বিষয়বস্তুতে চলুন

দ্য টাইমস অব ইসরায়েল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দ্য টাইমস অব ইসরায়েল
জেরুসালেমে প্রধান কার্যালয় (২০১২)
ধরনঅনলাইন সংবাদপত্র
প্রতিষ্ঠাতা
প্রধান সম্পাদকডেভিড হোরোভিৎস
সম্পাদক
  • সুহা হালিফা (আরবি)
  • স্টিফেইন বিতান (ফরসি)
  • আভি ডাভিদি (ফার্সি)
উপ-সম্পাদক
  • জশুয়া ডেভিডোভিটচ
  • ইলি লেশেম
  • আমান্দা বরশেল-ডান
মতামত সম্পাদকমিরিয়াম হার্শ্চলেগ
প্রতিষ্ঠাকালফেব্রুয়ারি ২০১২; ১৩ বছর আগে (2012-02)
রাজনৈতিক মতাদর্শমধ্যপন্থী[][][][][][][]
ভাষাইংরেজি, হিব্রু, আরবি, ফরাসি, ফার্সি
সদর দপ্তরজেরুসালেম
আইএসএসএন০০৪০-৭৯০৯
ওসিএলসি নম্বর1076401854
ওয়েবসাইটtimesofisrael.com

দ্য টাইমস অব ইসরায়েল (ইংরেজি: The Times of Israel) হলো একটি ইসরায়েলি বহুভাষিক অনলাইন সংবাদপত্র যা ২০১২ সালে চালু হয়েছিল এবং তখন থেকে এটি পাঠক সংখ্যার দিক থেকে বৃহত্তম ইংরেজি ভাষার ইহুদি এবং ইসরায়েলি সংবাদ উৎস হয়ে উঠেছে। এটি ইসরায়েলি সাংবাদিক ডেভিড হোরোভিৎস, যিনি প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদকও, এবং আমেরিকান বিলিয়নেয়ার বিনিয়োগকারী সেথ ক্লারম্যান দ্বারা সহ-প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। এর সদরদপ্তর জেরুসালেমে অবস্থিত। এটি "ইসরায়েল, মধ্যপ্রাচ্য এবং ইহুদি সম্প্রদায়ে ঘটতে থাকা নানান ঘটনা তুলে ধরে।"[] মূল ইংরেজি সংস্করণের পাশাপাশি, দ্য টাইমস অফ ইসরায়েল নিজস্ব হিব্রু সংস্করণ (জামান ইসরায়েলের মাধ্যমে), আরবি, ফরাসি এবং ফারসি সংস্করণও প্রকাশ করে। সংবাদ প্রতিবেদন ও বিশ্লেষণ ছাড়াও এই ওয়েবসাইটটি বহু লেখকের জন্য একটি ব্লগ প্ল্যাটফর্ম-ও চালায়[]

২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে, চালু হওয়ার দুই বছর পর, টাইমস অফ ইসরায়েল দাবি করে যে তাদের পাঠক সংখ্যা ছিল ২০ লাখ।[১০] ২০১৭ সালে, পাঠক সংখ্যা বেড়ে ৩৫ লাখে অনন্য মাসিক ব্যবহারকারী হয়েছে।[১১] ২০২১ সালের মধ্যে গড়ে প্রতি মাসে পত্রিকাটির ৯০ লাখের বেশি অনন্য ব্যবহারকারী এবং ৩.৫ কোটি পৃষ্ঠাদর্শন ছিল। একই সময়ে তাদের ব্লগ প্ল্যাটফর্মে সক্রিয় ব্লগারের সংখ্যা ছিল ৯,০০০।[১২][১৩]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

দ্য টাইমস অব ইসরায়েল ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে যাত্রা শুরু করে। এর সহ-প্রতিষ্ঠাতারা হলেন সাংবাদিক ডেভিড হোরোভিৎস,[১৪][১৫] এবং আমেরিকান বিলিওনিয়ার সেথ ক্লারম্যান, যিনি বপস্ট গ্রুপ-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং দ্য ডেভিড প্রজেক্ট-এর চেয়ারম্যান। ক্লারম্যান ওয়েবসাইটটির চেয়ারম্যান।[১৬]

