প্রবেশদ্বার:নেপাল
নেপাল ( নির্বাচিত নিবন্ধ -
নেপালি রন্ধনশৈলী নেপালের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে নৃতাত্ত্বিক, মাটি এবং আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে। ডালভাত তরকারী (নেপালি: दाल भात तरकारी) সমগ্র নেপাল জুড়েই খাওয়া হয়। সাধারণত গরম ভাতের উপর মশলা দিয়ে রান্না করা মসুর ডাল পরিবেশন করা হয়। অনেকসময় সব্জি তরকারী পরিবেশিত হয় যা নেপালে তরকারী নামেই পরিচিত। প্রচুর মশলাযুক্ত আচার (अचार) খাবারের আনুষঙ্গিক অংশ। লেবুর টুকরো সাথে কাঁচা মরিচ পরিবেশন করা হয়। ধিন্ডো (ढिंडो) নেপালের ঐতিহ্যবাহী খাবার। নেপালী রন্ধনশৈলীর উপর এশীয় রান্নার প্রভাব রয়েছে। এদের খাবার সমূহ তিব্বত, ভারতীয় ও থাই উৎস থেকে এসেছে। তিব্বতীয় খাবারে নেপালী মশলা দিয়ে তৈরী মম নেপালের অন্যতম জনপ্রিয় খাবার। প্রথমদিকে এর মধ্যে মহিষের মাংসের পুর দেয়া হতো। তবে বর্তমানে ছাগল, মুরগির পাশাপাশি শাকসবজির পুরও দেওয়া হয়। তিহারের মত উৎসবের সময়ে সেল রোটি এবং পাত্রে খাওয়া হয়। চীনা নুডলসের উপর ভিত্তি করে তৈরি চাওমিন আধুনিক নেপালে খুবই জনপ্রিয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
ভূপ্রকৃতি -শুক্লাফাঁটা জাতীয় উদ্যান নেপালের সুদূর-পশ্চিমাঞ্চলে তরাই এর একটি সংরক্ষিত এলাকা, যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৭৪ থেকে ১,৩৮৬ মি (৫৭১ থেকে ৪,৫৪৭ ফু) উপরে উন্মুক্ত তৃণভূমি, বনাঞ্চল, নদীগর্ভ ও ক্রান্তীয় জলাভূমির ৩০৫ বর্গ কিমি (১১৮ বর্গ মাইল) জুড়ে বিস্তৃত। এটি ১৯৭৬ সালে রাজকীয় শুক্লাফান্টা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে সরকারী নথিভুক্ত হয়। সংরক্ষণ কেন্দ্রের একটি ছোট অংশ সিভালিক পাহাড়ে বন্যপ্রাণীদের মরশুমী প্রব্রজনের জন্য সংযোগ-স্থাপক পথ সৃষ্টি করার জন্য পূর্ব-পশ্চিম মহাসড়কের উত্তর পর্যন্ত প্রসারিত হয়েছে। . শ্যালি নদী ভারতের সাথে আন্তর্জাতিক সীমানা, যা সংরক্ষণ কেন্দ্রের দক্ষিণ ও পশ্চিম সীমানা নির্দেশ করে, তার দক্ষিণ দিকে গিয়ে সংরক্ষণ কেন্দ্রের পূর্ব সীমানা গঠন করে। ভারতীয় বাঘ সংরক্ষণ কেন্দ্র কিশানপুর বন্যপ্রাণীদের আশ্রয়স্থল এর দক্ষিণদিক ঘেঁষে অবস্থিত; এই ৪৩৯ বর্গ কিমি (১৬৯ বর্গ মাইল) শুক্লাফাঁটা-কিশানপুর নামক বাঘ সংরক্ষণ একক নির্দেশ করে, যা পাললিক তৃণভূমি এবং উপগ্রীষ্মমণ্ডলীয় স্যাঁতসেঁতে পাতাঝরা বনাঞ্চলের ১.৮৯৭ বর্গ কিমি (০.৭৩২ বর্গ মাইল) খণ্ড জুড়ে অবস্থিত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
আপনি যা করতে পারেন
নির্বাচিত জীবনী -পুষ্পকমল দাহাল (নেপালি: पुष्पकमल दाहाल; জন্মনাম: ছবিলাল দাহাল; ১১ ডিসেম্বর, ১৯৫৪), সাধারণভাবে প্রচণ্ড (নেপালি: प्रचण्ड নামে পরিচিত, হচ্ছেন নেপালের সাম্যবাদী রাজনীতিবিদ এবং নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির চেয়ারম্যান। তিনি বর্তমানে নেপালের প্রধানমন্ত্রী। তিনি ২০০৮ থেকে ২০০৯ সালেও নেপালের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। প্রচণ্ড ১৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৬ থেকে একীকৃত নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী) বা সংক্ষেপে নেকপা (মাওবাদী)কে সাম্যবাদী বিদ্রোহে নেতৃত্ব দেন। আসন্ন গৃহযুদ্ধকালীন সময়ে, ১৭,০০০ নেপালি মারা যান। অবশেষে ২০০৮ সালে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং নেকপা (মাওবাদী) শক্তিশালী দল হিসেবে আবির্ভূত হয়। আগস্ট ২০০৮-এ নেপালের সংবিধান সভা প্রচণ্ডকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করে। তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল রোকমানাগুড় কাটোয়ালকে বরখাস্তের চেষ্টা করার পর প্রেসিডেন্ট রাম বরন যাদব তার এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করলে তিনি ৪ মে ২০০৯ তারিখে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)নির্বাচিত চিত্র-নেপাল সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র
স্বীকৃত ভুক্তিউইকিপ্রকল্পবিষয়
বিষয়শ্রেণীসমূহউপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন
অন্যান্য প্রবেশদ্বারউইকিমিডিয়া |