বিষয়বস্তুতে চলুন

নাসির আহমদ খান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নাসির আহমদ খান
নাসির আহমদ খানের কবরের উপর একটি শিলালিপি
দারুল উলুম দেওবন্দের ৮ম শায়খুল হাদিস
কাজের মেয়াদ
১৯৭১ – ২০০৮
পূর্বসূরীশরীফ হাসান দেওবন্দি
উত্তরসূরীসাঈদ আহমদ পালনপুরী
দারুল উলুম দেওবন্দের ১০ম অধ্যক্ষ
কাজের মেয়াদ
১৯৯১ – ২০০৯
পূর্বসূরীমিরাজুল হক দেওবন্দি
উত্তরসূরীসাঈদ আহমদ পালনপুরী
দারুল উলুম দেওবন্দের উপ-উপাচার্য
কাজের মেয়াদ
১৯৭১ – ১৯৯৪
পূর্বসূরীমিরাজুল হক দেওবন্দি
উত্তরসূরীমুহাম্মদ উসমান দেওবন্দি
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম২৩ ডিসেম্বর, ১৯১৮
মৃত্যু৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০(2010-02-04) (বয়স ৯১)
সমাধিস্থলকাসেমি কবরস্থান
ধর্মইসলাম
আখ্যাসুন্নি
ব্যবহারশাস্ত্রহানাফি
ধর্মীয় মতবিশ্বাসমাতুরিদি
আন্দোলনদেওবন্দি
প্রধান আগ্রহতাফসির, হাদিস, ফিকহ, জ্যোতির্বিদ্যা
যেখানের শিক্ষার্থী
শিক্ষক
কাজঅধ্যাপনা
মুসলিম নেতা

নাসির আহমদ খান ( ১৯১৮–২০১০ ), যিনি নাসির আহমদ খান বুলন্দশাহরি নামেও পরিচিত–ছিলেন একজন ভারতীয় ইসলামী পন্ডিত ও মুহাদ্দিস। তিনি প্রায় পঁয়ষট্টি বছর দারুল উলূম দেওবন্দে অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং এই সময়ে তিনি প্রায় বত্রিশ বছর লাগাতার সহীহ আল-বুখারি পড়ান। তিনি ১৯৯১ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দারুল উলুম দেওবন্দের সদরুল মুদার্রিসিন (অধ্যক্ষ) ছিলেন। []

প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা

[সম্পাদনা]

নাসির আহমেদ ১৯১৯ সালের ২৩ ডিসেম্বর ( রবিউল আউয়াল ২১, ১৩৩৭ হি. ) ব্রিটিশ ভারতের যুক্তপ্রদেশ আগ্রা ও অউধের বুলন্দশহর জেলার বাসীতে আব্দুশ শাকুর খানের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। []

চার অথবা পাঁচ বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান। তার পিতার মৃত্যুর পর বড় ভাই বশির আহমদ খান লালন পালন করেন, যিনি তখনকার বুলন্দশহরে গুলাওসির মাদ্রাসা মানবা-উল-উলূমের শিক্ষক ছিলেন। বশির তাকে মানবা-উল-উলূমে ভর্তি করান। []

১৯৪২ সালে ( ১৩৬২ হি.) যখন বশীর আহমদ দারুল উলূম দেওবন্দে শিক্ষক হিসাবে নিযুক্ত হন, তিনি ভাই নাসির আহমদও তার সাথে দেওবন্দে নিয়ে যান। তিনি হাদিস কোর্সে ভর্তি হন এবং ইজাজ আলী আমরুহীর অধীনে জামে তিরমিযীসহীহ আল-বুখারি অধ্যয়ন করেন। কারণ মা. হুসাইন আহমেদ মাদানি সেই সময়ে এলাহাবাদের নাইনি জেলে আটক ছিলেন। [] ১৯৪৩ সালে (১৩৬৩ হি. ) হুসাইন আহমদ মাদানী কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে দেওবন্দে ফিরে আসার পর নাসির আহমদ খান তার সাথে তৃতীয়বার সহীহ বুখারী, জামে তিরমিযী ও অন্যান্য বই অধ্যয়ন করেন। তিনি আরও দুই বছর দেওবন্দে অবস্থান করেন এবং এসময় তিনি বিভিন্ন শিক্ষকের অধীনে তাজবিদ-কিরাত, ইসলামি যুক্তিবিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যা ও দর্শনসহ বিভিন্ন বিষয়ে অধ্যয়ন করেন।

