পূর্ব কমান্ড (ভারত)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পূর্ব কমান্ড
পূর্ব কমান্ডের চিহ্ন
সক্রিয়১৯২০–বর্তমান
দেশ ব্রিটিশ ভারত
 ভারত
শাখা ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী
 ভারতীয় সেনাবাহিনী
ধরনকমান্ড
সদরদপ্তরকলকাতা
যুদ্ধসমূহ
কমান্ডার
বর্তমান
কমান্ডার
লেফটেন্যান্ট জেনারেল রানা প্রতাপ কলিতা
উল্লেখযোগ্য
কমান্ডার

পূর্ব কমান্ড ভারতীয় সেনাবাহিনীর ছয়টি কমান্ডের মধ্যে একটি। এটির সদর দপ্তর পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহরের ফোর্ট উইলিয়ামে

১৯২০ সালের ১লা নভেম্বর এটি গঠন করা হয়েছে।[১] জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ (জিওসি-ইন-সি) পদবীর একজন ৩ তারকা র‍্যাঙ্ক অফিসার এই কমান্ড নিয়ন্ত্রণ করেন। লেফট্যানেন্ট জেনারেল রানা প্রতাপ কলিতা এই কমান্ডের বর্তমান জিওসি-ইন-সি।[২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

প্রারম্ভিক ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৮৯৫ সালের ১লা এপ্রিল তিনটি প্রেসিডেন্সি আর্মি (বেঙ্গল, বোম্বে, মাদ্রাজ) একত্রিত হয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী গঠন করলে প্রেসিডেন্সি আর্মি বিলুপ্ত হয়।[৩] ভারতীয় সেনাবাহিনীকে চারটি কমান্ডে বিভক্ত করা হয়েছিল: বেঙ্গল কমান্ড, বোম্বে কমান্ড, মাদ্রাজ কমান্ড এবং পাঞ্জাব কমান্ড। প্রতিটি কমান্ড একজন করে লেফট্যানেন্ট জেনারেলের নেতৃত্বাধীন ছিল।[৩]

১৯০৪-০৮ এর মাঝামাঝি সময়ে বেঙ্গল কমান্ডকে পূর্ব কমান্ডে পরিণত করা হয়। ১৯০৮ সালে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক লর্ড কিচেনারের পরামর্শে চারটি কমান্ডকে একত্রিত করে দুটি বাহিনী; উত্তর বাহিনী এবং দক্ষিণ বাহিনী গঠন করা হয়। এই বন্দোবস্ত বেশিদিন স্থায়ী হয়নি, এবং ১৯২০ সালে পুনরায় চারটি কমান্ড; পূর্ব কমান্ড, উত্তর কমান্ড, দক্ষিণ কমান্ড, পশ্চিম কমান্ড গঠিত হয়।[৩]

১৯২০ সালের ১লা নভেম্বর পূর্ব কমান্ড প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। গ্রীষ্মকালে এর সদরদপ্তর হতো নৈনিতালে এবং শীতকালে লখনউতেজেনারেল স্যার হ্যাভলক হাডসন ছিলেন এই কমান্ডের প্রথম কমান্ডার।[৪]

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ[সম্পাদনা]

১৯৪২ সালে কমান্ডটির অধীনে নিম্নোক্ত ফর্মেশনগুলো নিযুক্ত ছিলো:

  • ৪র্থ কোর (সদরদপ্তর ইম্ফলে)
    • ১৭শ ভারতীয় পদাতিক ডিভিশন ও ২৩শ ভারতীয় পদাতিক ডিভিশন
  • ৩৩শ কোর (সদরদপ্তর আরাকান)
    • ১৪শ ভারতীয় পদাতিক ডিভিশন ও ২৬শ ভারতীয় পদাতিক ডিভিশন

১৯৪২ সালে কমান্ডটিকে পুনরায় পূর্ব কমান্ড হিসেবে মনোনীত করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য এর সদরদপ্তর ব্যারাকপুরে স্থানান্তর করা হয়েছিল। ১৯৪৩ সালে পূর্ব কমান্ডের ৭৭তি ভারতীয় পদাতিক ব্রিগেড চিন্দিত ইউনিট গঠন করে অপারেশনে প্রেরণ করেছিল।[৫]

১৯৪৩ সালের অক্টোবরে চতুর্দশ বাহিনী গঠন করে মেঘনা নদীর পূর্ব দিকের এবং পূর্ব কমান্ডকে মেঘনা নদীর পশ্চিম দিকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।[৬]