দ্য টাইমস অব ইসরায়েল-এর বেশ কয়েকজন সম্পাদক আগে হারেৎজ ইংরেজি সংস্করণের জন্য কাজ করেছিলেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন জোশুয়া ডেভিডোভিচ এবং রাফায়েল আহরেন। এছাড়াও হারেৎজ-এর সাবেক আরব বিষয়ক প্রতিবেদক অভি ইসাচারোফ – জনপ্রিয় ইজরায়েলি টেলিভিশন সিরিজ ফাউদা – -এর সহ-স্রষ্টা, তিনি এই পত্রিকার মধ্যপ্রাচ্য বিশ্লেষক হিসেবে যোগ দেন।[১৭] দ্য জেরুজালেম পোস্ট-এর ম্যাগাজিন সম্পাদক অ্যামান্ডা বোরশেল-ড্যান বর্তমানে দ্য টাইমস অব ইসরায়েল-এর উপ-সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, তিনি ইহুদি বিশ্ব ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের দায়িত্বে আছেন। তিনি পত্রিকার সাপ্তাহিক পডকাস্টও পরিচালনা করেন।

দ্য টাইমস অব ইসরায়েল ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে সুহা খলিফা সম্পাদিত এর আরবি সংস্করণ চালু করে;[১৮][১৯] স্টেফানি বিটান সম্পাদিত এর ফরাসি সংস্করণ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে চালু হয়;[২০] এবং অভি দাভিদি সম্পাদিত এর ফার্সি সংস্করণ ৭ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে চালু হয়।[২১] এটি বিরানিত গোরেন সম্পাদিত এর হিব্রু সাইট, জামান ইসরায়েল, ১ মে ২০১৯ তারিখে চালু করে।[২২]

আরবি ও ফরাসি উভয় সংস্করণই ইংরেজি বিষয়বস্তুর অনুবাদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ভাষায় মূল বিষয়বস্তু অন্তর্ভুক্ত করে এবং একটি ব্লগ প্ল্যাটফর্মও হোস্ট করে।[১০] আরবি সংস্করণ ঘোষণার সময় হোরোভিৎস পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, দ্য টাইমস অব ইজরায়েল সম্ভবত প্রথম আরবি ব্লগ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে যা "বিভিন্ন মতামতের লেখা প্রকাশ করে। তারা তাদের আরবিভাষী পাঠকদের যাদের কাছে মূল্যবান কিছু বলার আছে, তাদের নিজেদের পাতায় ব্লগ লেখার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। এর উদ্দেশ্য হলো যুক্তিযুক্ত বিতর্কের নিয়ম মেনে চলা এবং তাদের ধারণার আদান-প্রদানের কেন্দ্রে যোগ দেওয়া।"[১৯] যে ধরনের বেনামী মন্তব্য আলোচনাকে অত্যন্ত নিম্নমানের বিষাক্ত পর্যায়ে নামিয়ে আনতে পারে, তা এড়াতে" সাইটের সব সংস্করণে প্রকাশিত খবর ও ফিচারের মন্তব্যের ঘরে কেবল সেই পাঠকরাই মন্তব্য করতে পারবেন যারা তাদের ফেসবুক প্রোফাইল বা অনুরূপ ব্যবস্থার মাধ্যমে শনাক্তকৃত"।[১৯]

ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সালে, চালুর দুই বছর পর, দ্য টাইমস অব ইসরায়েল দাবি করে যে এর পাঠকসংখ্যা ২০ লক্ষ।[১০] ২০১৭ সালে, পাঠকসংখ্যা বেড়ে ৩৫ লক্ষে পৌঁছায়।[১১] ২০২১ সালের মধ্যে, পত্রিকাটির মাসে গড়ে ৯০ লক্ষের বেশি অনন্য ব্যবহারকারী এবং মাসে ৩.৫ কোটির বেশি পৃষ্ঠা দেখা হয়েছে। এটি একটি ব্লগ প্ল্যাটফর্মও বজায় রাখে, যেখানে প্রায় ৯,০০০ ব্লগার পোস্ট করেন।[১২]

