নাকুগাঁও স্থলবন্দর
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
নাকুগাঁও স্থলবন্দর | |
---|---|
বিস্তারিত | |
নির্মাণ | ২০০৯ |
চালু | ২০১৫ |
পরিচালনা করে | বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ |
মালিক | বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ |
নাকুগাঁও স্থলবন্দর, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত একটি স্থলবন্দর।[১] এটি শেরপুর জেলার অন্তর্গত নালিতাবাড়ী উপজেলায় অবস্থিত। স্থলবন্দরটি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পশ্চিম গারো পাহাড় জেলার ডালু সীমান্ত ঘেঁষে অবস্থিত।
অবস্থান
[সম্পাদনা]নাকুগাঁও স্থলবন্দর শেরপুর জেলা সদর থেকে প্রায় ৩৩ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে এবং নালিতাবাড়ি থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৯৭ সালে নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী নাকুগাঁওয়ে শুল্ক বন্দরের কাজ শুরু হয়। পাঁচ বছর পর ২০০২ সালে এক প্রজ্ঞাপনে পাথর ও কয়লা ছাড়া সব ধরনের পণ্যের বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়।[২] নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের কার্যক্রম পরিচালতি হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতায় নাকুগাঁও স্থল শুল্ক স্টেশনের কার্যক্রম চালু হয়। ভারত হতে আমদানিকৃত পণ্য গ্রহণ, সংরক্ষণ, কাস্টমস কর্তৃক রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত সুবিধা ও সেবা প্রদানের লক্ষে সরকার কর্তৃক নাকুগাঁও স্থলবন্দর ঘোষণা করা হয়। প্রাথমিকভাবে একটি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় বন্দরের ১৩.৪৬ একর জমি অধিগ্রহণপূর্বক প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মিত হয়। গত ১৮-০৬-২০১৫ খ্রিঃ তারিখে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।[১]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]বাংলাদেশের স্থল বন্দরসমূহের তালিকা
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "নাকুগাঁও স্থলবন্দর"। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। ১ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০২৫।
- ↑ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। "'স্থবির' নাকুগাঁও স্থলবন্দর, 'আশ্বাসেই' ৮ বছর পার"। ‘স্থবির’ নাকুগাঁও স্থলবন্দর, ‘আশ্বাসেই’ ৮ বছর পার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০১-০৯।