যুদ্ধের পর এর সদরদপ্তর রাঁচিতে স্থানান্তর করা হলেও পরবর্তীতে ১৯৫৫ সালে এটি লখনউতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। চীন-ভারত যুদ্ধের পর ১৯৬৩ সালের ১লা মে মধ্য কমান্ড পুনর্গঠন করে লখনউকে এর সদরদপ্তর করা হয় এবং পূর্ব কমান্ডের সদরদপ্তর কলকাতায় স্থানান্তর করা হয়।[৭]

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১[সম্পাদনা]

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্ব কমান্ডের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জে এস অরোরার সামনে পাকিস্তানের লেফটেন্যান্ট জেনারেল এ এ কে নিয়াজী আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করছেন।

১৩ দিনের এই যুদ্ধে পূর্ব থিয়েটারের সম্পূর্ণ দায়িত্ব ছিল পূর্ব কমান্ডের উপর। কমান্ডের পূর্ববর্তী দুটি পদাতিক কোর, ৪র্থ কোর এবং ৩৩শ কোর এর সাথে আরেকটি ২য় কোর গঠন করা হয়েছিল। এছাড়া ১০১ কমিউনিকেশন জোনকে ডিভিশন আকারের ফর্মেশনে পুনর্গঠন করা হয়েছিল। লেফটেন্যান্ট জেনারেল জে এস অরোরা পূর্ব কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ হিসেবে পূর্ব থিয়েটারের সকল ভারতীয় ও বাংলাদেশী বাহিনী নিয়ন্ত্রণ করেছিলেন। যুদ্ধের সময় পূর্ব কমান্ডের অধিনস্ত ইউনিটগুলো হলো:

২য় কোর (সদরদপ্তর - কৃষ্ণনগর) (জিওসি - লেফটেন্যান্ট জেনারেল টি এন রায়না)

  • ৫০ম স্বাধীন প্যারাসুট ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার এম থমাস
  • ৮ম মাউন্টেন আর্টিলারি ব্রিগেড
  • ৫৮ম, ৬৮ম এবং ২৬৩ম ইঞ্জিনিয়ারিং রেজিমেন্ট
  • ৯ম পদাতিক ডিভিশন (জিওসি - মেজর জেনারেল দালবির সিং)
    • ৩২ পদাতিক ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার এম তিওয়ারি
    • ৪২ পদাতিক ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার জে এম ঝোরিয়া
    • ৩৫০ পদাতিক ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার এইচ এম সন্ধু
    • ৯ম আর্টিলারি ব্রিগেড
  • ৪র্থ মাউন্টেন ডিভিশন (সদরদপ্তর - কৃষ্ণনগর) (জিওসি - মেজর জেনারেল এম এস বরর
    • ৭ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার জইল সিং
    • ৪১ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার টনি মিশিগান
    • ৬২ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার রাজিন্দার নাথ
    • ৪র্থ মাউন্টেন আর্টিলারি ব্রিগেড

৪র্থ কোর (সদরদপ্তর - আগরতলা) (জিওসি - লেফটেন্যান্ট জেনারেল সগত সিং)

  • কোর আর্টিলারি ব্রিগেড
  • তিনটি স্বাধীন ট্যাঙ্ক স্কোয়াড্রন
  • ৮ম মাউন্টেন ডিভিশন (জিওসি - মেজর জেনারেল কে ভি কৃষ্ণ রাও
    • ইকো ফোর্স ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার ওয়াদেকার
    • ৫৯ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার সি এ কুইন
    • ৮১ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার আর সি ভি আপ্তে
    • ২য় মাউন্টেন আর্টিলারি ব্রিগেড
  • ৫৭ম মাউন্টেন ডিভিশন (জিওসি - মেজর জেনারেল বি এফ গোঞ্জাভেজ)
    • ৩১১ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার মিশ্রা
    • ৭৩য় মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার তুলি
    • ৬১ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার টম পাণ্ডে
    • ৫৭ম মাউন্টেন আর্টিলারি ব্রিগেড
  • ২৩য় মাউন্টেন ডিভিশন (জিওসি - মেজর জেনারেল আর ডি হিরা)
    • ৩০১ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার এইচ এস সোধি
    • ১৮১ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার ওয়াই সি বকশী
    • ৮৩ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার বি এস সন্ধু
    • ২৩ম মাউন্টেন আর্টিলারি ব্রিগেড
    • কিলো ফোর্স ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার আনন্দ স্বরুপ[৮] সাথে:
    • মিজো রেঞ্জ হিলস ব্রিগেড[৯]

