নাখোদা মসজিদ
নাখোদা মসজিদ | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
জেলা | কলকাতা |
প্রদেশ | পশ্চিমবঙ্গ |
ধর্মীয় অনুষ্ঠান | সুন্নি হানাফি |
যাজকীয় বা সাংগঠনিক অবস্থা | মসজিদ |
অবস্থান | |
অবস্থান | ![]() |
স্থানাঙ্ক | ২২°৩৪′৩৫″ উত্তর ৮৮°২১′২১″ পূর্ব / ২২.৫৭৬৩৯° উত্তর ৮৮.৩৫৫৮৩° পূর্ব |
স্থাপত্য | |
স্থপতি | মেমন জামাত |
ধরন | মসজিদ |
স্থাপত্য শৈলী | ইসলামি মুঘল |
সম্পূর্ণ হয় | ১৯২৬ |
নির্মাণ ব্যয় | ১,৫০০,০০০ টাকা |
নির্দিষ্টকরণ | |
সম্মুখভাগের দিক | পশ্চিম |
ধারণক্ষমতা | ১০,০০০ |
গম্বুজসমূহ | ৩ |
মিনার | ২৭ |
মিনারের উচ্চতা | ১৫১ ফুট |
নাখোদা মসজিদ কলকাতার প্রধান মসজিদ। এটি মধ্য কলকাতার পোস্তা, বড়বাজার এলাকার জাকারিয়া স্ট্রিট ও রবীন্দ্র সরণির সংযোগস্থলে অবস্থিত।
নির্মাণ[সম্পাদনা]
কচ্ছের একটি ছোট্ট সুন্নি মুসলমান সম্প্রদায় কুচ্চি মেমন জামাত আগ্রার সিকান্দ্রায় অবস্থিত মুঘল সম্রাট আকবরের সমাধি সৌধের অনুকরণে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন।[১][২][৩][৪] কুচ্চি মেমন জামাত সম্প্রদায়ের নেতা আবদুর রহিম ওসমান এই মসজিদের স্থাপক। তিনি নিজে ছিলেন বিশিষ্ট নাবিক। নাখোদা শব্দেরও অর্থ নাবিক।[২][৫]
১৯২৬ সালের ১১ সেপ্টেম্বর এই মসজিদটি স্থাপিত হয়। সেই সময় মসজিদটি তৈরি করতে মোট খরচ হয়েছিল ১৫,০০,০০০ টাকা।[২][৬]
স্থাপত্য এবং বিবরণী[সম্পাদনা]
মসজিদের নামাজ ঘরের ধারণক্ষমতা হল ১০,০০০।
মসজিদে তিনটি গম্বুজ এবং দুইটি মিনার রয়েছে যা ১৫১ ফুট উচ্চ। এছাড়া অতিরিক্ত ২৫টি ছোট ছোট মিনার রয়েছে যা ১০০ ফুট থেকে ১১৭ ফুট উচ্চ।
মসজিদের প্রবেশপথটি ফতেপুর সিকরির বুলন্দ দরজার অনুরূপ। এটি তৈরির সময় টোলপুর থেকে গ্রানাইট পাথর আনা হয়েছিল। মসজিদের ভিতরে সূক্ষ্ম অলঙ্কার এবং শৈল্পিক কল্পনার একটি চমৎকার মিশ্রণ রয়েছে।
চিত্রশালা[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Indo-British Review, Volume 22, Issue 1, Indo-British Historical Society, 1996.
- ↑ ক খ গ Calcutta's edifice: the buildings of a great city by Brian Paul Bach 2006
- ↑ The Book review, Volume 25
- ↑ Urban roots of Indian nationalism: pressure groups and conflict of interests in Calcutta City politics, 1875-1939.
- ↑ Calcutta 200 years: a Tollygunge Club perspective, 1981.
- ↑ http://www.catchcal.com/kaleidoscope/places_to_visit/nakhoda_mosque.asp
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