দেওবন্দে শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন: হুসাইন আহমদ মাদানী, ইজাজ আলী আমরোহী, বশির আহমদ খান, আব্দুল খালিক মুলতানি, আব্দুল হক আকরবি, কারি মুহাম্মদ তৈয়্যব কাসেমি, কাজী শামসুদ্দিন, আবদুর রহমান আমরুহী, হিফজুর রহমান প্রতাপগড়ী, মুহাম্মদ উমর দেওবন্দী প্রমুখ। []

তিনি আসগর আলী সহসপুরীর একজন অনুমোদিত শিষ্য ছিলেন, যিনি হুসাইন আহমদ মাদানীর একজন শিষ্য ও অনুচর ছিলেন। []

কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

স্নাতক হওয়ার পরই আহমদকে মুলতানের একটি বড় মাদরাসায় প্রধান শিক্ষকতার পদের প্রস্তাব দেওয়া হয়; কিন্তু তার ভাই বশির আহমেদ তাকে এতদূর পাঠাতে রাজি হননি।[] ১৯৪৬ সালে (১৩৬৫ হি.) তিনি দারুল উলূম দেওবন্দের অস্থায়ী শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হন। দুই বছর পর ১৩৬৭ হিজরির ২৮ সফর তিনি একজন স্থায়ী শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হন। [] []

১৯৪৬ (১৩৬৫ হি.) থেকে ২০০৮ খ্রিস্টাব্দ (১৪২৯ হি.) পর্যন্ত তিনি দারুল উলুম দেওবন্দে ইসলামি বর্ষপঞ্জি অনুসারে প্রায় পঁয়ষট্টি বছর ও গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি মতে প্রায় তেষট্টি বছর শিক্ষকতা করেছেন এবং ছাত্রদের সহীহ বুখারির মত মৌলিক গ্রন্থ পাঠদান করেছেন। []

১৯৭১ এবং ১৯৭৭ সালের মধ্যবর্তী সময়ে তাঁর কাছে তিনটি হাদীসের বই আরোপিত হয়: তহাবী শরীফ, সহীহ মুসলিম (২য় খণ্ড )মুওয়াত্তা ইমাম মালিক । শরীফ হাসান দেওবন্দীর মৃত্যুর পর ১৯৭৭ সালে তিনি দারুল উলূমের শায়খুল হাদিস নিযুক্ত হন। তিনি এক বছর সহীহ আল-বুখারির উভয় খন্ড পড়ান। এর পরে তার শেষ বর্ষ পর্যন্ত তিনি শুধুমাত্র এর ১ম খন্ড পড়ান। [] [] [১০] তিনি প্রায় বত্রিশ বছর সহীহ বুখারি পড়ান, [১১] [১২] [১৩] [১০] এবং এসময়ে প্রায় পঁচিশ হাজার ছাত্র তাঁর কাছে সহীহ আল-বুখারি অধ্যয়ন করেন। [] []