৩৩শ কোর (সদরদপ্তর - শিলিগুড়ি) (জিওসি - লেফটেন্যান্ট জেনারেল এম এল থাপন)

  • কোর আর্টিলারি ব্রিগেড
  • ৪৭১ম ইঞ্জিনিয়ারিং ব্রিগেড - কর্নেল সুরি
  • ২৩৫ম আর্মি ইঞ্জিনিয়ারিং রেজিমেন্ট
  • ২ প্যারা ব্যাটালিয়ন গ্রুপ
  • এমএফ ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার প্রেম সিং
  • ৭১ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার পি এন কাঠপালিয়া
  • ২০ম মাউন্টেন ডিভিশন (সদরদপ্তর বালুরঘাট) (জিওসি - মেজর জেনারেল লাচমান সিং
    • ৬৬ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার জি এস শর্মা
    • ১৬৫ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার আর এস পান্নু
    • ২০২ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ারএফ পি ভাট্টি
    • ৩য় আরমোর্ড ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার জি সিং সিধু
    • ২০ম মাউন্টেন আর্টিলারি ব্রিগেড
    • ৩৪০ম মাউন্টেন ব্রিগেড গ্রুপ - ব্রিগেডিয়ার জোগিন্দর সিং
  • ৬ষ্ঠ মাউন্টেন ডিভিশন (সদরদপ্তর - কোচবিহার) (জিওসি - মেজর জেনারেল পি সি রেড্ডি)
  • ৯ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার তিরিত বর্মা
  • ৯৯ম মাউন্টেন ব্রিগেড
  • ৬ষ্ঠ মাউন্টেন আর্টিলারি ব্রিগেড

১০১ম কমিউনিকেশন জোন (সদরদপ্তর - গুয়াহাটি) (জিওসি - মেজর জেনারেল গুরবাক্স সিং গিল)

  • ৩১২ এয়ার ডিফেন্স ব্রিগেড
  • ৩৪২ ভারতীয় এয়ার ডিফেন্স ব্রিগেড
  • ৯৫ম মাউন্টেন ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার হরদেব সিং ক্লার
  • এফ জে সেক্টর ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার সান্ত সিং[১০]
  • ১৬৭ম পদাতিক ব্রিগেড - ব্রিগেডিয়ার ইরানি (৮ ডিসেম্বর ১৯৭১ এর পর নিযুক্ত)
  • ৫ম মাউন্টেন ব্রিগেড (৮ ডিসেম্বর ১৯৭১ এর পর নিযুক্ত)

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীর পূর্ব কমান্ডের ঢাকায় আত্মসমর্পণের ফলে পূর্ব পাকিস্তানের বিলুপ্তি ঘটে এবং বাংলাদেশের জন্ম হয়। লেফটেন্যান্ট জেনারেল জে এস অরোরা রমনা রেস কোর্স ময়দানে লেফটেন্যান্ট জেনারেল এ এ কে নিয়াজী কর্তৃক স্বাক্ষরিত পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের দলিল গ্রহণ করেন। প্রায় ৯০,০০০[১১] থেকে ৯৩,০০০ পাকিস্তানি সেনাসদস্য ভারতীয় সেনাবাহিনী বন্দি করেছিল। এর মধ্যে ৭৯,৬৭৬ থেকে ৮১,০০০ জন পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর ইউনিফর্মধারী কর্মী ছিলেন। বন্দিকৃতদের মধ্যে কিছু বাঙালি সেনাসদস্যও ছিল যারা পাকিস্তানের প্রতি অনুগত ছিল।[১১][১২][১৩]

গঠন[সম্পাদনা]

কমান্ডারের তালিকা[সম্পাদনা]

