দেবী (১৯৬০-এর চলচ্চিত্র)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দেবী
ডিভিডি প্রচ্ছদ
পরিচালকসত্যজিৎ রায়
প্রযোজকসুব্রত মিত্র
রচয়িতাসত্যজিৎ রায়
শ্রেষ্ঠাংশেশর্মিলা ঠাকুর
ছবি বিশ্বাস
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
অনিল চট্টোপাধ্যায়
করুণা বন্দ্যোপাধ্যায়
সুরকারওস্তাদ আলী আকবর খান
চিত্রগ্রাহকসুব্রত মিত্র
সম্পাদকদুলাল দত্ত
মুক্তি১৯..১৯৬০
স্থিতিকাল৯৩ মিনিট
দেশভারত
ভাষাবাংলা ভাষা

দেবী ১৯৬০ সালের সত্যজিৎ রায় পরিচালিত একটি বাংলা চলচ্চিত্র। ছবিটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন শর্মিলা ঠাকুর, ছবি বিশ্বাস, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, অনিল চট্টোপাধ্যায়, করুণা বন্দ্যোপাধ্যায়

কাহিনী সংক্ষেপ[সম্পাদনা]

ছবিটার ঘটনা সাজানো হয়েছে ১৮৬০ সালে চাঁদপুরে । দয়াময়ী ও তার স্বামী তার বড় ভাইয়ের (কালীকিঙ্কর রায়)সাথে থাকে। এলাকার ভেতর তিনি একজন নামকরা মানুষ । যখন দয়াময়ীর স্বামী কলিকাতায় চলে যায় পড়া লেখা করার জন্য, তখন দয়াময়ী তার বুড়ো শশুরকে দেখা-শুনা করতে শুরু করে। তার এক পাশে খোকা থাকে যার সাথে তার বড় একটি বন্ধুত্ব শুরু হয়।পরে তিনি একটি স্বপ্ন দেখে যেখানে দয়াময়ীকে তিনি মা কালীর রূপে দেখেন। তিনি বলেন যে সে পূজার করার যোগ্য। যখন একটি মৃত্যুর ছেলে দয়াময়ীর চরণে থাকে, তখন সে সুস্থ হয়ে উঠে এবং খবরটা প্রকাশ হয়। অনেকে সাহায্য চায়। যখন দয়াময়ীর স্বামী এই ঘটনা শুনতে পারে, সে ফিরে আসে। সে এই ভুল প্রথাকে ঠিক করতে বলে।

তারপরে সে দয়াময়ীকে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে চেষ্টা করে। কিন্তু তিনিও এটার উপর বিশ্বাসী যে সেটা থেকে চলে আসতে পারছে না। খোকা তখন অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং মারা যায় দয়াময়ীর হাতে। শেষ দৃশ্যে দয়াময়ী দৌড়াতে দৌড়াতে একটি মাঠে অদৃশ্য হয়ে যায়।

শ্রেষ্ঠাংশে[সম্পাদনা]

কলাকুশলীবৃন্দ[সম্পাদনা]

পুরস্কার[সম্পাদনা]

এই ছবিটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এ সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বাংলা ছায়াছবির জন্য রাষ্ট্রপতি রৌপ্য পদক পেয়েছে ১৯৬০ সালে[১] এবং ১৯৬২ সালের কান চলচ্চিত্র উৎসব এ পালমে ডি'অর এ জন্য মনোনীত হয়েছিল ।[২]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "8th National Film Awards"। International Film Festival of India। ১২ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০১৩ 
  2. "Festival de Cannes: Devi"festival-cannes.com। ২৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০১৩