নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী
নরওয়েরের প্রধানমন্ত্রী | |
---|---|
Norges statsminister (Bokmål) Noregs statsminister (Nynorsk) | |
![]() State coat of arms of Norway | |
![]() | |
Executive branch of the Norwegian Government Office of the Prime Minister | |
এর সদস্য | Council of State |
যার কাছে জবাবদিহি করে | The সংসদ |
বাসভবন | Statsministerboligen |
আসন | Regjeringskvartalet, Oslo |
মনোনয়নদাতা | The previous prime minister |
নিয়োগকর্তা | Monarch of Norway on the advice of the previous prime minister or the president of the Storting |
মেয়াদকাল | No fixed term Serves as long as the incumbent does not have the majority of the Storting against them. |
গঠনের দলিল | Constitution of Norway |
সর্বপ্রথম | Peder Anker |
গঠন | 17 May 1814 |
ডেপুটি | Deputy Prime Minister |
বেতন | বার্ষিক: ১৭,৩৫,৬৮২ NOK/US$ ১৬৮০২৩ |
ওয়েবসাইট | Prime Minister's Office |
নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী ( নরওয়েজীয়: statsminister , যার সরাসরি অনুবাদ "রাষ্ট্রের মন্ত্রী") হলেন নরওয়ের সরকার প্রধান এবং প্রধান প্রশাসক । প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রিসভা (সকল জ্যেষ্ঠ সরকারি বিভাগীয় প্রধানদের সমন্বয়ে গঠিত) সম্মিলিতভাবে তাদের নীতি ও কর্মকাণ্ডের জন্য রাজা, স্টর্টিং (নরওয়ের সংসদ), তাদের রাজনৈতিক দল এবং ভোটারদের কাছে দায়বদ্ধ থাকে। বাস্তবে, যেহেতু স্টর্টিংয়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনও সরকারের পক্ষে ক্ষমতায় থাকা প্রায় অসম্ভব, তাই প্রধানমন্ত্রী মূলত স্টর্টিংয়ের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য। প্রধানমন্ত্রী হয়ে থাকেন সাধারণত স্টর্টিং-এর সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা, অথবা শাসক জোটের জ্যেষ্ঠ অংশীদারের নেতা।
নরওয়ের সংবিধান ১৮১৪ সালের ১৭ মে গৃহীত হয়েছিল।[১] প্রধানমন্ত্রীর পদ আইন প্রণয়নের ফলাফল। আধুনিক প্রধানমন্ত্রীদের খুব কম বিধিবদ্ধ ক্ষমতা থাকে, তাও তারা যদি তাদের সংসদীয় দলের সমর্থন পেতে পারেন তবেই। প্রধানমন্ত্রীরা আইনসভা এবং নির্বাহী (মন্ত্রিসভা) উভয়কেই নিয়ন্ত্রণ করেন এবং তাই যথেষ্ট ডি ফ্যাক্টো ক্ষমতার অধিকারী হন। ২০২১ সাল থেকে নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী হলেন শ্রমিক দলের জোনাস গার স্টোরে। তিনি রক্ষণশীল দলের এরনা সুলবার্গের স্থলাভিষিক্ত হন।
ইউরোপের অন্যান্য কিছু দেশের প্রধানমন্ত্রীদের মতো, নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর কাছে রাজাকে স্টর্টিং ভেঙে দিয়ে আগাম নির্বাচনের আহ্বান জানানোর বিকল্প নেই। সংবিধান অনুসারে স্টর্টিংকে চার বছরের মেয়াদ পূর্ণ করতে হয়। প্রধানমন্ত্রী স্টর্টিংয়ে আস্থা ভোটে হারলে তাকে পদত্যাগ করতে হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Norway's Struggle with Her King" (PDF)। The New York Times। ১১ নভেম্বর ১৮৮২।