পদমর্যাদা নাম দায়িত্ব গ্রহণ দায়িত্ব ত্যাগ কমিশনপ্রাপ্ত ইউনিট তথ্যসূত্র
জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ পূর্ব কমান্ড
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার হ্যাভলক হাডসন নভেম্বর ১৯২০ ফেব্রুয়ারি ১৯২৪ নর্দাম্পটনশায়ার রেজিমেন্ট, ১৯শ ল্যান্সার্স [১৪]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার জর্জ ব্যারো ফেব্রুয়ারি ১৯২৪ এপ্রিল ১৯২৮ কনট রেঞ্জার্স, ৩৫তম সিন্ধে হর্স
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার জন শিয়া এপ্রিল ১৯২৮ এপ্রিল ১৯৩২ রয়্যাল আইরিশ রেজিমেন্ট, ৫ম বেঙ্গল ল্যান্সার্স
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার নরম্যান ম্যাকমুলেন এপ্রিল ১৯৩২ এপ্রিল ১৯৩৬ অসংলগ্ন
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার ডগলাস বেয়ার্ড এপ্রিল ১৯৩৬ এপ্রিল ১৯৪০ অসংলগ্ন
জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ পূর্ব সেনাবাহিনী
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার চার্লস ব্রড এপ্রিল ১৯৪০ জুলাই ১৯৪২ রয়্যাল ফিল্ড আর্টিলারি
লেফটেন্যান্ট জেনারেল নোয়েল আরউইন জুলাই ১৯৪২ মে ১৯৪৩ এসেক্স রেজিমেন্ট
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার জর্জ গিফার্ড মে ১৯৪৩ অক্টোবর ১৯৪৩ কুইন্স রয়্যাল ওয়েস্ট সারি রেজিমেন্ট
জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ পূর্ব কমান্ড
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার মোসলে মেইন অক্টোবর ১৯৪৩ ডিসেম্বর ১৯৪৪ ১৩শ ডিউক অফ কনট'স ওয়ুন ল্যান্সার্স
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার রিচার্ড ও'কনর জানুয়ারি ১৯৪৫ অক্টোবর ১৯৪৫ ক্যামেরোনিয়ানস
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার আর্থার স্মিথ অক্টোবর ১৯৪৫ জানুয়ারি ১৯৪৬ কোল্ডস্ট্রিম গার্ডস
লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্যার ফ্রান্সিস টাকার জানুয়ারি ১৯৪৬ নভেম্বর ১৯৪৭ রয়্যাল সাসেক্স রেজিমেন্ট, ২য় গুর্খা রাইফেলস
জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ পূর্ব কমান্ড (ভারতীয় সেনাবাহিনী)
লেফটেন্যান্ট জেনারেল কোদানদেরা মদপ্পা কারিয়াপ্পা নভেম্বর ১৯৪৭ জানুয়ারি ১৯৪৮ ৮৮তম কর্নাটিক ইনফ্যান্ট্রি [১৫]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজেন্দ্রসিংজি জাদেজা জানুয়ারি ১৯৪৮ নভেম্বর ১৯৪৮ ২য় ল্যান্সার্স (গার্ডনার্স হর্স) [১৬]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল ঠাকুর নাথু সিং নভেম্বর ১৯৪৮ জানুয়ারি ১৯৫৩ রাজপুত রেজিমেন্ট [১৭]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল সন্ত সিং জানুয়ারি ১৯৫৩ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬ ১/১৪শ পাঞ্জাব [১৮]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল কোদানদেরা সুবাইয়া থিমাইয়া অক্টোবর ১৯৫৬ মার্চ ১৯৫৭ ১৯শ হায়দ্রাবাদ রেজিমেন্ট (কুমায়ুন রেজিমেন্ট)
লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. পি. পি. থোরাত মে ১৯৫৭ মে ১৯৬১ ১/১৪শ পাঞ্জাব [১৯][২০]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল লিওনেল প্রতিপ সেন মে ১৯৬১ এপ্রিল ১৯৬৩ ১০ম বেলুচ রেজিমেন্ট
লেফটেন্যান্ট জেনারেল পরমশিব প্রভাকর কুমারমঙ্গল মে ১৯৬৩ নভেম্বর ১৯৬৩ রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি
লেফটেন্যান্ট জেনারেল টি বি হেন্ডারসন ব্রুকস নভেম্বর ১৯৬৩ মার্চ ১৯৬৪ মারাঠা লাইট ইনফ্যান্ট্রি
লেফটেন্যান্ট জেনারেল পরমশিব প্রভাকর কুমারমঙ্গল এপ্রিল ১৯৬৪ নভেম্বর ১৯৬৪ রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি
লেফটেন্যান্ট জেনারেল শ্যাম মানেকশ’ নভেম্বর ১৯৬৪ জুন ১৯৬৯ ১২শ ফ্রন্টিয়ার ফোর্স রেজিমেন্ট, ৮ গুর্খা রাইফেলস
লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা জুন ১৯৬৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩ ২য় পাঞ্জাব রেজিমেন্ট, পাঞ্জাব রেজিমেন্ট
লেফটেন্যান্ট জেনারেল নবীন চাঁদ রাওলি ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩ জুলাই ১৯৭৪ ব্রিগেড অফ দ্য গার্ডস
লেফটেন্যান্ট জেনারেল জে এফ আর জ্যাকব আগস্ট ১৯৭৪ জুলাই ১৯৭৮ রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি
