ফ্রানৎস মেরিং
ফ্রানৎস এর্ডমান মেরিং | |
---|---|
![]() ফ্রানৎস মেরিং | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | স্লানো, পোমেরানিয়া, পোল্যান্ড | ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৮৪৬
মৃত্যু | ২৮ জানুয়ারি ১৯১৯ | (বয়স ৭২)
জাতীয়তা | পোলিশ |
পেশা | রাজনীতিবিদ, ঐতিহাসিক |
ফ্রানৎস এর্ডমান মেরিং (জার্মান: Franz Erdmann Mehring) (২৭শে ফেব্রুয়ারি, ১৮৪৬ - ২৮শে জানুয়ারি, ১৯১৯) ছিলেন জার্মান শ্রমিক আন্দোলনের কর্মী, জার্মান সমাজ-গণতন্ত্রী দলের বামপন্থি অংশের অন্যতম নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ত্ব, তাত্ত্বিক, প্রচারক, রাজনীতিবিদ ও ঐতিহাসিক।
জন্ম ও শৈশব[সম্পাদনা]
মেরিং ১৮৪৬ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পোল্যান্ডের পোমেরানিয়া অঞ্চরের স্লানোতে এক বুর্জোয়া পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[১]
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
তিনি কর্মজীবনে নানা দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় লেখালেখি করতেন। তিনি সাপ্তাহিক Die Neue Zeit- বা "নবযুগ"-এর অন্যতম সম্পাদক ছিলেন। ১৮৮৪ সালে তিনি বার্লিনের উদার পত্রিকা Volks-Zeitung-এর প্রধান সম্পাদকের দায়িত্ব পান। ১৮৭৮ সালে বিসমার্ক জার্মানিতে সমাজতন্ত্র-বিরোধী জরুরি আইন প্রণয়ন করলে মেরিং তার বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করেন।
মৃত্যু[সম্পাদনা]
রোগ ভোগের সময় ১৯১৯ সালের জানুয়ারি মাসে তার দুই সহযোদ্ধা কার্ল লাইবনেখত ও রোসা লুক্সেমবুর্গের হত্যাকাণ্ডের ফলে গভীর আঘাত পাওয়ায় ঠিক দু'সপ্তাহ পরে ২৮ জানুয়ারি বার্লিনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
মেরিংডাম, মেরিংপ্রাট্জ এবং কামেঞ্জে অবস্থিত এনপিএ-এর বিমান বাহিনীর অফিসার্স একাডেমী তার নামে নামকরণ করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Pierre Broué, The German Revolution, 1917-1923 (1971). John Archer, trans. Chicago: Haymarket Books, 2006; pg. 977.