নিকোপোলের যুদ্ধ
অবয়ব
নিকোপোলের যুদ্ধ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
রুশ–তুর্কি যুদ্ধ (১৮৭৭–১৮৭৮) অংশ | |||||||
![]() নিকোপল, নিকোলাই দিমিত্রিয়েভ-ওরেনবার্গস্কি, ১৮৮৩-এ উসমানীয় আত্মসমর্পণ | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
![]() |
![]() | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
নিকোলাই ক্রিডেনার |
উসমান পাশা হাসান পাশা | ||||||
শক্তি | |||||||
রাশিয়ান ৯ কর্পস (২০,০০০) | ৭,০০০ | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
২৭৬ নিহত ৮৪ নিখোজ ৯৪৯ আহত[১] | ৭,০০০ বন্দী[১] |
নিকোপোলের যুদ্ধ বা নিকোপোলিসের যুদ্ধ (তুর্কি : Niğbolu Muharebesi) হচ্ছে রুশ-তুর্কি যুদ্ধের (১৮৭৭-১৮৭৮) প্রথম দিকের যুদ্ধগুলির মধ্যে একটি। রুশ সেনারা দানিউব নদী অতিক্রম করার সাথে সাথে তারা নিকোপোলের (নিকোপোলিস) দুর্গের কাছে পৌঁছেছিল। তুর্কি হাইকমান্ড উসমান পাশাকে ভিডিন থেকে সৈন্য নিয়ে পাঠায় রাশিয়ানদের দানিউব পার হওয়ার বিরোধিতা করার জন্য। উসমানের উদ্দেশ্য ছিল নিকোপোলকে শক্তিশালী করা এবং রক্ষা করা। যাইহোক, জেনারেল নিকোলাই ক্রিডেনারের অধীনে রাশিয়ান ৯ কর্পস শহরে পৌঁছে এবং উসমান পৌঁছানোর আগেই গ্যারিসনকে বোমাবর্ষণ করে। ফলে তিনি প্লেভনায় ফিরে যান। নিকোপোল গ্যারিসন নির্মূল করায় রাশিয়ানরা প্লেভনার দিকে অগ্রসর হতে সমস্যা হয়নি।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- "The battle of Nikopol"। Radio Bulgaria। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৭। ৬ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-০৩।
- https://web.archive.org/web/20050409083745/http://www.xenophongi.org/rushistory/battles/plevna2.htm
- Compton's Home Library: Battles of the World CD-ROM