নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগম
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অধ্যাপক ডা. নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগম | |
---|---|
জন্ম | ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৬২ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
অন্যান্য নাম | শিরীন |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
পেশা | চিকিৎসাবিদ্যা |
পরিচিতির কারণ | চিকিৎসাবিদ্যায় স্বাধীনতা পুরস্কার (২০১৯) |
দাম্পত্য সঙ্গী | কর্নেল (অবসরপ্রাপ্ত) আজহার উদ্দিন আহমেদ |
পিতা-মাতা |
|
পুরস্কার | স্বাধীনতা পুরস্কার (২০১৯) |
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডাঃ নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগম (জন্মঃ ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৬২) হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত চিকিৎসক। চিকিৎসা শাস্ত্রে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০১৯ সালে তাকে “চিকিৎসাবিদ্যায় স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।[১]
জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি
[সম্পাদনা]ফাতেমা বেগম ১৯৬২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সীর (বর্তমানঃ বাংলাদেশ) মৌলভীবাজারে জন্মগ্রহণ করেন।[২] শুল্ক বিভাগের কর্মকর্তা এম এ ওয়াদুদ এবং গৃহিনী ময়য়ুন্নেছা খাতুনের সাত সন্তানের মধ্যে তিনি ষষ্ঠ।[৩]
ফাতেমা বেগম বর্তমানে তার স্বামী কর্নেল (অবসরপ্রাপ্ত) আজহার উদ্দিন আহমেদের সাথে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে থাকেন। এই জুটির দুই মেয়ে এবং এক নাতি রয়েছে।[২]
শিক্ষাজীবন
[সম্পাদনা]তিনি কিশোরী মোহন বালিকা বিদ্যালয় থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি. ও এম.সি. কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি. পাশ করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে ১৯৮৫ সালে মেধা তালিকার ২য় স্থান অধিকার করে এম.বি.বি.এস. পাশ করেন।[৩]
পুরস্কার ও সম্মাননা
[সম্পাদনা]বাংলাদেশের শিশুদের চিকিৎসা ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১৯ সালে দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”[৪][৫][৬] হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে।[১]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের তালিকা"। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৯।
- ↑ ক খ "যে অনন্য কর্মের জন্য স্বাধীনতা পদক পেলেন ডা. নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগম"। ডাক্তার প্রতিদিন ডটকম অনলাইন। ১৬ মার্চ ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৯।
- ↑ ক খ "স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা: নুরুন্নাহার ফাতেমা সিলেটের কৃতী সন্তান"। সিলেটের ডাক (অনলাইন ভার্সন)। ১৫ মার্চ ২০১৯। ১৯ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৯।
- ↑ সানজিদা খান (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার"। সিরাজুল ইসলাম। [[বাংলাপিডিয়া]]। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৯।
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।
ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য) - ↑ "স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য বাড়ছে"। কালেরকন্ঠ অনলাইন। ২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৯।
- ↑ "প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাধীনতা পদক-২০১৯ হস্তান্তর করেন..."। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৫ মার্চ ২০১৯। ২৪ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৯।