নিউ কোচবিহার জংশন রেলওয়ে স্টেশন

স্থানাঙ্ক: ২৬°২১′১০″ উত্তর ৮৯°২৮′১০″ পূর্ব / ২৬.৩৫২৯১° উত্তর ৮৯.৪৬৯৫৫° পূর্ব / 26.35291; 89.46955
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নিউ কোচবিহার জংশন
ভারতীয় রেলওয়ে
নিউ কোচবিহার জংশন রেলওয়ে স্টেশন
অবস্থানকোচবিহার, কোচবিহার, পশ্চিমবঙ্গ
ভারত
স্থানাঙ্ক২৬°২১′১০″ উত্তর ৮৯°২৮′১০″ পূর্ব / ২৬.৩৫২৯১° উত্তর ৮৯.৪৬৯৫৫° পূর্ব / 26.35291; 89.46955
পরিচালিতউত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল
লাইনবারৌনি-গুয়াহাটি রেলপথ
আলিপুরদুয়ার-বামনহাট শাখা রেলপথ
প্ল্যাটফর্ম
রেলপথ
নির্মাণ
পার্কিংহ্যাঁ
অন্য তথ্য
অবস্থাকার্যকরী
স্টেশন কোডএনসিবি
অঞ্চল উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল
বিভাগ আলিপুরদুয়ার
ইতিহাস
চালু১৯৬৬
অবস্থান
চুঁচুড়া পশ্চিমবঙ্গ-এ অবস্থিত
চুঁচুড়া
চুঁচুড়া
পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান
চুঁচুড়া ভারত-এ অবস্থিত
চুঁচুড়া
চুঁচুড়া
পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান

নিউ কোচবিহার জংশন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের বারৌনি-গুয়াহাটি লাইনের একটি জংশন স্টেশন। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কোচবিহার জেলার কোচবিহার শহরে অবস্থিত।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

কোচবিহারের প্রথম রেলপথ ছিল যখন কোচবিহার রাজ্য রেলপথ ১৯০১ সালে গিলেদাহা-জৈন্তি পর্যন্ত ন্যারোগেজ গেজ লাইনের নির্মাণ করা হয়েছিল। পরবর্তীতে মিটার গেজ আলিপুরদুয়ার-বামনহাট-গোলকগঞ্জ রেলপথটি নির্মিত হয়ে ছিল। যখন আসাম সংযোগ প্রকল্পটি উত্তরবঙ্গের মাধ্যমে নির্মাণ করা হয়, তখন রেলওয়ে স্টেশনটি আরও নতুন জলপাইগুড়ি-আলিপদদুয়ার-সামুকখোল্লা রোড লাইন ব্যবহার করে।[১]

১৯৬৬ সালে বরৌনি-গুয়াহাটি রেলপথের নিউ জলপাইগুড়ি-নিউ বঙ্গাইগাঁও অংশটি চলু হলে নিউ কোচবিহার স্টেশনটি আবির্ভূত হয়।[২]

নতুন কোচবিহার-গোলকগঞ্জ[সম্পাদনা]

দেশ বিভাজনের আগে কোচবিহার থেকে ধূবরি পর্যন্ত গিলতডহ এবং গোলকগঞ্জের মধ্যে দিয়ে একটি রেল সংযোগ ছিল। এই রেলপথটির কিছু অংশ বাংলাদেশের বামনহাট ও গোলকগঞ্জের মধ্যে দিয়ে গিয়েছিল। এই পথের দুটি স্টেশন হল পেতস্বরী ও সোনাহাট, যা বাংলাদেশে ছিল, এইগুলি দেশ বিভক্ত হওয়ার পরেও কার্যকর ছিল।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. R.P. Saxena। "Indian Railway History timeline"। ১৪ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১১ 
  2. "Some Milestones of NF Railway"। ২৪ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-২৮