১৯৭১ (১৩৯১ হি.) থেকে ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৪ হি.) পর্যন্ত তিনি প্রায় তেইশ বছর দারুল উলূম দেওবন্দের ডেপুটি ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। [১৪] উপরন্তু, ১৯৯১ (১৪১২ হি.) থেকে ২০০৮ ( ১৪২৯ হি.) পর্যন্ত প্রায় আঠার বছর দারুল উলূম দেওবন্দের অধ্যক্ষের পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। [১৫] [১৪] ২০০৮ সালে (১৪২৯ হি.) বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি দারুল উলূম দেওবন্দে তার দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করার জন্য একটি অনুরোধপত্র জমা দেন। তার অনুরোধটি গৃহীত হয় এবং তার স্থলাভিষিক্ত হন সাইদ আহমদ পালনপুরী। তাকে ১৫,০০০ মাসিক পেনশন দেওয়া হয় এবং তার উপর অর্পিত দায়িত্ব থেকে অবসর দেওয়া হয়। [১৬] [১৭]

ছাত্রবৃন্দ

[সম্পাদনা]

নাসির আহমদ খানের হাজার হাজার ছাত্র রয়েছেন: [১৮] ওয়াহিদুজ্জামান কিরানবি, মা. মুজাহিদুল ইসলাম কাসেমি, খুরশীদ আলম দেওবন্দি, মাও. কামরুদ্দিন আহমদ গোর্খপুরী, মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরী, আরশাদ মাদানী, আবুল কাসিম নোমানি, উসমান মনসুরপুরী, রিয়াসাত আলী, আব্দুল খালেক সাম্ভলী, মুহাম্মদ আমীন পালনপুরী, মুজিবুল্লাহ গন্ডবি, আব্দুল আলী ফারুকী, মুফতি আব্দুর রাজ্জাক, সালমান মনসুরপুরী, ওয়াযেদ হুসেন দেওবন্দী, নাসিম আখতার শাহ কায়সার, নাদিম আল-ওয়াজিদি, আব্দুল রউফ খান, ইশতিয়াক আহমদ কাসেমি, [] মাও. ইশতিয়াক আহমদ, [] [১৯] আবদুল্লাহ মারুফি, [২০] মাও. আরিফ জামিল মোবারকপুরী। [২১] ১৯৭৭ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত প্রায় ২৮,০০০ প্রাক্তন ছাত্র দারুল উলূম থেকে শায়খুল হাদিস হিসাবে তার মেয়াদকালে স্নাতক হন। [২২]

জ্যোতির্বিদ্যায় অবদান

[সম্পাদনা]

নাসির আহমদকে তার সমসাময়িকরা জ্যোতির্বিদ্যায় বিশেষজ্ঞ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। তিনি দারুল উলূমে বহু বছর ধরে এই বিষয়ের বিখ্যাত বই আল-তাসরীহ পড়ান। তিনি একটি সাময়িকীও তৈরি করেন এবং এই বিষয়ে একটি সুপরিচিত বইও রচনা করেন। [২৩] তিনি জ্যোতির্বিজ্ঞানের গ্রন্থ ফাতিয়াহের উপর একটি টীকা লিখেন, যা মাকতাবা দারুল উলূম থেকে প্রকাশিত হয়েছিল এবং [] [২৪] এ বিষয়ে তার ছাত্ররা দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে, যাদের একজন সুপরিচিত হলেন ম্যানচেস্টারের বাসিন্দা সমীরুদ্দিন কাসেমি, যিনি জ্যোতির্বিদ্যা বিষয়ে কয়েকটি বইয়ের লেখক; যেমন: সামরাতুল-ফালকিয়্যাত, রুইয়াত-ই-হিলাল ইলমে ফল্কিয়াত কি রোশনি মে (জ্যোতির্বিদ্যার আলোকে চাঁদ দেখা) ও সামেরি ক্যালেন্ডার[] [২৫] [২৬]

মৃত্যু ও স্মারক

[সম্পাদনা]

নাসির আহমদ ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি (১৯ সফর, ১৪৩১ হিজরি ) দেওবন্দে [২৭] [২৮] ইসলামি বর্ষপঞ্জি অনুসারে প্রায় ৯৫ বছর বয়সে ও গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসারে ৯২ বছর বয়সে মারা যান। মাওলানা উসমান মনসুরপুরীর নেতৃত্বে দারুল উলূম দেওবন্দে হাজার হাজার মানুষ তার জানাজায় অংশ নেন এবং তাকে কাসেমী কবরস্থানে দাফন করা হয়। [২৯] [৩০] [৩১] [৩২] [৩৩]

