দ্বিতীয় বলকান যুদ্ধ
| দ্বিতীয় বলকান যুদ্ধ | |||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|
| বলকান যুদ্ধসমূহের অংশ | |||||||
মিত্রপক্ষের প্রধান স্থল অভিযানসমূহের মানচিত্র | |||||||
| |||||||
| বিবাদমান পক্ষ | |||||||
|
|
| ||||||
| সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
|
|
| ||||||
| শক্তি | |||||||
|
সর্বমোট: ১০,৯৩,৮০২ সৈন্য |
| ||||||
| হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
|
৫,০০০ সৈন্য রোগের কারণে মৃত ৩৬,০০০ সৈন্য আহত[৩] ২৩,৮৪৭ সৈন্য আহত ১৮৮ সৈন্য নিখোঁজ[৪] ৯৬১ সৈন্য আহত[৩] সর্বমোট: ~৭৬,০০০ সামরিক ক্ষয়ক্ষতি ~৯১,০০০ মোট ক্ষয়ক্ষতি |
৯,৬৯৪ সৈন্য নিখোঁজ ৪২,৯১১ সৈন্য আহত ৩,০৪৯ সৈন্য রোগের কারণে মৃত ১৪০টি কামান ধৃত বা ধ্বংসপ্রাপ্ত সর্বমোট: ৬৫,৯২৭ সৈন্য মৃত বা আহত[৭] | ||||||
দ্বিতীয় বলকান যুদ্ধ ১৯১৩ সালের ২৯ জুন থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধে বুলগেরিয়া একাকী সার্বিয়া, গ্রিস, মন্টেনিগ্রো, অটোমান সাম্রাজ্য ও রুমানিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং পরাজিত হয়। প্রথম বলকান যুদ্ধের পর দখলকৃত ভূমির পরিমাণ নিয়ে অসন্তুষ্ট বুলগেরিয়া ১৯১৩ সালের ২৯ জুন প্রাক্তন মিত্ররাষ্ট্র ও প্রতিবেশী গ্রিস ও সার্বিয়াকে আক্রমণ করে। কিন্তু সার্বীয় ও গ্রিক সেনাবাহিনীদ্বয় বুলগেরীয় আক্রমণ প্রতিহত করে দেয় এবং পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে বুলগেরিয়ার অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। বুলগেরিয়ার সঙ্গে আরেক প্রতিবেশী রাষ্ট্র রুমানিয়ারও বিরোধ ছিল। ফলে সুযোগ বুঝে রুমানিয়াও বুলগেরিয়া আক্রমণ করে। প্রথম বলকান যুদ্ধে পরাজিত অটোমান সাম্রাজ্য এই পরিস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করে এবং বুলগেরিয়া আক্রমণ করে আগেকার যুদ্ধে হারানো কিছু ভূমি পুনরুদ্ধার করে। রুমানীয় সৈন্যরা বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়ার দিকে অগ্রসর হলে বুলগেরিয়া যুদ্ধবিরতির আবেদন জানায় এবং পরবর্তীতে বুখারেস্ট চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। এই চুক্তি অনুসারে বুলগেরিয়া প্রথম বলকান যুদ্ধে জয়কৃত অঞ্চলের কিছু অংশ সার্বিয়া, গ্রিস ও রুমানিয়াকে প্রদান করতে বাধ্য হয়। পরে কন্সট্যান্টিনোপল চুক্তিতে স্বাক্ষরের মাধ্যমে বুলগেরিয়া অটোমানদের নিকট এদির্নে হস্তান্তর করতে বাধ্য হয়।
পটভূমি
[সম্পাদনা]যুদ্ধের প্রস্তুতি
[সম্পাদনা]বুলগেরীয় প্রস্তুতি
[সম্পাদনা]বিপক্ষীয় শক্তি
[সম্পাদনা]যুদ্ধের সূচনা
[সম্পাদনা]গ্রিসের বিরুদ্ধে বুলগেরিয়ার আক্রমণ
[সম্পাদনা]সার্বীয় রণক্ষেত্র
[সম্পাদনা]গ্রিক আক্রমণ
[সম্পাদনা]রুমানীয় হস্তক্ষেপ
[সম্পাদনা]অটোমান হস্তক্ষেপ
[সম্পাদনা]যুদ্ধের অবসান
[সম্পাদনা]যুদ্ধবিরতি
[সম্পাদনা]বুখারেস্ট চুক্তি
[সম্পাদনা]কন্সট্যান্টিনোপল চুক্তি
[সম্পাদনা]ফলাফল
[সম্পাদনা]খণ্ডযুদ্ধসমূহের তালিকা
[সম্পাদনা]আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Bataković, Dušan (২০০৫)। Histoire du peuple serbe (ফরাসি ভাষায়)। L'AGE D'HOMME। আইএসবিএন ৯৭৮-২-৮২৫১-১৯৫৮-৭।
- Cirkovic, Sima M. (১৫ এপ্রিল ২০০৮)। The Serbs (ইংরেজি ভাষায়)। John Wiley & Sons। আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪০৫১-৪২৯১-৫।
- Jelavich, Barbara (১৯৮৩)। History of the Balkans: Twentieth century. 2 (ইংরেজি ভাষায়)। Cambridge University Press। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২১-২৭৪৫৯-৩।
- "1914-1918-Online. International Encyclopedia of the First World War (WW1)"। encyclopedia.1914-1918-online.net। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০২১।
- Gerolymatos, André (২০০২)। The Balkan wars: conquest, revolution, and retribution from the Ottoman era to the twentieth century and beyond (English ভাষায়)। New York: Basic Books। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৪৬৫-০২৭৩২-৩। ওসিএলসি 49323460।
{{বই উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (লিঙ্ক) - Erickson, Edward J. (২০০৩)। Defeat in Detail: The Ottoman Army in the Balkans, 1912-1913 (ইংরেজি ভাষায়)। Greenwood Publishing Group। আইএসবিএন ৯৭৮-০-২৭৫-৯৭৮৮৮-৪।
- Hall, Richard C. (২০০০)। The Balkan Wars, 1912-1913: Prelude to the First World War (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৪১৫-২২৯৪৬-৩।
- Lazarević, Milutin D. (১৯৫৫)। Drugi Balkanski rat (সার্বীয় ভাষায়)। Vojno delo।
- Skoko, Savo (১৯৭৫)। Drugi balkanski rat 1913: Tok i završetak rata (সার্বীয় ভাষায়)। Vojnoistorijski Institut।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- 1 2 3 Hall (2000), p. 117.
- ↑ Edward J. Erickson, Defeat in Detail, The Ottoman Army in the Balkans, 1912–1913, Westport, Praeger, 2003, p. 323.
- 1 2 Hall (2000), p. 135.
- ↑ Calculation (পিডিএফ) (Greek ভাষায়), Hellenic Army General Staff, পৃ. ১২, ৭ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে (PDF) আর্কাইভকৃত, সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১০
{{citation}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (লিঙ্ক). - ↑ Hall (2000), p. 119.
- ↑ Hall (2000), p. 118.
- ↑ "Losses of the troops 1912-13"। www.bulgarianartillery.it। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০২১।