেখা যায়, যা একটি ব্যাধি যা বক্তৃতার সঙ্গে জড়িত স্নায়ুতন্ত্রের পথকে প্রভাবিত করে।[১৩] খারাপ পেশী বা গতিশীলতা ক্ষমতা কথ্য ব্যাধির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে।[১৪] বংশগত কারণও নির্দেশ করা হয়েছে, কারণ অনেক সময় বক্তৃতা ব্যাধি থাকা ব্যক্তিদের সন্তানরাও এ ধরনের সমস্যা বিকাশ করে।[১৫] যে ব্যক্তিদের পরিবারে নির্দিষ্ট ভাষা ব্যাধির ইতিহাস রয়েছে, তাদের মধ্যে ২০–৪০% ক্ষেত্রে এটি শনাক্ত হতে পারে, যেখানে সাধারণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে মাত্র ৪% ক্ষেত্রে এটি শনাক্ত হয়।[১৬] কিছু ভাষা ব্যাধিও আছে যেগুলো বংশগত হিসেবে পরিচিত, যেমন বংশগত অ্যাটাক্সিয়া, যা ধীর এবং অস্পষ্ট বক্তৃতা সৃষ্টি করতে পারে।[১৭]
চিকিৎসা
[সম্পাদনা]এই ধরনের অনেক ব্যাধি বক্তৃতা থেরাপি-এর মাধ্যমে নিরাময় করা যায়, তবে কিছু ক্ষেত্রে ফোনিয়াট্রিক্সবা (কণ্ঠচিকিৎসা) বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের চিকিৎসা প্রয়োজন। অন্যান্য চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে অঙ্গতাত্ত্বিক সমস্যার সংশোধন এবং মনোচিকিৎসা (সাইকোথেরাপি)।[১৮]
যুক্তরাষ্ট্রে, বিদ্যালয়বয়সী শিশুদের মধ্যে যাদের বক্তৃতা ব্যাধি রয়েছে, তাদের প্রায়শই বিশেষ শিক্ষা কর্মসূচি-তে রাখা হয়। যারা কথা বলা শেখার ক্ষেত্রে সমস্যা অনুভব করে, তারা শিক্ষাগত সমস্যা ছাড়াও স্থায়ীভাবে যোগাযোগে অসুবিধার সম্মুখীন হয়।[১৯] ২০০০–২০০১ শিক্ষাবর্ষে, সরকারি বিদ্যালয়ের বিশেষ শিক্ষা কর্মসূচিতে থাকা ৭,০০,০০০-এর বেশি শিক্ষার্থীকে বক্তৃতা বা ভাষা ব্যাধিযুক্ত হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছিল। এই অনুমানটিতে সেই শিশুদের অন্তর্ভুক্ত নয়, যাদের বক্তৃতা ও ভাষা ব্যাধি অন্য শারীরিক অবস্থার (যেমন বধিরতা) কারণে হয়েছে।[১২] অনেক বিদ্যালয় জেলায় শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ের সময়ে বক্তৃতা থেরাপি প্রদান করা হয়, যদিও নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে দিনবিস্তারিত বা গ্রীষ্মকালীন সেবাও দেওয়া হতে পারে।
রোগীদের তাদের ব্যাধির ধরনের উপর ভিত্তি করে দলবদ্ধভাবে চিকিৎসা করা হবে।[স্পষ্টকরণ প্রয়োজন] একটি দল অন্তর্ভুক্ত করতে পারে বক্তৃতা-ভাষা প্যাথলজিস্ট, বিশেষজ্ঞ, পরিবারের ডাক্তার, শিক্ষক এবং পরিবারের সদস্যদের।

সামাজিক প্রভাব
[সম্পাদনা]বক্তৃতা ব্যাধি থাকা শিশুদের উপর সামাজিক প্রভাব নেতিবাচক হতে পারে, বিশেষ করে ছোটদের মধ্যে। বক্তৃতা ব্যাধি থাকা ব্যক্তিরা প্রায়শই হেনস্থা (বুলিং)-এর শিকার হয়। এই হেনস্থা আত্মসম্মান কমিয়ে দিতে পারে।[২০] ধর্ম এবং সংস্কৃতিও বক্তৃতা ব্যাধির সামাজিক প্রভাবকে প্রভাবিত করে। উদাহরণস্বরূপ, কেনিয়া-এর মতো অনেক আফ্রিকান দেশে তালু ফাটার সমস্যা প্রায়শই ঈশ্বরের অভিশাপের কারণে হয় বলে মনে করা হয়। এর ফলে এই ধরনের শিশুদের শৈশবেই সঠিক চিকিৎসা না পাওয়া এবং সমাজ থেকে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।[৬] যাদের বক্তৃতা ব্যাধি রয়েছে, তাদের কথা শোনার সময় অন্যান্য মানুষের প্রতিক্রিয়া প্রায়ই নেতিবাচক হয়, যা আত্মসম্মান কমার সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রাপ্তবয়স্করা তোতলামি থাকা ব্যক্তিদের সাধারণ মানুষের তুলনায় আরও নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখে।[২১]
ভাষা ব্যাধি