উর্দুতে লিখিত নাসির আহমদের কবরের উপর একটি শিলালিপি।

মৃত্যুকালে তিনি পাঁচ ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন। পুত্রদের মধ্যে রয়েছেন: জমির আহমেদ খান, রাফি আহমদ খান, আজিজ আহমেদ খান, শাকিল আহমদ খান ও আকিল আহমেদ খান এবং তারা সবাই পবিত্র কুরআন হাফিজ। [৩৪] []

আরো দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Mayurbhanji, Muhammad Rūhul Amīn (২৮ জুন ২০২২)। "Tazkira Sheikh al-Hadith Maulana Naseer Ahmad Khan Bulandshahri (1918–2010)"Qindeel Online (উর্দু ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "Amīn" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  2. Amini, Noor Alam Khalil (ডিসেম্বর ২০০০)। Woh Koh Kan Ki Baat (উর্দু ভাষায়) (3rd সংস্করণ)। Idara-e-Ilm-o-Adab। পৃষ্ঠা 336। 
  3. al-Wajidi, Nadeem (২০১০)। Khuda Rahmat Kunad (উর্দু ভাষায়) (1st সংস্করণ)। Darul Kitab। পৃষ্ঠা 357–364। 
  4. "Sheikh Naseer Ahmad Khan passed away: Abdur Rauf Ghaznavi" (আরবি ভাষায়)। Darul Uloom Deoband। আগস্ট–অক্টোবর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ 
  5. Burney, Khalilur Rahman Qasmi (২০১২)। Nuqoosh-e-Hayāt (উর্দু ভাষায়) (1st সংস্করণ)। Khalilur Rahman Qasmi। পৃষ্ঠা 121। 
  6. Burney 2012, পৃ. 121।
  7. Rizwi, Syed Mehboob (১৯৮১)। "Maulana Naseer Ahmed Khan"History of Dar al Ulum Deoband (ইংরেজি ভাষায়) (1st সংস্করণ)। Idara-e-Ehtemam। পৃষ্ঠা 163। 
  8. Mayurbhanji, Muhammad Rūhul Amīn (২৮ জুন ২০২২)। "Tazkira Sheikh al-Hadith Maulana Naseer Ahmad Khan Bulandshahri (1918–2010)"Qindeel Online (উর্দু ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ 
  9. Qasmi, Muhammadullah Khalili (অক্টোবর ২০২০)। Darul Uloom Deoband Ki Jame O Mukhtasar Tareekh (উর্দু ভাষায়) (3rd সংস্করণ)। Shaikh-Ul-Hind Academy। পৃষ্ঠা 649–651, 749–750। ওসিএলসি 1345466013 
  10. Kaleem 2017, পৃ. 149।
  11. Mansoorpuri, Muhammad Salman (এপ্রিল ২০২০)। Zikr-e-Raftagan (উর্দু ভাষায়) (2nd সংস্করণ)। Al Markaz Al Ilmi Lin Nashri Wat Tahqeeq। পৃষ্ঠা 471। 
  12. Burney, Khalilur Rahman (২০১৬)। Qafla-e-Ilmo-o-Kamāl (উর্দু ভাষায়)। Idara-e-Ilmi Markaz। পৃষ্ঠা 234। 
  13. Rampuri, Riyasat Ali Qasmi (২০২৩)। Kārwān-e-Ahl-e-Haque (উর্দু ভাষায়) (1st সংস্করণ)। Maktabat-ul-Aafiya। পৃষ্ঠা 205–206। 
  14. Qasmi, Muhammadullah Khalili (অক্টোবর ২০২০)। Darul Uloom Deoband Ki Jame O Mukhtasar Tareekh (উর্দু ভাষায়) (3rd সংস্করণ)। Shaikh-Ul-Hind Academy। পৃষ্ঠা 649–651, 749–750। ওসিএলসি 1345466013 
