ফিল্মফেয়ার
সম্পাদক | জিতেশ পিল্লাই |
---|---|
সাবেক সম্পাদক |
|
বিভাগ | বিনোদন |
প্রকাশনা সময়-দূরত্ব | পাক্ষিক |
সংবহন | ৩৪২,০০০[১] |
প্রকাশক | জোজি ভার্গিস |
প্রতিষ্ঠাতা | জে সি জৈন |
প্রতিষ্ঠার বছর | ১৯৫২ |
কোম্পানি | ওয়ার্ল্ডওয়াইড মিডিয়া |
দেশ | ভারত |
ভিত্তি | মুম্বই |
ভাষা | ইংরেজি |
ওয়েবসাইট | ফিল্মফেয়ার.কম |
আইএসএসএন | ০৯৭১-৭২৭৭ |
ওসিএলসি নম্বর | ১৭৭৪৩২৮ |
ফিল্মফেয়ার হল ওয়ার্ল্ডওয়াইড মিডিয়া কর্তৃক প্রকাশিত একটি ভারতীয় ইংরেজি ভাষার পাক্ষিক পত্রিকা। এটি ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় বিনোদন ম্যাগাজিন হিসাবে স্বীকৃত, যা সংবাদ, সাক্ষাৎকার, আলোকচিত্র, ভিডিও, পর্যালোচনা, ইভেন্ট এবং রীতিশৈলী জড়িত অংশগুলি প্রকাশ করে। ম্যাগাজিনটি এছাড়াও বার্ষিক ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ, ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পূর্ব, ফিল্মফেয়ার পুরস্কার মারাঠি, ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পাঞ্জাবি, ফিল্মফেয়ার ওটিটি পুরস্কার, ফিল্মফেয়ার শর্ট ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডস, এবং ফিল্মফেয়ার স্টাইল ও গ্ল্যামার অ্যাওয়ার্ডস প্রদান করে।
১৯৪৬ সালে, ডালমিয়া গ্রুপের ব্যবসায়ী রামকৃষ্ণ ডালমিয়া (১৮৯৩-১৯৭৮) বেনেট, কোলম্যান অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড (বিসিসিএল) ক্রয় করার পর, ১৯৫০ সালে ভারত ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি থেকে জে সি জৈনকে কোম্পানি পরিচালনায় সাহায্য করার জন্য নিযুক্ত করা হয়েছিল। এই সময়ে, অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের বাড়িতে জৈন ফিল্মফেয়ারের ধারণা করেছিলেন। ম্যাগাজিনটি শিল্পপতি সাহু শান্তি প্রসাদ জৈন তার স্ত্রী রামার সাথে ১৯৫২ সালের ৭ মার্চ বোম্বেতে চালু করেছিলেন। ১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে এর প্রচলন হ্রাস পেতে শুরু করে এবং এই সমস্যাগুলি পরিচালনা করার জন্য, ফিল্মফেয়ার তেলুগু, তামিল এবং মালয়ালম চলচ্চিত্রের জন্য বিশেষ মাসিক সংস্করণ শুরু করে। ২০০৪ সালে, বিসিসিএল (যারা পূর্বে পত্রিকা প্রকাশ করেছিল) তার ভবিষ্যত সংখ্যা প্রকাশের জন্য একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ডওয়াইড মিডিয়া প্রতিষ্ঠা করে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রতিষ্ঠা (১৯৪৬–১৯৫২)
[সম্পাদনা]রামকৃষ্ণ ডালমিয়া[২] চিরাওয়াতে একটি মারোয়াড়ি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার এক ভাই ছিল, জয়দয়াল ডালমিয়া, যার সাথে তিনি ১৯৩০-এর দশকে ডালমিয়া গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ১৯৪৬ সালে, যুক্তরাজ্য থেকে ভারতের স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে, রামকৃষ্ণ ডালমিয়া ₹ ২ কোটি (ইউএস$ ২,৪৪,৪৬৬) রূপীতে বেনেট, কোলম্যান অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড (বিসিসিএল) কিনে নিয়েছিলেন। সঙ্গীতা পি. মেনন মালহানের দ্য টিওআই স্টোরি (২০১৩) আনিযায়ী, তিনি এই প্রচেষ্টাটি করেছিলেন শুধুমাত্র কারণ তিনি এমন সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন যা তাকে "কার্যকরভাবে ভারতকে সেবা" করতে সাহায্য করতে পারে।[৩]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]টীকা
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Top English Magazines" (পিডিএফ)। Indian Readership Survey। ২০১৪। পৃষ্ঠা 15। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ মালহান ২০১৩, পৃ. ১০।
- ↑ মালহান ২০১৩, পৃ. ৯-১০।
গ্রন্থতালিকা
[সম্পাদনা]- Akbar, Khatija (২০১১) [1997]। 'I Want to Live': The Story of Madhubala। New Delhi, India: Hay House India। আইএসবিএন 978-93-80480-81-7।
- Dwyer, Rachel (১ আগস্ট ২০০৮)। "The Indian Film Magazine, Stardust"। Kavoori, Anandam P.; Punathambekar, Aswin। Global Bollywood। New York University Press। আইএসবিএন 978-0-8147-2944-1।
- Majumdar, Neepa (২০১২)। "Importing Neorealism, Exporting Cinema: Indian Cinema and Film Festivals in the 1950s"। Sklar, Robert; Giovacchini, Saverio। Global Neorealism: The Transnational History of a Film Style। University Press of Mississippi। আইএসবিএন 978-1-61703-123-6।
- মালহান, সঙ্গীতা পি. মেনন (২৫ জুলাই ২০১৩)। The TOI Story। HarperCollins। আইএসবিএন 978-93-5029-663-9।
- Panda, Tapan Kumar (২০০৪)। Building Brands in the Indian Market। Excel Books India। আইএসবিএন 978-81-7446-391-3।
- Usman, Yasser (৫ ডিসেম্বর ২০১৪)। Rajesh Khanna: The Untold Story of India's First Superstar। Gurgaon, India: Penguin Books। আইএসবিএন 978-9-351-18875-9।