নভেম্বর ২০২৩ সালে, ওয়েবসাইটটিতে দর্শনের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ৬০৪% বেড়ে ৬৪.২ মিলিয়ন (৬.৪২ কোটি) হয় এবং এটি প্রথমবারের মতো প্রেস গেজেটের শীর্ষ-৫০ র্যাঙ্কিং-এ ৪২তম স্থানে প্রবেশ করে, ডিজিটাল ইন্টেলিজেন্স প্ল্যাটফর্ম সিমিলারওয়েবের তথ্য অনুযায়ী।[২৩] এই বৃদ্ধির সম্ভাব্য কারণ হল ৭ অক্টোবর ২০২৩-এ ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্য সংক্রান্ত খবরের চাহিদা বৃদ্ধি।

২০১৬ সাল থেকে, দ্য টাইমস অব ইজরায়েল বেশ কয়েকটি দেশের ইহুদি সংবাদপত্রের ওয়েবসাইট হোস্ট করে আসছে, যেগুলো "স্থানীয় অংশীদার" নামে পরিচিত। মার্চ ২০১৬ সালে, এটি নিউইয়র্কের দ্য জিউইশ উইক হোস্ট করা শুরু করে।[২৪] এটি ব্রিটেনের জিউইশ নিউজ, নিউ জার্সির জিউইশ স্ট্যান্ডার্ড, দ্য আটলান্টা জিউইশ টাইমস এবং পিটসবার্গ জিউইশ ক্রনিকল-ও হোস্ট করে।[২৫][২৬][২৭] অক্টোবর ২০১৯ সালে, দি অস্ট্রেলিয়ান জিউইশ নিউজ সপ্তম স্থানীয় অংশীদার হয়ে ওঠে।[২৮]

২ নভেম্বর ২০১৭ সালে, তুরস্কের হ্যাকাররা দ্য টাইমস অব ইজরায়েল-এর ওয়েবসাইট তিন ঘণ্টার জন্য অচল করে দেয়। তারা হোমপেজটি প্রতিস্থাপন করে ইজরায়েল-বিরোধী প্রচারণা দিয়ে।[২৬] এই আক্রমণের জবাবে হোরোভিৎস বলেন: "আমরা নিরন্তরভাবে সাইটের নিরাপত্তা উন্নত করার জন্য কাজ করছি, যা হ্যাকারদের দ্বারা নিরবচ্ছিন্ন আক্রমণের শিকার হয়। এটি দুর্ভাগ্যজনক এবং হ্যাকারদের জন্য লজ্জার যে, তারা চায় না মানুষ ইসরায়েল, মধ্যপ্রাচ্য এবং ইহুদি বিশ্ব সম্পর্কে দায়িত্বশীল ও স্বাধীন সাংবাদিকতা পড়ুক।।"[২৯]

২০২০ সালে, রয়টার্স প্রতিবেদন করে যে দ্য টাইমস অব ইসরায়েল, দ্য জেরুজালেম পোস্ট, আলগেমেইনার এবং আরুৎজ শেভা-র মতো সংবাদমাধ্যমগুলো জাল পরিচয় ব্যবহার করে যে কোনো ব্যক্তির পাঠানো কলাম প্রকাশ করেছে।[৩০][৩১] সমস্যা খুজে পাওয়ার সাথে সাথেই কলামগুলো সরিয়ে ফেলা হয়। মতামত বিভাগের সম্পাদক মিরিয়াম হার্শল্যাগ বলেন যে তিনি এই প্রতারণার জন্য দুঃখিত কারণ এটি জনসাধারণের আলোচনাকে বিকৃত করেছে এবং এর ফলে "নতুন কণ্ঠস্বর শোনা থেকে বিরত রাখতে পারে এমন বাধা" সৃষ্টি হতে পারে।[৩০]

সম্পাদকীয় নীতি

[সম্পাদনা]

বেশিরভাগ সূত্র দ্য টাইমস অব ইসরায়েল-কে "মধ্যপন্থী" হিসাবে বর্ণনা করে।[][][][][][][]

প্রধান সম্পাদক ডেভিড হোরোভিৎস-এর মতে, দ্য টাইমস অব ইসরায়েল কোন রাজনৈতিক ঝোঁক ছাড়াই স্বাধীনভাবে পরিচালিত হবে।[৩২][৩৩] ২০১২ সালে হোরোভিৎস বলেছিলেন: "আমরা স্বাধীন; আমরা কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত বা সম্পৃক্ত নই।"[৩৪]