  15. Mayurbhanji, Muhammad Rūhul Amīn (২৮ জুন ২০২২)। "Tazkira Sheikh al-Hadith Maulana Naseer Ahmad Khan Bulandshahri (1918–2010)"Qindeel Online (উর্দু ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ 
  16. Mayurbhanji, Muhammad Rūhul Amīn (২৮ জুন ২০২২)। "Tazkira Sheikh al-Hadith Maulana Naseer Ahmad Khan Bulandshahri (1918–2010)"Qindeel Online (উর্দু ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ 
  17. Rampuri 2023, পৃ. 207।
  18. Burney 2016, পৃ. 233।
  19. Burney 2012, পৃ. 168–226।
  20. Mayurbhanji, Muhammad Rūhul Amīn (১২ এপ্রিল ২০২৩)। "Maulana Mufti Abdullah Maroofi: Mukhtasar Sawanihi Khaka"Qindeel Online (উর্দু ভাষায়)। ১৭ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২৪ 
  21. Mubarakpuri, Arif Jameel (২০২১)। Mausoo'a Ulama-u- Deoband (আরবি ভাষায়) (1st সংস্করণ)। Shaikhul Hind Academy। পৃষ্ঠা 483। 
  22. Qasmi, Muhammadullah Khalīli। "Obituary: Shaikh Naseer Ahmad Khan (1918-2010)"Academia.edu (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ 
  23. al-Wajidi, Nadeem (২০১০)। Khuda Rahmat Kunad (উর্দু ভাষায়) (1st সংস্করণ)। Darul Kitab। পৃষ্ঠা 357–364। 
  24. Rizwi, Syed Mehboob (১৯৮১)। "Maulana Naseer Ahmed Khan"History of Dar al Ulum Deoband (ইংরেজি ভাষায়) (1st সংস্করণ)। Idara-e-Ehtemam। পৃষ্ঠা 163। 
  25. "Hai Tujh Se Deeda-e-Mah-o-Anjum Farogh-Geer Maulana Naseer Ahmad Khan: Farooq Azam Aajiz Qasmi" (উর্দু ভাষায়)। Darul Uloom Deoband। সেপ্টেম্বর–অক্টোবর ২০০৯: 107–112। 
  26. Mayurbhanji, Muhammad Rūhul Amīn (১৪ অক্টোবর ২০২৩)। "Maulana Sameeruddin Qasmi: Mukhtasar Sawānihi Khaka"Baseerat Online (উর্দু ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ 
  27. "فضيلة الأستاذ المحدث نصير أحمد خان في ذمة الله تعالى" (আরবি ভাষায়)। Darul Uloom Nadwatul Ulama। মে ২০১০: 94–95। 
  28. "Maulana Naseer Ahmad Khan of Darul Uloom Deoband passes away"Two Circles (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ 
  29. Burney 2012, পৃ. 273–275।
  30. "Sheikh al-Hadith Hazrat Maulana Naseer Ahmad Khan Sahab Ke Saniha-e-Irtehāl Ke Baad Darul Uloom Mein Ta'ziyati Ijlaas Aur Tadfeen, by Ishtiaque Ahmad Qasmi" (উর্দু ভাষায়)। Darul Uloom Deoband। মার্চ ২০১০: 47–51। 
  31. Burney 2012, পৃ. 127–128।
  32. Qasmi, Muhammad Burhanuddin (১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "Maulana Naseer Ahmad Khan"The Milli Gazette (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১২ 
  33. Khujnawari, Muhammad Sajid (অক্টোবর ২০১৫)। Bazm-e-Raftagān (আরবি ভাষায়) (1st সংস্করণ)। Idara-e-Islāmiyyāt। পৃষ্ঠা 148–151। 
  34. Burney 2012, পৃ. 128।