নারীদের ক্রীড়া

বাম থেকে ডানে; উপর থেকে নীচে: কানাডিয়ান মহিলারা রিংগেট খেলছেন; মার্কিন গল্ফ খেলোয়াড়, মিশেল উই ওয়েস্ট; স্প্যানিশ ভলিবল খেলোয়াড়, মিরেয়া ডেলগাডো; কলম্বিয়ান সাইক্লিস্ট মারিয়ানা পাজন

নারী ও মেয়েরা ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায়ে ক্রীড়া, শারীরিক সক্ষমতা ও ব্যায়ামে অংশগ্রহণ করেছে। তবে তাদের সম্পৃক্ততা সবসময় একরকম ছিল না। এটি দেশ, সময়, ভৌগোলিক অবস্থান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্তরের ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়েছে।^[১] আধুনিক যুগের সংগঠিত ক্রীড়ায় কাঠামোবদ্ধ প্রতিযোগিতা ও আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত হলেও তা শিল্পায়ন যুগের শেষ পর্যন্ত পুরুষ ও নারীদের জন্যই পুরোপুরি বিকশিত হয়নি। এই পরিবর্তন ক্রীড়ার কাঠামো ও চর্চার ধরণে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নারীদের জন্য আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক সুযোগ সৃষ্টি করে।^[২]

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

↑ Cahn, Susan K. (১৯৯৫)। Coming on Strong: Gender and Sexuality in Twentieth-century Women's Sport (ইংরেজি ভাষায়)। Harvard University Press। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৬৭৪-১৪৪৩৪-৭।
↑ Stanley Eitzen, D. (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। Fair and Foul: Beyond the Myths and Paradoxes of Sport। Rowman & Littlefield। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৪২২-৪৮৪৫-৮। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২৪। {{বই উদ্ধৃতি}}: |website= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ

[1] Cahn, Susan K. (১৯৯৫)। Coming on Strong: Gender and Sexuality in Twentieth-century Women's Sport (ইংরেজি ভাষায়)। Harvard University Press। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৬৭৪-১৪৪৩৪-৭।

[2] Stanley Eitzen, D. (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। Fair and Foul: Beyond the Myths and Paradoxes of Sport। Rowman & Littlefield। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪৪২২-৪৮৪৫-৮। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২৪। {{বই উদ্ধৃতি}}: |website= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)

[১]

[২]