ব্লগিং প্লাটফর্ম

[সম্পাদনা]

দ্য টাইমস অব ইসরায়েল ২০১২ সাল থেকে একটি তৃতীয় পক্ষের ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে আসছে, যা সংবাদ সাইটের সাথে সম্পৃক্ত নন এমন লেখকদের অনলাইনে প্রকাশনার সুযোগ দেয়। এই প্ল্যাটফর্মের নিবন্ধগুলো স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করা থাকে, এবং দ্য টাইমস অব ইসরায়েল-এর কর্মীগণ ব্লগিং প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত বাইরের ব্যবহারকারীদের বিষয়বস্তু তদারকি বা সম্পাদনা করেন না। দ্য টাইমস অব ইসরায়েল কখনও কখনও সাইটের নীতি লঙ্ঘন করেছে এমন বিষয়বস্তু সরিয়ে ফেলেছে। এই প্ল্যাটফর্মটি মাঝে মাঝে উস্কানিমূলক ও বিতর্কিত ব্লগ পোস্টের কারণে সংবাদপত্রটির জন্য বিতর্ক ডেকে এনেছে, যেগুলো পরবর্তীতে অপসারণ করা হয়েছিল।[৩৫] এই তৃতীয় পক্ষের ব্যবহারকারীদের লেখাগুলো প্রায়শই দ্য টাইমস অব ইসরায়েল-এর স্বীকৃত মূল রচনা হিসাবে ভুলভাবে উপস্থাপিত বা বিভ্রান্ত হয়েছে, যার ফলে সংবাদপত্রটির পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠেছে।[৩৬][৩৭]

আরও গণমাধ্যম

[সম্পাদনা]

লিখিত সাংবাদিকতার পাশাপাশি, দ্য টাইমস অব ইসরায়েল তিনটি পডকাস্ট তৈরি এবং প্রকাশ করে; এটি ভিডিও সামগ্রীও তৈরি করে:[৩৮]

  • দ্য ডেইলি ব্রিফিং, একটি দৈনিক সংবাদ পডকাস্ট।
  • টাইমস উইল টেল, একটি দীর্ঘ-ফর্ম সাপ্তাহিক পর্যালোচনা।
  • প্যারালাইজড নেশন, ইসরায়েলি রাজনৈতিক ব্যবস্থার গভীর পর্যালোচনা।

প্রতিযোগিতা

[সম্পাদনা]