লেফটেন্যান্ট জেনারেল ই এ ভাস আগস্ট ১৯৭৮ মে ১৯৮১ ৯ গুর্খা রাইফেলস
লেফটেন্যান্ট জেনারেল এ এস বৈদ্য জুন ১৯৮১ আগস্ট ১৯৮৩ ৯ম ডেকান হর্স
লেফটেন্যান্ট জেনারেল কে চিমন সিং আগস্ট ১৯৮৩ জানুয়ারি ১৯৮৬ রাজপুতানা রাইফেলস
লেফটেন্যান্ট জেনারেল জে কে পুরি ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬ মে ১৯৮৭ রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি
লেফটেন্যান্ট জেনারেল বিশ্বনাথ শর্মা জুন ১৯৮৭ এপ্রিল ১৯৮৮ ১৬শ লাইট ক্যাভালরি, ৬৬তম আরমোর্ড রেজিমেন্ট [২১]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজ মোহন ভোহরা মে ১৯৮৮ মে ১৯৯০ ৪র্থ হর্স (হডসনস হর্স)
লেফটেন্যান্ট জেনারেল কুলদীপ সিং ব্রার জুন ১৯৯০ সেপ্টেম্বর ১৯৯২ মারাঠা লাইট ইনফ্যান্ট্রি [২২]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল জামিল মাহমুদ অক্টোবর ১৯৯২ মে ১৯৯৩ রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি
লেফটেন্যান্ট জেনারেল আর এন বাত্রা জুন ১৯৯৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি
লেফটেন্যান্ট জেনারেল রবি ইপি মার্চ ১৯৯৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪ রাজপুত রেজিমেন্ট
লেফটেন্যান্ট জেনারেল এইচ আর এস কলকাত এপ্রিল ১৯৯৮ জুলাই ২০০২ মারাঠা লাইট ইনফ্যান্ট্রি [২৩]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল জে এস বর্মা আগস্ট ২০০২ ডিসেম্বর ২০০৪ ৬৩তম ক্যাভালরি
লেফটেন্যান্ট জেনারেল অরবিন্দ শর্মা জানুয়ারি ২০০৫ ডিসেম্বর ২০০৬ ৪র্থ গুর্খা রাইফেলস [২৪][২৫][২৬]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল কে এস জামওয়াল জানুয়ারি ২০০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি [২৭][২৮]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল বিজয় কুমার সিং ১ মার্চ ২০০৮ ৩১ মার্চ ২০১০ রাজপুত রেজিমেন্ট [২৯]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল বিক্রম সিং ১ এপ্রিল ২০১০ ৩০ এপ্রিল ২০১২ শিখ লাইট ইনফ্যান্ট্রি [৩০]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল দলবীর সিং সোহাগ ১৬ জুন ২০১২ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ ৪/৫ গুর্খা রাইফেলস
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মন মোহন সিং রায় ১ জানুয়ারি ২০১৪ ৩১ জুলাই ২০১৫ বোম্বে স্ক্র্যাপার্স
লেফটেন্যান্ট জেনারেল প্রবীণ বক্সী ১ আগস্ট ২০১৫ ৩১ জুলাই ২০১৭ স্কিনার্স হর্স
লেফটেন্যান্ট জেনারেল অভয় কৃষ্ণ ১ আগস্ট ২০১৭ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ রাজপুতানা রাইফেলস [৩১]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মনোজ মুকুন্দ নরবান ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ৩১ আগস্ট ২০১৯ শিখ লাইট ইনফ্যান্ট্রি [৩২]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল অনিল চৌহান ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ৩১ মে ২০২১ ১১ গুর্খা রাইফেলস [৩৩]
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মনোজ পান্ডে ১ জুন ২০২১ বর্তমান বোম্বে স্ক্যাপার্স [৩৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "The Official Home Page of the Indian Army"www.indianarmy.nic.in 
  2. "China-facing Northern, Eastern Commands to get new chiefs today"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০১ 
  3. "Northern Army"। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০ 
  4. "Sir Havelock Hudson"। Pioneer Mail and Indian Weekly News। ২৬ নভেম্বর ১৯২০। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২০ 
  5. "77 Brigade"। Order of Battle। ৬ জুলাই ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৯ 
  6. "Why is the Fourteenth Army known as the Forgotten Army?"। Royal British Legion। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০২১ 
  7. "Central Command Raising Day concludes"The Times of India। ৩ মে ২০০৯। ৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৩ 
  8. Islam, Maj. Rafiqul, A Tale of Millions, p318
  9. Jacob, Lt. Gen. JFR, Surrender at Dacca: Birth of A Nation, p196
  10. Islam, Maj. Rafiqul, A Tale of Millions, p313
