দৃশ্যকাব্য
সংস্কৃত রসসাহিত্যের প্রধান দুটি ভাগ হল - দৃশ্যকাব্য ও শ্রব্যকাব্য। দৃষ্টিগ্রাহ্য কাব্য হচ্ছে দৃশ্যকাব্য।[১]
উৎপত্তিঃ[সম্পাদনা]
ইতিহাসঃ[সম্পাদনা]
বৈশিষ্ট্যঃ[সম্পাদনা]
মঞ্চে অভিনয়েের মাধ্যমে এই কাব্যের রস আস্বাদন করা হয়। দৃশ্যকাব্যেের অপর একটি নাম হল রূপক। কারণ এতে নাটকীয় পাত্র-পাত্রীর মাধ্যমে রামাদির রূপের আরোপ করা হয় বলে রূপক নামে অভিহিত করা হয়। "রূপারোপাত্তু রূপকম" সাধারণ ভাবে নাটকাদি হচ্ছে দৃশ্যকাব্য।[২]
শ্রেণীবিভাগঃ[সম্পাদনা]
দৃশ্যকাব্যকে আবার দুটি ভাগ্যে ভাগ করা যায়। যথা- রূপক ও উপরূপক
রূপকঃ[সম্পাদনা]
রূপক আবার দশ প্রকার। যথা - নাটক , প্রকরণ , ভাণ , ব্যায়োগ , সমবকার , ডিম , ঈহামৃগ , অঙ্ক , বীথি , ও প্রহসন
উপরূপকঃ[সম্পাদনা]
উপরূপক আঠার প্রকার। যথা- নাটিকা , ত্রোটিক , গোষ্ঠী , সট্টক , নাট্যরাসক , প্রস্থান , উল্লাপ্য , কাব্য , পেঙ্খন , রাসক , সংলাপক , শ্রীগদিত , শিল্পক, বিলাসিতা , দুরম্মল্লিকা , প্রকরণিকা , হল্লীস ও ভাণিকা
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ নারায়ণচন্দ্র বিশ্বাস (২০১২)। "সংস্কৃত"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ https://sreenivasaraos.com/tag/classifications-of-the-kavya/