[সম্পাদনা]ভাষা ব্যাধি সাধারণত বক্তৃতা ব্যাধির থেকে আলাদা ধরা হয়, যদিও অনেক সময় এই দুইটিকে সমার্থক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
বক্তৃতা ব্যাধি হলো সেই সমস্যা, যেখানে শব্দের ধ্বনি উচ্চারণ বা কণ্ঠের গুণগত মান ঠিক থাকে না। অন্যদিকে, ভাষা ব্যাধি সাধারণত শব্দ বোঝার বা ব্যবহার করার ক্ষমতার সমস্যা এবং এটি বক্তৃতা উৎপাদনের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়।[২২]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Sheikh, Shakeel; Sahidullah, Md; Hirsch, Fabrice; Ouni, Slim (জুলাই ২০২১)। "Machine Learning for Stuttering Identification: Review, Challenges & Future Directions"। আরজাইভ:2107.04057 [cs.SD]।
- 1 2 Kennison, Shelia M. (২০১৪)। Introduction to language development। Los Angeles। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪১২৯-৯৬০৬-৮। ওসিএলসি 830837502।
{{বই উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অবস্থানে প্রকাশক অনুপস্থিত (লিঙ্ক) - ↑ Feldman, Heidi M. (২৬ এপ্রিল ২০০৬)। "Evaluation and Management of Language and Speech Disorders in Preschool Children"। Pediatrics in Review। ২৬ (4): ১৩১–১৪২। ডিওআই:10.1542/pir.26-4-131। পিএমআইডি 15805236। এস২সিআইডি 28457530। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ Bakken, Jeffrey P.; Obiakor, Festus E., সম্পাদকগণ (২৪ অক্টোবর ২০১৬)। General and Special Education Inclusion in an Age of Change: Impact on Students with Disabilities। Advances in Special Education (ইংরেজি ভাষায়)। খণ্ড ৩১। Emerald Group Publishing Limited। ডিওআই:10.1108/s0270-4013201631। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৭৮৬৩৫-৫৪২-৩।
- ↑ Fox, A. V.; Dodd, Barbara; Howard, David (৭ মার্চ ২০০৯)। "Risk factors for speech disorders in children"। International Journal of Language & Communication Disorders (ইংরেজি ভাষায়)। ৩৭ (2): ১১৭–১৩১। ডিওআই:10.1080/13682820110116776। আইএসএসএন 1368-2822। পিএমআইডি 12012611।
- 1 2 Ndung'u, Ruth; Kinyua, Mathew (৫ নভেম্বর ২০০৯)। "Cultural Perspectives in Language and Speech Disorders"। Disability Studies Quarterly। ২৯ (4)। ডিওআই:10.18061/dsq.v29i4.986। আইএসএসএন 2159-8371।
- ↑ Deputy, Paul; Human Communication Disorders; March 10, 2008
- ↑ "Apraxia of Speech"। NIDCD (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ আগস্ট ২০১৫। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Dysarthria: MedlinePlus Medical Encyclopedia"। medlineplus.gov (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০২১।
- ↑ Pinto JA, Corso RJ, Guilherme AC, Pinho SR, Nóbrega Mde O (মার্চ ২০০৪)। "Dysprosody nonassociated with neurological diseases--a case report"। J Voice। ১৮ (1): ৯০–৬। ডিওআই:10.1016/j.jvoice.2003.07.005। পিএমআইডি 15070228।
- ↑ "Stuttering"। medlineplus.gov। ১৮ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০২১।
- 1 2 "Disability Info: Speech and Language Disorders Fact Sheet (FS11)." National Dissemination Center for Children with Disabilities. http://www.nichcy.org/pubs/factshe/fs11txt.htm ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০০৮-০৫-০৯ তারিখে
