নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন
![]() | |||
পূর্ণ নাম | নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন | ||
---|---|---|---|
ডাকনাম | দ্য রেভস | ||
প্রতিষ্ঠিত | ৬ জুন ১৯৯৫ | ||
মাঠ | জিলেট স্টেডিয়াম | ||
ধারণক্ষমতা | ২০,০০০[১] | ||
সভাপতি | ![]() | ||
ম্যানেজার | ![]() | ||
লিগ | মেজর লিগ সকার | ||
২০২২ | ইস্টার্ন: ১০ম সামগ্রিক: ২০তম প্লে-অফ: অনুত্তীর্ণ | ||
ওয়েবসাইট | ক্লাব ওয়েবসাইট | ||
| |||
নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন (ইংরেজি: New England Revolution; সাধারণত এনইআর এবং সংক্ষেপে নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন নামে পরিচিত) হচ্ছে বৃহত্তর বস্টন ভিত্তিক একটি মার্কিন পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এই ক্লাবটি বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ স্তরের ফুটবল লিগ মেজর লিগ সকারে ইস্টার্ন কনফারেন্সের অংশ হিসেবে প্রতিযোগিতা করে।[২] এই ক্লাবটি ১৯৯৫ সালের ৬ই জুন তারিখে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট জিলেট স্টেডিয়ামে দ্য রেভস নামে পরিচিত ক্লাবটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে।[৩] বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন মার্কিন সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় ব্রুস এরিনা এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন ব্রায়ান বিলেলো।[৪] বর্তমানে স্পেনীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় চার্লস গিল এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।[৫][৬]
ঘরোয়া ফুটবলে, নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন এপর্যন্ত ২টি শিরোপা জয়লাভ করেছে; যার মধ্যে একটি সাপোর্টার্স শিল্ড এবং একটি ইউএস ওপেন কাপ শিরোপা রয়েছে। অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায়, নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশনের সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০২২ কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার-ফাইনালের পৌঁছানো; যেখানে তারা ক্লাব উনিভের্সিদাদ নাসিওনালের কাছে পেনাল্টি শুট-আউটে পরাজিত হয়েছিল।[৭] অ্যান্ড্রু ফ্যারেল, শার্লি জোসেফ, ম্যাট রিস, টেলর টুয়েলম্যান এবং লি এনগুয়েনের মতো খেলোয়াড়গণ নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশনের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৯৫ মৌসুমে, পেশাদার ফুটবল ক্লাব হিসেবে প্রথম মৌসুমে নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেশাদার ফুটবল ক্লাবগুলোর মধ্যকার আয়োজিত মার্কিন ফুটবল লিগ পদ্ধতির তৎকালীন শীর্ষ স্তরের পেশাদার ফুটবল লিগ মেজর লিগ সকারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল; ফ্রাঙ্ক স্টেপলটনের অধীনে উক্ত মৌসুমে নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন ১৫ জয়ে সর্বমোট ৩৩ পয়েন্ট অর্জন করে ১৯৯৫ মেজর লিগ সকারের সামগ্রিক পয়েন্ট তালিকায় ৯ম স্থান অর্জন করেছিল।[৮][৯] মেজর লিগ সকারের উক্ত মৌসুমে মার্কিন আক্রমণভাগের খেলোয়াড় জো-ম্যাক্স মুর ১১টি গোল করে নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশনের হয়ে সর্বোচ্চ গোল করেছিলেন।
নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন ২০০৮ কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস লিগে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস লিগে অংশগ্রহণ করেছে। ২০০৮ সালের ২৮শে আগস্ট তারিখে, ত্রিনিদাদীয় ক্লাব জো পাবলিকের বিরুদ্ধে মুখোমুখি হওয়ার মাধ্যমে নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন উক্ত প্রতিযোগিতায় অভিষেক করেছে;[১০] মারভিন লি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে জো পাবলিক ২–১ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল। উক্ত মৌসুমের প্রাথমিক পর্বের দুই লেগে নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন পরাজিত হয়ে আসর হতে বিদায় নিয়েছিল।[১১]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ https://www.bostonusa.com/plan/greater-boston-regions/foxborough/
- ↑ https://www.mlssoccer.com/clubs/new-england-revolution/
- ↑ https://www.transfermarkt.com/new-england-revolution/stadion/verein/626
- ↑ https://www.transfermarkt.com/new-england-revolution/startseite/verein/626
- ↑ https://www.revolutionsoccer.net/players
- ↑ https://www.worldfootball.net/teams/new-england-revolution/2023/2/
- ↑ https://www.concacaf.com/en/champions-league/game-details?matchid=607748
- ↑ https://www.worldfootball.net/team_performance/new-england-revolution/usa-major-league-soccer-1996/nach-toren/
- ↑ http://www.mlssoccer.com/standings
- ↑ http://www.concacaf.com/competitions/matchreport/7142.pdf
- ↑ https://web.archive.org/web/20080911123057/http://www.concacaf.com/competitions/matchreport/7143.pdf
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)
- মেজর লিগ সকারে নিউ ইংল্যান্ড রেভোলুশন (ইংরেজি)