  11. Orton, Anna (২০১০)। India's Borderland Disputes: China, Pakistan, Bangladesh, and Nepal। Epitome Books। পৃষ্ঠা 117। আইএসবিএন 9789380297156। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৩-১০ 
  12. Burke, S. M (১৯৭৪)। Mainsprings of Indian and Pakistani Foreign Policies – S. M. Burkeআইএসবিএন 9780816607204। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১২ 
  13. Bose, Sarmila (নভেম্বর ২০১১)। "The question of genocide and the quest for justice in the 1971 war" (পিডিএফ)13 (4): 398। এসটুসিআইডি 38668401ডিওআই:10.1080/14623528.2011.625750। ১০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২ 
  14. Army Commands ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ জুলাই ২০১৫ তারিখে
  15. "Gen Cariappa Becomes Eastern Army Commander" (পিডিএফ)Press Information Bureau of India - Archive। ২১ নভেম্বর ১৯৪৭। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০২১ 
  16. "Changes in Army Commands" (পিডিএফ)Press Information Bureau of India - Archive। ২০ জানুয়ারি ১৯৪৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০২১ 
  17. "Eastern Command History" 
  18. "Promotions in the Indian Army" (পিডিএফ)Press Information Bureau of India - Archive। ১৫ অক্টোবর ১৯৫২। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২১ 
  19. "From Henderson to Subrahmanyam: Army to be Blamed. And Political Leaders"www.satp.org। ২৪ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  20. "The Two Myths of 1962 | Institute for Defence Studies and Analyses"idsa.in। ২৪ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  21. India, Anuj Bhargava - World Information Pages (Website Designing, Creation, Maintenance, Hosting, Search Engine Submission, Promotion), Indore, MP। "Somnath Sharma, Sam Manekshaw, Amitabh Bachchan, Old Sherwoodians Sherwood College, Nainital - Alumni"www.oldsherwoodians.com। ২৪ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  22. "Indian Army: Charges of incompetence among senior officers undermined the Eastern Command"। ২৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  23. "Eastern Army ex-Commander Kalkat passes away"The Tribune। ২৮ জানুয়ারি ২০২১। 
  24. "Press Information Bureau"। ২৩ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  25. "New Vice Chief of Army Staff Appointed in India"Arab News (ইংরেজি ভাষায়)। ১ জানুয়ারি ২০০৫। ১৭ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  26. "National : New Vice-Chief of Army Staff"The Hindu। ১ জানুয়ারি ২০০৫। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  27. "K S Jamwal is new GoC-in-C, Eastern Command"Zee News (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ জানুয়ারি ২০০৭। ২৩ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  28. "Lt Gen Kapoor to be new VCOAS; Panag, Jamwal to head N, E Cmds"www.oneindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  29. "Army chief gets his way, Panag shifted out of J&K - Times of India"The Times of India। ১৮ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  30. "Press Information Bureau"। ২৩ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  31. "Press Information Bureau"। ২৩ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  32. "Lt. Gen. Naravane appointed Eastern Army Commander"The Hindu। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  33. "Lieutenant General Anil Chauhan takes over as Eastern Army Commander" 
  34. Pande, Manoj। "Manoj Pande to take over Eastern Command" 

আরও পড়ুন[সম্পাদনা]

  • রিচার্ড এ. রেনাল্ডি ও রবি রিখে, 'ইন্ডিয়ান আর্মি অর্ডার অফ ব্যাটল,' টাইগার লিলি বুকস: আ ডিভিশন অফ জেনারেল ডাটা এলএলসি, আইএসবিএন ৯৭৮-০-৯৮২০৫৪১-৭-৮, ২০১১।