- ↑ Basilakos, Alexandra (২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "Contemporary Approaches to the Management of Post-stroke Apraxia of Speech"। Seminars in Speech and Language (ইংরেজি ভাষায়)। ৩৯ (1): ০২৫–০৩৬। ডিওআই:10.1055/s-0037-1608853। আইএসএসএন 0734-0478। পিএমসি 5834303। পিএমআইডি 29359303।
- ↑ Robinson, Roger J. (১২ নভেম্বর ২০০৮)। "Causes and Associations of Severe and Persistent Specific Speech and Language Disorders in Children"। Developmental Medicine & Child Neurology (ইংরেজি ভাষায়)। ৩৩ (11): ৯৪৩–৯৬২। ডিওআই:10.1111/j.1469-8749.1991.tb14811.x। পিএমআইডি 1720749। এস২সিআইডি 7412606।
- ↑ Kang, Changsoo; Drayna, Dennis (২২ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Genetics of Speech and Language Disorders"। Annual Review of Genomics and Human Genetics (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ (1): ১৪৫–১৬৪। ডিওআই:10.1146/annurev-genom-090810-183119। আইএসএসএন 1527-8204। পিএমআইডি 21663442।
- ↑ Choudhury, Naseem; Benasich, April Ann (২১ এপ্রিল ২০০৩)। "A Family Aggregation Study: The Influence of Family History and Other Risk Factors on Language Development"। Journal of Speech, Language, and Hearing Research (ইংরেজি ভাষায়)। ৪৬ (2): ২৬১–২৭২। ডিওআই:10.1044/1092-4388(2003/021)। আইএসএসএন 1092-4388। পিএমসি 1569819। পিএমআইডি 14700370।
- ↑ Vogel, Adam P; Folker, Joanne; Poole, Matthew L (২৮ অক্টোবর ২০১৪)। Cochrane Neuromuscular Group (সম্পাদক)। "Treatment for speech disorder in Friedreich ataxia and other hereditary ataxia syndromes"। Cochrane Database of Systematic Reviews (ইংরেজি ভাষায়) (10) CD008953। ডিওআই:10.1002/14651858.CD008953.pub2। পিএমসি 11214034। পিএমআইডি 25348587।
- ↑ "Speech Defect". Encyclopedia.com. http://www.encyclopedia.com/doc/1E1-speechde.html ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০০৭-০২-২১ তারিখে
- ↑ Scott G. G.; O'Donnell P. J.; Sereno S. C. (মে ২০১২)। "Emotion words affect eye fixations during reading"। Journal of Experimental Psychology: Learning, Memory, and Cognition। ৩৮ (3): ৭৮৩–৭৯২। ডিওআই:10.1037/a0027209। পিএমআইডি 22329788।
- ↑ Krueger, Breanna I. (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯)। "Eligibility and Speech Sound Disorders: Assessment of Social Impact"। Perspectives of the ASHA Special Interest Groups। ৪ (1): ৮৫–৯০। ডিওআই:10.1044/2018_PERS-SIG1-2018-0016। এস২সিআইডি 150998147।
- ↑ Williams, Dale F.; Dietrich, Susan (১ জানুয়ারি ১৯৯৬)। "Effects of speech and language disorders on raters' perceptions"। Journal of Communication Disorders (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ (1): ১–১২। ডিওআই:10.1016/0021-9924(94)00014-X। আইএসএসএন 0021-9924। পিএমআইডি 8722526।
- ↑ "NICHCY's New Home"। nichcy.org। ৯ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০০৫।
| শ্রেণীবিন্যাস |
|---|