পুরুলিয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন
পুরুলিয়া জংশন | |
---|---|
ভারতীয় রেল জংশন স্টেশন | |
অবস্থান | স্টেশন রোড, পুরুলিয়া শহর, মেদিনীপুর বিভাগ, পশ্চিমবঙ্গ ভারত |
স্থানাঙ্ক | ২৩°১৯′৩০″ উত্তর ৮৬°২২′৪১″ পূর্ব / ২৩.৩২৫° উত্তর ৮৬.৩৭৮° পূর্ব |
উচ্চতা | ২৪৬ মিটার (৮০৭ ফু) |
লাইন | আসানসোল-টাটানগর-খড়গপুর লাইন , পুরুলিয়া-রাঁচি লাইন |
প্ল্যাটফর্ম | ৪ |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | আদর্শ (ভূমিস্ত) |
পার্কিং | হ্যাঁ |
সাইকেলের সুবিধা | হ্যাঁ |
অন্য তথ্য | |
অবস্থা | সক্রিয় ['এ' শ্রেণীর রেলওয়ে স্টেশন] |
স্টেশন কোড | পিআরআর |
অঞ্চল | দক্ষিণ পূর্ব রেল |
বিভাগ | আদ্রা রেলওয়ে বিভাগ |
ইতিহাস | |
চালু | ১৮৯০ |
বৈদ্যুতীকরণ | ১৯৬১-৬২ |
আগের নাম | বেঙ্গল-নাগপুর রেলওয়ে |
যাতায়াত | |
যাত্রীসমূহ | গড়ে ৬,৫০০ (প্রতিদিন) |
অবস্থান | |
পুরুলিয়া রেলওয়ে স্টেশনটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া জেলার সদর দপ্তর পুরুলিয়া শহরের অবস্থিত। এই স্টেশনটি এই শহরের প্রধান রেল যোগাযোগ কেন্দ্র।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৮৮৭ সালে নাগপুর ছত্তিশগড় রেলপথকে আপগ্রেড করার লক্ষ্যে এবং তারপর এটি বিলাসপুর থেকে আসানসোল পর্যন্ত বিস্তৃত করার জন্য বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ে গঠিত হয়, যাতে হওয়ায় হাওড়া-মুম্বাই রুটটি একাধিক এলাকা থেকে এলাহাবাদ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ে প্রধান হাওড়া-দিল্লি মূল লাইনের নাগপুর থেকে আসানসোলের লাইনটি ১৮৯১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পণ্য পরিবহনের জন্য খোলা ছিল।[১]
পুরুলিয়া-রাঁচি লাইন ১৯০৭ সালে BNR একটি সংকীর্ণ গেজ রেলপথ হিসাবে খোলা হয়।[২] রাঁচি-কোটশীলা বিভাগ ১৯৬০ সালে বিস্তৃত গেজ এবং পরে ঘাটশিলা-পুরুলিয়া বিভাগে আপগ্রেড করা হয়েছিল।[১]
বৈদ্যুতীকরণ
[সম্পাদনা]১৯৬১-২৬ সালে পুরুলিয়া-চক্রধরপুর, কান্দরা-গোমরারিয়া, সিনি-আদিত্যপুর, আদিত্যপুর-তাতানগর, চক্রধরপুর-মনোহরপুর ও মনোহরপুর-রউরকেলা বিভাগগুলি বিদ্যুতায়িত হয়।[৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Major Events in the Formation of S.E. Railway"। South Eastern Railway। ২০১৩-০৪-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১০।
- ↑ "IR History: Part - III (1900 - 1947)"। IRFCA। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১২।
- ↑ "History of Electrification"। IRFCA। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১০। অজানা প্যারামিটার
|1=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)