পার্বতীপুর–পঞ্চগড় রেলপথ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(পার্বতীপুর-পঞ্চগড় রেললাইন থেকে পুনর্নির্দেশিত)
পার্বতীপুর–পঞ্চগড় রেলপথ
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
স্থিতিসক্রিয়
মালিকবাংলাদেশ রেলওয়ে
অঞ্চল বাংলাদেশ
বিরতিস্থল
স্টেশন২০
পরিষেবা
পরিচালকবাংলাদেশ রেলওয়ে
কারিগরি তথ্য
রেলপথের দৈর্ঘ্য১৫০ কিলোমিটার
ট্র্যাক গেজব্রডগেজ, মিটারগেজ, ডুয়েল গেজ ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) ১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট   ইঞ্চি)
চালন গতি১০০
যাত্রাপথের মানচিত্র

পঞ্চগড়
নয়নিবুরুজ রেলওয়ে স্টেশন
টাঙ্গন নদী
কিসমত রেলওয়ে স্টেশন
ঠাকুরগাঁও-আটোয়ারী সড়ক
রুহিয়া রেলওয়ে স্টেশন
আখানগর রেলওয়ে স্টেশন
ঠাকুরগাঁও-নেকমরদ সড়ক
ঠাকুরগাঁও রোড রেলওয়ে স্টেশন
শিবগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন
ঠাকুরগাঁও-পীরগঞ্জ সড়ক
ভোমরাদহ রেলওয়ে স্টেশন
পীরগঞ্জ
নেকমরদ-পীরগঞ্জ সড়ক
টাঙ্গন নদী
সুলতানপুর স্কুল রেলওয়ে স্টেশন
সেতাবগঞ্জ
মোল্লাপাড়া রেলওয়ে স্টেশন
মঙ্গলপুর
বাজনাহার রেলওয়ে স্টেশন
Up arrow
বারসই–রাধিকাপুর
শাখা রেলপথ
রাধিকাপুর
ভারত
বাংলাদেশ
সীমান্ত
বিরল
কাঞ্চন জংশন
পুনর্ভবা নদী
দিনাজপুর
আত্রাই নদী
কাউগাঁ
চিরিরবন্দর রেল সেতু
চিরিরবন্দর
ছোট যমুনা নদী
মন্মথপুর
তিলাই নদী
Right arrow চিলাহাটি-দর্শনা লাইন
পার্বতীপুর জংশন
Left arrow চিলাহাটি-দর্শনা লাইন
Down arrow
পার্বতীপুর-লালমনিরহাট-
বুড়িমারি লাইন
সূত্র: বাংলাদেশ রেলওয়ে মানচিত্র

পার্বতীপুর–পঞ্চগড় রেলপথ বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর জংশন রেলওয়ে স্টেশন থেকে পঞ্চগড় জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন (পঞ্চগড়) পর্যন্ত একটি সচল রেলপথ।[১][২] বৃটিশ আমলে পার্বতীপুর-রুহিয়া ও পাকিস্তান আমলে রুহিয়া-পঞ্চগড় পর্যন্ত তৈরি এ রেলপথটি বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ করে।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

চিলাহাটি–পার্বতীপুর–সান্তাহার–দর্শনা রেলপথের পার্বতীপুর থেকে রুহিয়া পর্যন্ত প্রথমে রেলপথ স্থাপন করা হয়। পরে পাকিস্তান আমলে ১৯৬৭ সালে রুহিয়া থেকে পঞ্চগড় পর্যন্ত এই রেলপথ সম্প্রসারণ করা হয়।

পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা রেলপথ সম্প্রসারণ[সম্পাদনা]

বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্যের সাথে পর্যটনের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাবান্ধা স্থল বন্দরে। তাই সম্ভাবনার এই বন্দরে রেল যোগাযোগ স্থাপন করছে সরকার। বাস্তবায়িত হলে ভারত, নেপাল, ভুটানচীনের সাথে রেল যোগাযোগ স্থাপিত হবে। এছাড়াও বাংলাদেশের অন্যতম সমুদ্রবন্দর মংলার সাথেও সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপিত হবে।[৩] পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা ৫৭ কিলোমিটার রেলপথে পাঁচটি স্টেশন, চারটি নদীতে বড় সেতু, ১৪টি কালভার্ট নির্মাণ হবে ও চারটি সড়ক স্থানে মহাসড়ক অতিক্রম করবে।[৪] নতুন পাঁচটি বি-ক্লাস স্টেশনগুলো হলো- পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশন থেকে,

  1. জগদল রেলওয়ে স্টেশন
  2. ভজনপুর রেলওয়ে স্টেশন
  3. তেঁতুলিয়া রেলওয়ে স্টেশন
  4. তিরনইহাট রেলওয়ে স্টেশন
  5. বাংলাবান্ধা রেলওয়ে স্টেশন[৫]

স্টেশন তালিকা[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "পার্বতীপুর-দিনাজপুর-পঞ্চগড় ব্রডগেজ লাইন উদ্বোধনের অপেক্ষায় আধুনিক রেল যোগাযোগ সুবিধা পাবে ২ জেলার মানুষ"সফল বাংলাদেশ। ২০২০-০১-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৬ 
  2. "দেশের দীর্ঘতম রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৭ 
  3. রিপোর্টার, স্টাফ। "অচিরেই বাংলাবান্ধা পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারণের কাজ তেঁতুলিয়ায় রেলমন্ত্রী"DailyInqilabOnline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-২৭ 
  4. "পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা রেললাইন সম্প্রসারণ কাজ শুরু শিগগিরই"মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-২৭ 
  5. "রেলপথেই বাংলাদেশ থেকে যাওয়া যাবে নেপাল-ভুটান-চীন"https://wwww.jagonews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-২৭  |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)