ফিয়ার দ্য বুম অ্যান্ড বাস্ট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ফিয়ার দ্য বুম অ্যান্ড বাস্ট
প্রযোজকজন প্যাপোলা
চিত্রগ্রাহকবিলি স্ক্যাফুরি, অ্যাডাম লাস্টিক
মুক্তি২৩ জানুয়ারি ২০১০ (2010-01-23)
দৈর্ঘ্য৭:৩৩

ফিয়ার দ্য বুম অ্যান্ড বাস্ট হলো ২০১০ সালের একটি হিপ হপ সঙ্গীতভিত্তিক চলচ্চিত্র। এতে দেখানো হয় ২০শ শতাব্দীর অর্থনীতিবিদ জন মেনার্ড কেইনসফ্রায়েডরিখ ফন হায়েক (তাদের চরিত্রে অভিনয় করেন যথাক্রমে বিলি স্ক্যাফুরি ও অ্যাডাম লাস্টিক) অর্থনীতি নিয়ে র‍্যাপযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন। বিশেষত তাদের বুম অ্যান্ড বাস্ট নামের অর্থনৈতিক চক্র নিয়ে কথা বলতে শোনা যায়, যার জন্য এই চলচ্চিত্রের নামকরণ করা হয়েছে। এই ভিডিওটি ইউটিউবে সাত মিলিয়নের বেশিবার দেখা হয়েছে।

পরিদর্শন[সম্পাদনা]

জন মেনার্ড কেইনস
ফ্রায়েডরিখ ফন হায়েক

স্পাইক টিভির সাবেক সৃজনশীলতা পরিচালক ও নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইমার্জেন্ট অর্ডারের সহপ্রতিষ্ঠাতা জন প্যাপোলা এবং জর্জ মেসন বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটাস সেন্টারের অর্থনীতিবিদ রাস রবার্টস এই ভিডিওটা নির্মাণ করেন।[১][২] হার্ভার্ড সেইলিং টিমআপরাইট সিটিজেন ব্রিগেডের কমেডিয়ান বিলি স্ক্যাফুরি ও অ্যাডাম লাস্টিক যথাক্রমে কেইনস ও হায়েকের চরিত্রে অভিনয় করেন।[৩][৪]

সিক্যুয়েল[সম্পাদনা]

২০১১ সালের এপ্রিলে ফলো-আপ সঙ্গীত ভিডিও ফাইট অব দ্য সেঞ্চুরি: কেইনস ভার্সাস হায়েক রাউন্ড টু মুক্তি পায়। এই ভিডিওতে অর্থনৈতিক মহামন্দার সময়ে এই দুই অর্থনীতিবিদের প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করে। ভিডিওর মূল প্রশ্ন হলো কোন ধরনের বাজারব্যবস্থার অর্থনীতি অধিক সফল হয়।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

  • [[অ্যানিমেল স্পিরিটস: হাউ হিউম্যান সাইকোলজি ডিরাইভস দ্য ইকোনমি, অ্যান্ড হোয়াউ ইট ম্যাটার্স ফর গ্লোবাল ক্যাপিটালিজম]]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. কেনি, কেইটলিন (২৫ জানুয়ারি ২০১০)। "Watch: 'Fear The Boom And Bust'" (ইংরেজি ভাষায়)। এনপিআর প্ল্যানেট মানি। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  2. "'Fear the Boom and Bust' a Hayek vs. Keynes Rap Anthem" (ইংরেজি ভাষায়)। মার্কেটাস সেন্টার। ২৭ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  3. "Billy and Adam" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  4. পারম্যান, সিন্ডি (১২ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "'Fear the Boom and Bust': A Rap Anthem for the Economy"দেয়ার মাস্ট বি অ্যা পনি ইন হেয়ার সামহোয়্যার: দ্য লাইটার সাইড অব দ্য ইকোনমিক ক্রাইসেস (ইংরেজি ভাষায়)। সিএনবিসি। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১২ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]