টাইমস অব ইসরায়েল পাঠক সংখ্যার জন্য দ্য জেরুজালেম পোস্ট, আরুৎজ শেভার ' ন্যাশনাল নিউজ, হারেৎজ দৈনিক ইংরেজি সংস্করণ, ইসরায়েল হায়োম এবং দ্য ফরোয়ার্ডের সাথে প্রতিযোগিতা করে।[৩৪]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "The U.S. Reassessment of Netanyahu's Government Has Begun"The New York Times। ১১ জুলাই ২০২৩। David Horovitz, the founding editor of the centrist Times of Israel 
  2. "Is American media coverage of the Israel-Hamas war biased?"Religion News Service। ২১ নভেম্বর ২০২৩। the centrist Times of Israel 
  3. "Israeli media laud Obama 'bear hug'"Politico। ২২ মার্চ ২০১৩। the politically centrist Times of Israel 
  4. "U.N. rewrites history; Jews look on bright side"The Japan Times। ১৯ অক্টোবর ২০১৬। The centrist Times of Israel 
  5. "Israel just crossed a line it has never crossed before"The World from PRX। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। The centrist Times of Israel 
  6. "Shul Axes Pamela Geller, and 2 Others Invite Her"The Forward। ১৪ এপ্রিল ২০১৩। the centrist Times of Israel 
  7. "Migrant workers and refugees affected in the MENA region"BBC Monitoring। ২৮ মে ২০২০। the centrist Times of Israel news website 
  8. "About The Times of Israel | The Times of Israel"The Times of Israel। ২২ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬ 
  9. Grunzweig, Emilie (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "New English-Language Israeli Website Launched"Haaretz। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১২ 
  10. "Times of Israel Adds French Edition"Jewish Telegraphic Agency। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। ২৭ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৪  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "TOI adds French" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  11. "New York Jewish Week, the Times of Israel's new local partner, launches its new website"The Times of Israel। ১১ জানুয়ারি ২০১৭। ২৮ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৭ 
  12. "Introducing: The Times of Israel Community"Times of Israel। ৬ নভেম্বর ২০১৯। ৬ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১৯ 
  13. "Advertise with the Times of Israel"The Times of Israel। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  14. Jodi Rudoren and Michael R. Gordon (৩০ জুন ২০১৩)। "Kerry Sees Progress in Effort to Revive Mideast Talks"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  15. Rudoren, Jodi (২০ জুলাই ২০১৩)। "Palestinian Prisoner Release Is Critical Hurdle in Resuming Peace Talks"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  16. Klarman, Seth (১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "A note from the chairman"The Times of Israel। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৮ 
  17. "The (Possible) Triumph of Common Sense"The Times of Israel। ১১ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৪ 
  18. Wiener, Julie (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Translating Israel, from English to Arabic"জিউইশ টেলিগ্রাফিক এজেন্সি। ২৭ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ 
  19. Horovitz, David (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "From Today, The Times of Israel Is Also in Arabic"The Times of Israel। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ 
  20. Horovitz, David (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Bonjour and Welcome to The Times of Israel in French"The Times of Israel। ২১ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ 
  21. "Khosh Amadid! Welcome to The Times of Israel Persian"The Times of Israel। ২৫ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬ 
  22. Horovitz, David (১ মে ২০১৯)। "Clear-headed journalism, this time in Hebrew: Introducing Zman Yisrael"The Times of Israel। ১০ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৯ 
  23. Majid, Aisha (নভেম্বর ১৭, ২০২৩)। "Top 50 biggest news websites in the world: Times of Israel sees biggest growth as Gaza conflict leads to traffic surge for many"PressGazette। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৫, ২০২৩ 
  24. "Jewish Week To Partner With Times Of Israel"দ্য জিউইশ উইক। ২২ মার্চ ২০১৬। ১০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭ 
  25. "News Brief Times of Israel website hacked by Turkish group"। JYA। ২ নভেম্বর ২০১৭। ৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭ 
  26. Rosenberg, Yair (৩ নভেম্বর ২০১৭)। "Times of Israel Hack Reveals Major Vulnerability in Jewish Media Infrastructure—and Not Just in Israel"ট্যাবলেট। ৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭ 
  27. "Jewish Week To Partner With Times Of Israel"The Jewish Week। ২২ মার্চ ২০১৬। ১০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭ 
  28. "Australian Jewish News becomes Times of Israel's seventh local partner"। ১৫ অক্টোবর ২০১৯। ১১ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৯ 
  29. "Times of Israel hit by hack attack"The Times of Israel। ২ নভেম্বর ২০১৭। ৮ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৭ 
  30. "Deepfake used to attack activist couple shows new disinformation frontier"রয়টার্স। ১৫ জুলাই ২০২০। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  31. Wilensky, David A. M. (১৭ জুলাই ২০২০)। "News outlets covering Israel found, again, to have run fake op-eds"J.জে. দ্য জিউইশ নিউজ অফ নর্দার্ন ক্যালিফোর্নিয়া। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  32. "Tycoons Turning Israeli Media into Hasbara Tools"হারেৎজ। ২০ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৪ 
  33. রোজনার, শমুয়েল (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "More of the News That's Fit to Print!"। ৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০২০ 
  34. Nathan-Kazis, Josh (২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "The Softspoken Man Behind Times of Israel"The Forward। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১২ 
  35. "The Times of Israel and its bloggers"The Times of Israel। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০২৪ 
  36. "Blog Post Advocating 'Gaza Genocide' Removed From Times of Israel Website"Haaretz.com। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০২৪ 
  37. "Times of Israel removes an unacceptable blog post"The Times of Israel। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০২৪ 
  38. "Podcasts | The Times of Israel"www.timesofisrael.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২৯ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]

উইকিমিডিয়া কমন্সে দ্য টাইমস অব ইসরায়েল সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।