পৃথা রেড্ডি
পৃথা রেড্ডি | |
|---|---|
২০১২ সালে ভারত বিষয়ক বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে পৃথা রেড্ডি | |
| জাতীয়তা | ভারতীয় |
| মাতৃশিক্ষায়তন | স্টেলা মারিস কলেজ, চেন্নাই, মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয়]] |
| পেশা | অ্যাপোলো হসপিটালসের উপ-সভাপতি |
| পিতা-মাতা |
|
| আত্মীয় |
|
পৃথা রেড্ডি ভারতের অন্যতম বৃহৎ স্বাস্থ্যসেবা সংস্থা অ্যাপোলো হসপিটালসের ভাইস চেয়ারপারসন। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে, তিনি মেডট্রনিক নামে একটি মেডিকেল টেক ফার্ম -এর স্বাধীন পরিচালক হিসেবে বোর্ডে নির্বাচিত হন।
প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা
[সম্পাদনা]ছোটবেলায় পৃথা তাঁর বাবার হাসপাতালে যেতেন এবং তাঁর কাজ পর্যবেক্ষণ করতেন।[১] তিনি মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে স্নাতক ডিগ্রি এবং আন্নামালাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জনপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।[২][৩] কলেজে পড়ার সময় তিনি বিবাহ করেন। তাঁর বোন শোভনা হায়দ্রাবাদে চলে যাওয়ার পর তাঁর বাবা তাঁকে অ্যাপোলো হাসপাতালে কাজ করার জন্য আমন্ত্রণ জানান।[৪]
তাঁর তিন বোন আছেন, সুনীতা রেড্ডি, সঙ্গীতা রেড্ডি এবং শোভনা কামিনেনি, যাঁরা সকলেই অ্যাপোলো হাসপাতালে পরিচালক হিসেবে কর্মরত। তাঁদের বাবা, প্রতাপ, ১৯৮৩ সালে অ্যাপোলো প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরিবারটি এখনও কোম্পানির ৩৪ শতাংশ অংশীদারিত্বের মালিক।[৫][৬]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]
পৃথা ১৯৮৯ সালে অ্যাপোলো হসপিটালে যুগ্ম ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন, তারপর পদোন্নতি পেয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হন। তাঁর নির্দেশনায়, হাসপাতালটিতে শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। এই সময় অ্যাপোলো হাসপাতাল তার মানসম্মত সার্টিফিকেশন অর্জন করে।[১]
২০১২ সালে, পৃথা মেডিকেল টেকনোলজি কোম্পানি মেডট্রনিকের স্বাধীন পরিচালক হিসেবে বোর্ডে নির্বাচিত হন।[৭] দুই বছর পর, অ্যাপোলো হাসপাতালের এক্সিকিউটিভ ভাইস-চেয়ারপারসন হিসেবে তিনি তাঁর বাবার স্থলাভিষিক্ত হন।[৮]
পুরস্কার এবং স্বীকৃতি
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- 1 2 "The daughter who could take over the reins at Apollo"। Business Standard। ১৪ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Preetha Reddy: Healing touch"। Business Standard। ২০ জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
e chemistry graduate from the University of Madras who also has a post graduate degree in Public Administration got down to business
- ↑ Trushna Udgirkar; Sai Deepika Amirapu (৮ জুলাই ২০০৯)। "Preetha Reddy to take the reins at Apollo"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Varadarajan, Nitya (১২ জুলাই ২০০৯)। "Preetha Reddy: Healthcare queen"। businesstoday.in। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Gupta, Anish (৫ নভেম্বর ২০১২)। "How Preetha does it"। fortuneindia.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Apollo Hospitals, a $2 billion health empire run by four sisters, makes a comeback"। livemint.com। ২১ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ ARUNDHATI PARMAR (২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Medtronic turns eye to India with new board member and $6 million grant"। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Jasleen Kaur Batra (২ জুলাই ২০১৪)। "Apollo Hospitals shuffles top management among Reddy sisters"। vccircle.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "ET Awards' Businesswoman of The Year: Preetha and Suneeta Reddy make their mark fair & square"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "Suresh Vazirani Wins Iconic Personality of the Year Award - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০২১।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- অমরনাথ, নিচিন্তা; ঘোষ, দেবাশিস (২০০৫)। "পৃথা রেড্ডি: টাচিং লাইভস"। দ্য ভয়েজ টু এক্সেলেন্স: দ্য অ্যাসেন্ট অফ ২১ উইমেন লিডারস অফ ইণ্ডিয়া। পুস্তক মহল। পৃ. ৯৬–১০৯। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-২২৩-০৯০৪-১।